ব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ - ব্রেস্ট ক্যান্সার এর লক্ষণ
ব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ - ব্রেস্ট ক্যান্সার এর লক্ষণ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
স্তনের কিছু সেল বা কোষ স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে গেলে, ওই অতিরিক্ত ও অনিয়মিত
কোষ গুলো ভেঙ্গে যায় তখন এর মাধ্যমে পিণ্ডে বা টিউমার এ পরিনিত হয়, তখন তাকে
বেস্ট টিউমার বলে। স্তনবৃন্তের আকৃতিতে পরিবর্তন হচ্ছে কি না
তা লক্ষ্য রাখুন। হলে চিকিৎসকের কাছে যান। স্তনে লাল র্যাশ পড়েছে কিনা তা
সম্পর্কে খেয়াল রাখুন। চলুন জেনে আসি ব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ - ব্রেস্ট
ক্যান্সার এর লক্ষণ সম্পর্কে।
ঋতুস্রাব আরম্ভ হল স্তনে ব্যথা অনুভব হয় বা যেকোনো ধরনের ব্যথা অনুভব বলও চিকিৎসকের কাছে যান। আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে ব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ ও
ব্রেস্ট ক্যান্সার এর লক্ষণ সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে
জেনে আসি ব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ ও ব্রেস্ট ক্যান্সার এর লক্ষণ
সম্পর্কে।
সূচিপত্রঃব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ - ব্রেস্ট ক্যান্সার এর লক্ষণ
স্তন টিউমার চেনার উপায় হচ্ছে স্তন শক্ত পিণ্ডের মতো মনে করো। ব্রেস্ট
টিউমার এর লক্ষণ এর কারণে,এক ধরনের রোগী অস্বাভাবিক শক্ত অবস্থা মনে করেন। স্তনের
বোটা স্বাভাবিক অস্বাভাবিক মনে হয়। যেমন ভেতরে ঢুকে যায় এবং কালো হয়ে শক্ত হয়
।ব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ দেখা দিলে অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের মতে মানবদেহে
কিছু অঙ্গের মতো কোষ একটা অস্বাভাবিক বৃদ্ধি চলমান রয়েছে।কিন্তু কিছু সময়
স্থানীয় কিছু কোষ স্বাভাবিকের চেয়ে অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেলে ব্যথা শুরু হয়।
এই অনিয়ন্ত্রিত ও অস্বাভাবিক কোষ বিভাগত্ত হয়ে পর্যায়ে মাংষের পিন্ডে গোলাকার
আকারে পরিনত হয়। এগুলা গোলাকার বেস্ট টিউমার হিসাবে বিবেচনা করা হয় ধরা হয়।তার
মানে এককথায় স্তনের কোন এক জায়গায় স্বাভাবিকের চেয়ে অস্বভাবিক বা গোলাকার
আকৃতি তৈরি হয় তা হচ্ছে বেস্ট টিউমার ব্রেস্ট টিউমার নামে পরিচয় তা জানলাম এবার
চলুন ব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ সম্পর্কে জেনে আসি। বেস্ট টিউমার হচ্ছে এক ধরনের
ছত্রাক বা ভাইরাস যা স্তনকে শেষ করে দেয়।
প্রথমত এটি জীবাণুর মাধ্যমে ব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ তৈরি হয়।
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার না রাখলে বেস্ট টিউমার এর লক্ষণ বেশি হয়। কিছু কিছু
খাবারের কারণে ব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ দেখা দিয়ে থাকে। আবার সবসময় ব্রা পড়ে
থাকার ফলে বেস্ট টিউমার হয়ে থাকে। বেস্ট টিউমার এমন এক রোগ অপারেশনের
মাধ্যমে সহজে নিরাময় করা যায়। এর উপসর্গ ধ্বংস করা সহজ হয়। বেস্ট টিউমার লক্ষণ
সম্পর্কে জানতে হলে পড়ুন।
ব্রেস্ট ক্যান্সার এর লক্ষণ
বিশেষজ্ঞদের মতে বাংলাদেশের ট্রান্সফারের আক্রান্ত সংখ্যা দিন দিন বেড়েই
চলেছে। ব্রেস্ট ক্যান্সার এর লক্ষণ এর কারণে মেয়েরা বেশি স্বাস্থ্যঝুঁকিতে
থাকে। ব্রেস্ট টিউমার ক্যান্সার আক্রান্তের হার দিন দিন বাংলাদেশের বেড়েই
চলেছে।চিকিৎসকেরা বলছেন, স্তনের কিছু টিস্যু বা কোষ স্বাভাবিকের চেয়ে
অস্বাভাবিক বেড়ে গেলে, ওই অনিয়মিত ও অস্বাভাবিক কোষগুলো বিভাজনের মাধ্যমে
টিউমারের বা স্থানে একটি শক্ত পিণ্ড তৈরি হয়।
সব সময় মেয়েরা ব্রা পড়ে থাকার ফলে ব্রেস্ট ক্যান্সার এর লক্ষণ দেখা
দেয়।বাংলাদেশের ক্যান্সার আক্রান্ত নারীরা সবচাইতে বিশ্বের শীর্ষে রয়েছে তার
মধ্যেহচ্ছে ব্রেস্ট ক্যান্সারের এর লক্ষণ।সামাজিক প্রতিবন্ধকতার কারণে
নারীরা এখন স্তন শব্দটি প্রকাশ্যে বা কারো সামনে বলতে লজ্জাবোধ করেন। সেখানে
তাদের শরীর কোন প্রাথমিক বা কোন গোপনীয় রোগ দেখা দিলে তা প্রকাশ করতে
অস্বীকৃতি জানায় বা অনুশোচনা মূলক তৈরি হয় তাদের মধ্যে।
যে কারণে ব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ - ব্রেস্ট ক্যান্সার এর লক্ষণ দেখা দিলে
নারীরা ডক্টরের কাছে গেল তারা সহজে বলতে চাইনা।ঢাকা মেডিকেল কলেজ সেন্টারের ইন্টার্নেশনাল অধ্যাপক ডা. নাজনীন নাহার বলেন,
স্তন ক্যান্সার নারীদের শুধু নয়, পুরুষদের স্তন ক্যান্সার হতে পারে। তবে
নারীদের ক্ষেত্রে ব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ ও ব্রেস্ট ক্যান্সার এর লক্ষণ বেশি
দেখা দেয়।ডক্টর বলেছেন"যেহেতু বাংলাদেশেব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ অনেক বেড়ে
গেছে।
ব্রেস্ট ক্যান্সার এর লক্ষণ এই নিয়ে তাদের মধ্যে সচেতনতার অভাব আছে,
দেখা যায় যারা ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিতে আসেন।তাদের বেশির ভাগই আসে শেষ ক্যান্সারের পয়েন্টে যখন মৃত্যুতে পরিণত
হয়।অধিকাংশ মেয়েরা বেশিরভাগ সময় তারাই স্থানে একটি গোলাকার বা চাকা কেউ নিয়ে
আসে। স্তনের বোটায় ক্ষত বা ঘা বোটার আশেপাশে কালো অংশে চুলকানির মত লক্ষণ
দেখা দেয় সেসময় রোগীরা ডাক্তারের শরণাপন্ন।"
"কারো স্তনের বোঁটা দিয়ে দুধের মত সাদা রস নিঃসৃত হতে থাকে। স্তন ব্যথা বা লাল
হয়ে গেছে এমন লক্ষণ নিয়ে রোগীর হোমিও ডক্টর এর কাছে আসে।ব্রেস্ট টিউমার এর
লক্ষণ - ব্রেস্ট ক্যান্সার এর লক্ষণ দেখা দিলে সরাসরি ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া
ভালো কারণ। আমরা জানি ক্যান্সার একটি মরণব্যাধি রোগ আপনার একটি ভুলের
কারণে ব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ - ব্রেস্ট ক্যান্সার এর লক্ষণ গুলো
দেখা দিতে পারে। আমরা সবসময় স্তনগুলোকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখবো।
ব্রেস্ট ক্যান্সার হলে করণীয়
ব্রেস্ট ক্যান্সার হলে করণীয় ব্রেস্ট ক্যান্সার হলো একটা মরণব্যাধি রোগ
মরণব্যাধি রোগ, যে রোগের মৃত্যু পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে।ব্রেস্ট ক্যান্সার হলে
করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করব। বাংলাদেশের এখন বেশিরভাগ ব্রেস্ট ক্যান্সার ও স্তন
ক্যান্সারের মতো রোগ ছড়িয়ে পড়েছে। পুরুষ এবং মহিলাদের স্তন ক্যান্সার দেখা
দিচ্ছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ অধ্যাপক সার্জিক্যাল অনকোলজি বিভাগের ডক্টর কৃষ্ণা রুপা
বলেন, বাংলাদেশের মেয়েদের এবং ছেলেদের স্তন ক্যান্সার দিন দিন বেড়ে চলেছে।
পরিবেশগত দিক দিয়ে সমস্যা দিন দিন বেড়েই চলছে।ব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ ও
ব্রেস্ট ক্যান্সার এর লক্ষণ এর কারণে বাংলাদেশের ছেলে এবং মেয়েদের সবার ক্ষেত্রে
প্রস্তুত ক্যান্সার ওরাল রোগ পৃথিবীতে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। নারীদের
ক্ষেত্রে জরায়ু এবং স্তন ক্যান্সার প্রথম স্থানে রয়েছে। ব্রেস্ট ক্যান্সার এর
কারণে রোগের ক্ষেত্রে অনেক সময় অসচেতন এর কারনে ব্রেস্ট ক্যান্সারঅনুভব
করে কিন্তু চিকিৎসকের কাছে আসতে ভয়ে আসেছেন না। আর একটা বিষয় তাদের মধ্যে, যাদের
মধ্যে এক বছরের মত স্তন ক্যান্সার রোগী দেখা যেত তারা কিছুটা সচেতন ছিল।
ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ
প্রচুর পড়না যুক্ত খাবার বা ফাইবার খেলে স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি অনেক কমে যায়।
আঁশযুক্ত খাবার পেটের মধ্যে পরিপক্ক ও হজম তৈরি কোর্টে এবং বর্জ্য নিষ্কাশন
কোষ্ঠকাঠিন্য পরিষ্কার করতে ভূমিকা রাখে এবং পেট পরিষ্কার রাখে। তাজা ফলমূল
পর্যাপ্ত পরিমান খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে আসার সম্ভাবনা থাকে। বেরি জাতীয় ফল
খেলে যেমনঃ ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি ও ব্লুবেরি,ও ব্ল্যাক রাস্পবেরি এ ধরনের ফল
ব্রেস্ট ক্যানসার প্রতিরোধ করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করেন।
ডালিমের রয়েছে এলাইডিক অ্যাসিড, শরীরের মধ্যে উচ্চমানের অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট
তৈরি করতে সাহায্য করে। কমলা রঙের শাকসবজিও হলুদ কাঁচা ফল ও ফলে আছে প্রচুর
পরিমাণ ,ফাইটোকেমিক্যাল্ক্য,রোটিনয়েডস রয়েছে। এ ধরনের ফলের মধ্যে ও গাজর,
,শাকসবজি ফুলকপি ইত্যাদি থাকে যা শরীরের জন্য রোগ প্রতিরোধ করতে খুবই
ভূমিকা পালন করে।
মিষ্টি কুমড়া গাজর, , পালংশা্ মিষ্টি আলো, ইত্যাদি। এগুলো বেশি করে খেতে থাকেন।
ফুলকপি ব্রোকলি ও বাঁধাকপি ইত্যাদিতে প্রচুর অ্যান্টি–অক্সিডেন যা ব্রেস্ট
ক্যান্সার প্রতিরোধ থাকে। এছাড়াও কিছু সবজিতে প্রচুর পরিমাণ গ্লুকোসিনোলেট নামের
যৌগও পদার্থ থাকে।ব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ ও ব্রেস্ট ক্যান্সার এর লক্ষণ
দেখা দিলেএগুলো খাবার খেলে ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সর্বতম সক্ষম হবেন।
ব্রেস্ট টিউমার চেনার উপায়
ব্রেস্ট টিউমার চেনার উপায় আলোচনা করব। অধিকাংশ সময়ে মেয়েদের স্তনে বেস্ট
টিউমার ব্রেস্ট ক্যান্সার দেখা দেয়। চেনার উপায় হল। প্রথমত চাকার মতো দাগ দেখা
দেয় এবং শক্ত হয়ে যায় জায়গা। তার পরনে কালো ধরনের একটা যা পড়ে এবং স্তন থেকে
সাদা পানি বের হয়। আরো অনেকের স্তনে ব্যথা বা লাল হয়ে যাই। এবং তারা অতিরিক্ত
মাত্রায় লক্ষণ দেখা দেয় তখন ডক্টরের কাছে শরণার্থী হয় এভাবে মেয়েরা বেশি
ক্যান্সারের ঝুঁকি পূর্ণ হয়।
মেয়ারা বয়ডিস বা ব্রা ব্যবহার করে সেটা সব সময় পড়ে থাকার কারণে অই স্থানে এক
ধরনের ঘাম যুক্ত হয়। এখান থেকে ঘাম থেকে সৃষ্ট জীবাণু স্তনের উপরে ছত্রাক
পরে এবং পরে স্তনে টিউমার বা ক্যান্সার এর মত রোগ দেখা দেয়। মূলত দুই ধরনের হয়ে
থাকে। একটা তোমার শরীরে কোনো ক্ষতি করে না। আবার আরো একটি টিমার শরীরের মাংসপেশি
বেড়ে গিয়ে দেখা দেয় এই টিমার অপারেশনের মাধ্যমে নির্মূল করতে হয়।
শেষ কথা
আপনারা ব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ ও ব্রেস্ট ক্যান্সার এর লক্ষণসম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য উপরের পোস্ট টি লেখা হয়েছে।এছাড়া আপনার যদি ব্রেস্ট টিউমার এর লক্ষণ ও ব্রেস্ট ক্যান্সার এর লক্ষণ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন এবং নতুন আপডেট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।
Rajrafi.com এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url