ক্যামেরা কে আবিষ্কার করেন - ক্যামেরা কত সালে আবিষ্কার হয়

প্রিয় পাঠক আজকের এই পোস্টে আমরা ক্যামেরা কে আবিষ্কার করেন - ক্যামেরা কত সালে আবিষ্কার হয় এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। বর্তমান সময়ে ক্যামেরা আমাদের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি। বিভিন্ন রকম গুরুত্বপূর্ণ কারণে ক্যামেরার সাহায্যে আমরা ছবি তুলে থাকি। আপনি কি জানেন ক্যামেরা কে আবিষ্কার করেন? তাহলে আজকের পোষ্টে জানতে পারবেন।

আপনি যদি ক্যামেরা কে আবিষ্কার করেন - ক্যামেরা কত সালে আবিষ্কার হয় এ বিষয়ে জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন দেরি না করে ক্যামেরা কে আবিষ্কার করেন - ক্যামেরা কত সালে আবিষ্কার হয় সে বিষয়ে জেনে আসি।

পেজ সূচিপত্রঃ ক্যামেরা কে আবিষ্কার করেন - ক্যামেরা কত সালে আবিষ্কার হয়

ক্যামেরা কি - ক্যামেরা কোন ধরনের ডিভাইস

ক্যামেরা হলো আমাদের জীবনে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস। আমরা সকলেই জানি যে ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলা হয়। বিভিন্ন রকম প্রয়োজনে আমরা ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলে থাকি। অনেকেই জানতে চাই ক্যামেরা কে আবিষ্কার করেন? ক্যামেরা কোন ধরনের ডিভাইস? আজকের এই পোস্টে আমরা ক্যামেরা কি প্র ক্যামেরা কোন ধরনের ডিভাইস এ বিষয় নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব।

ক্যামেরা একটি আলোক যন্ত্র। আলোকচিত্র তোলার জন্য আমরা ক্যামেরার ওপর নির্ভরশীল। ক্যামেরা একটি ছোট বক্স এর মত। ক্যামেরায় বিভিন্ন ধরনের লেন্স ব্যবহার করে এবং কাছের বস্তুর স্পষ্ট ছবি তোলা যায়। এখন অনেক ক্যামেরা বের হয়েছে যেগুলো ছবি তোলার সাথে সাথে ছবিগুলো পরিপূর্ণ হয়ে বের হয়ে আসে।

আরো পড়ুনঃ ফজরের নামাজের ফজিলত ও গুরুত্ব - ফজরের নামাজের উপকারিতা

ক্যামেরা হল আলোকচিত্র গ্রহণ ও ধরনের যন্ত্র। দৃশ্যমান স্থির বা গতিশীল ঘটনা ধরে রাখার জন্য ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়। ক্যামেরা চিত্র রেকর্ড করতে ব্যবহৃত একটি অপটিক্যাল যন্ত্র। কোন ধরনের ডিভাইস অনেকেই জানতে চাই ক্যামেরা কোন ধরনের ডিভাইস। ক্যামেরা হলো ইনপুট ডিভাইস।

যে সকল ডিভাইস আপনার কাছ থেকে ইনফরমেশন তার ভেতরে ডুকিয়ে নেই সে সকল ডিভাইসকে ইনপুট ডিভাইস বলে। ক্যামেরা ছবি তুলে সেই ছবির ডাটা বা ক্যাপচারের তার মধ্যে থাকে ধারণ করে রাখে তাই ক্যামেরাকে ইনপুট ডিভাইস বলা হয়।

ক্যামেরা কে আবিষ্কার করেন - ক্যামেরা এর জনক কে

ক্যামেরা উদ্ভাবনের প্রথম সূত্রপাত হয় ১০২১ সালে ইরাকের এক বিজ্ঞানী ইবন-আল-হাইতাম আলোক বিজ্ঞানের উপর সাত খন্ডের একটি বই লিখেছিলেন। বইটি লিখেছিলেন আরবি ভাষায় এই বইয়ের নাম ছিল কিতাব আল মানাজির। ১৫০০ শতাব্দীতে এসে চিত্রকরের একটি দল তাদের আঁকা ছবি গুলোতে একাধিক কপি করার জন্য ক্যামেরা তৈরির প্রচেষ্টা চালাই।

১৫৫০ সালে জিরোলামো কারদানো নামের একজন বিজ্ঞানী ক্যামেরা তে প্রথম লেন্স সংযোজন করেন। তখন ক্যামেরা লেন্স ব্যবহার করে শুধু ছবি আঁকা হতো। আবিষ্কৃত এ ক্যামেরা দিয়ে তখনও কোন ছবি তোলা সম্ভব হয়নি। এ ক্যামেরার সকল করতে আরো অনেক বছর সময় লেগেছিল। ১৮১৪ ক্যামেরার ইতিহাসে একটি মাইলফলক হিসেবে ধরা হয়।

আরো পড়ুনঃ লিচুর উপকারিতা ও অপকারিতা - লিচুর পুষ্টিগুণ

১৮১৪ সালে প্রথমবারের মতো আলোকচিত্র ধারণের কাজটি করেন জোসেপ নাইসপোর নিপস। পাতলা কাঠের বক্স এর মত বিটুমিন আলোর ব্যবহার করে ক্যামেরার কাজটি করেন। সেই হিসেবে তাকে প্রথম ক্যামেরা আবিষ্কার করা যায়। তার সেই আবিষ্কারের উপর ধারণা নিয়ে ফ্রাঞ্চমেন চার্লস এবং ভিনসেন্ট ক্যাভালিয়ার প্রথম সফলভাবে ক্যামেরা আবিষ্কার করতে সক্ষম হন।

১৮৪০ সালে স্থায়ী চিত্র ধারণের জন্য নেগেটিভ ইমেজ থেকে ছবিকে পজেটিভ ইমেজে পরিবর্তন করেন। এরপর বিশ্বব্যাপী ক্যামেরা প্রযুক্তিগত উন্নয়ন দ্রুতবেগে সম্প্রসারিত হতে থাকে। ১৮৮৫ সালে জর্জ ইস্টম্যান তার প্রথম ক্যামেরা 'কোডাক' এর জন্য পেপার ফিল্ম উদ্ভাবন করেন। বাণিজ্যিকভাবে এটাই ছিল বিক্রির জন্য প্রথম ক্যামেরা।

ক্যামেরা কত সালে আবিষ্কার হয়

আমরা ইতিমধ্যে ক্যামেরা কে আবিষ্কার করেন এ বিষয়ে জেনেছি। আপনি যদি জানতে চান ক্যামেরা কে আবিষ্কার করেন তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এখন আমরা জানবো ক্যামেরা কত সালে আবিষ্কার করা হয়। তাহলে চলুন ক্যামেরা কত সালে আবিষ্কার করা হয় তা জেনে নেই।

ক্যামেরা উদ্ভাবনের প্রথম সূত্রপাত হয় ১০২১ সালে ইরাকের এক বিজ্ঞানী ইবন-আল-হাইতাম আলোক বিজ্ঞানের উপর সাত খন্ডের একটি বই লিখেছিলেন। ১৫৫০ সালে জিরোলামো কারদানো নামের একজন বিজ্ঞানী ক্যামেরা তে প্রথম লেন্স সংযোজন করেন। তখন ক্যামেরা লেন্স ব্যবহার করে শুধু ছবি আঁকা হতো।

১৮১৪ সালে প্রথমবারের মতো আলোকচিত্র ধারণের কাজটি করেন জোসেপ নাইসপোর নিপস। ১৮৮৫ সালে জর্জ ইস্টম্যান তার প্রথম ক্যামেরা 'কোডাক' এর জন্য পেপার ফিল্ম উদ্ভাবন করেন। বাণিজ্যিকভাবে এটাই ছিল বিক্রির জন্য প্রথম ক্যামেরা।

ক্যামেরা লেন্স কত প্রকার

নির্দিষ্ট ফোকাস পয়েন্টে আলো আনার জন্য লেন্স ব্যবহার করা হয়। ক্যামেরা লেন্স অনেকগুলো গ্লাস প্লেট এবং সিরিজ নিয়ে গঠিত হয়। ক্যামেরা লেন্স গুলো বাইরের দিক থেকে এবং ভেতরের দিক থেকে বাঁকা হয়। ক্যামেরা লেন্স কয়েক প্রকারের হয়ে থাকে। তাহলে চলুন ক্যামেরা লেন্স কত প্রকার তা জেনে নেই। যার মাধ্যমে নির্দিষ্ট জিনিসকে প্রকাশ করে যে কোন বস্তুর ছবি তোলা হয় তাকে লেন্স বলে।

ক্যামেরা লেন্স সাধারণত চার প্রকার যথাঃ

ম্যাক্রো লেন্সঃ এই লেন্স এর মাধ্যমে খুব ক্লোজ আপ মাইক্রো ফটোগ্রাফ তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়।

টেলি ফটো লেন্সঃ টেলি ফটো লেন্স হল একপ্রকার জুম লেন্স যার একাধিক ফোকাস পয়েন্ট থাকে। এ ধরনের লেন্স গুলো দূরের একটি বিষয়কে আলাদা করার জন্য খুবই উপকারী।

আরো পড়ুনঃ কুরবানী করা কি - কুরবানী করা কি ফরজ না ওয়াজিব

ওয়াইড অ্যাঙ্গেল লেন্সঃ সাধারণত বড় কোন জায়গাকে ক্যামেরার ছোট্ট প্রেমের মধ্যে আনার জন্য ওয়াইড অ্যাঙ্গেল লেন্স ব্যবহার করা হয়।

স্পেশালিটি লেন্সঃ আরো কিছু বিশেষায়িত ক্যামেরা লেন্স রয়েছে যা আপনার ছবিকে একটি অনন্য চেহারা এবং অনুভূতির প্রদান করবে।

ক্যামেরা কত প্রকার

অনেক ধরনের ক্যামেরা পাওয়া যায় সবগুলো নিয়ে আলোচনা করতে গেলে অনেক সময় এবং আরো দুইটি লেকচার লাগবে। আজকে শুধু ক্যামেরা কত প্রকার এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব। আমরা সকলে ক্যামেরা চিনি। ক্যামেরা কি কাজ করে তাও জানি। আমরা কি জানি ক্যামেরা কত প্রকার? তাহলে চলুন ক্যামেরা কত প্রকার তা জেনে নেই।

  • এস এল আর ক্যামেরা
  • ডিএসএল আর ক্যামেরা
  • পয়েন্ট এন্ড শুট ক্যামেরা
  • মিরর লেন্স ইন্টারচেঞ্জবল লেন্স ক্যামেরা
  • হাইব্রিড ক্যামেরা

আরো অনেক ধরনের ক্যামেরা রয়েছে। এগুলো শুধু ক্যামেরার প্রকারভেদ। সকল ক্যামেরাতে একই রকম কাজ করে ছবি তোলা।

প্রথম ক্যামেরা কে আবিষ্কার করেন

আমরা ইতিমধ্যে ক্যামেরা কে আবিষ্কার করেন এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করে এসেছি। ক্যামেরা উদ্ভাবনের প্রথম সূত্রপাত হয় ১০২১ সালে ইরাকের এক বিজ্ঞানী ইবন-আল-হাইতাম আলোক বিজ্ঞানের উপর সাত খন্ডের একটি বই লিখেছিলেন। ১৮৮৫ সালে জর্জ ইস্টম্যান তার প্রথম ক্যামেরা 'কোডাক' এর জন্য পেপার ফিল্ম উদ্ভাবন করেন। বাণিজ্যিকভাবে এটাই ছিল বিক্রির জন্য প্রথম ক্যামেরা।

ক্যামেরা কেনার গাইডলাইন

আপনি যদি ক্যামেরা কিনতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে কিছু গাইডলাইন মেনে চলতে হবে। কারণ ক্যামেরার দাম 1,2 টাকা নয়। দিন দিন ক্যামেরার দাম আরও বেড়ে চলেছে। তাই আজকের এই পোস্টে আমরা আপনারা যারা ক্যামেরা কিনতে চান তাদের ক্যামেরা কেনার গাইডলাইন দেব। তাহলে চলুন ক্যামেরা কেনার গাইডলাইন গুলো জানা যাক।

বাজেট ঠিক রাখতে হবেঃ বাজারে বিভিন্ন দামের ক্যামেরা পাওয়া যায়। আপনি 5000 টাকার ক্যামেরা ও কিনতে পারেন আবার 5 লক্ষ টাকার ক্যামেরা ও কিনতে পারেন। দাম যত বেশি হবে ক্যামেরা তত ভালো হবে এটাই স্বাভাবিক। আপনি 15000 টাকার মধ্যে একবারে সাধারন ক্যামেরা পেয়ে যাবেন। আপনি যদি ভাল ক্যামেরা নিতে চান তাহলে দাম আরো বাড়তি হবে। কমপক্ষে 40 হাজার টাকা বাজেট রাখতে হবে।

কোন কাজে ক্যামেরা ব্যবহার করবেন তা ঠিক করতে হবেঃ আপনি যদি আপনার ব্যবসায়িক কারণে ক্যামেরা কিনতে চান তাহলে এস এল আর ক্যামেরা ছাড়া উপায় নেই। যদি আপনি শখের কারণে ক্যামেরা কিনতে চান তাহলে ভালো লেন্সের ক্যামেরা কিনতে হবে। যেন আপনি আপনার পছন্দের জিনিস ভালোমতো জুম করতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ ২৫ টি ওয়ালটন ফোনের বাংলাদেশ প্রাইস

ক্যামেরা সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবেঃ আপনি যদি ক্যামেরা কিনতে যান তাহলে আগে ক্যামেরা সম্পর্কে ধারণা নিয়ে নিবেন। ইন্টারনেটে সার্চ করে এখন ক্যামেরা ধারণা নেওয়া কোন ব্যাপার না। যে ক্যামেরা কিনবেন যদি আপনার পছন্দ থাকে তাহলে সেই ক্যামেরা ব্যবহারকারীর মন্তব্য সবকিছু দেখে নেবেন।

ক্যামেরার ব্রান্ড অনেক গুরুত্বপূর্ণঃ যত উঁচু মানের ক্যামেরা এর পেছনে কোম্পানির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। অনেক ভালো ভালো কোম্পানির ক্যামেরা পাওয়া যায় যেমন ক্যানন, নাইকন এটি হলো প্রধান ক্যামেরা কম্পানি। যদি ক্যামেরা কিনতে চান তাহলে ভালো কোম্পানির ক্যামেরা কিনবেন।

ক্যামেরা কোথায় কিনবেনঃ বাংলাদেশ ক্যানন, নাইকন, সনি ইত্যাদি কোম্পানির বিক্রেতা রয়েছে। ক্যামেরা সহজে নষ্ট হয় না বলে অরেন্টি গ্যারান্টি নিয়ে তেমন মাথা না ঘামালেও চলে। আপনি বিভিন্ন বড় বড় মার্কেটে ক্যামেরা গুলো পেয়ে যাবেন।

ক্যামেরা কেনার আগে জেনে নিন

কিছু কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলো ক্যামেরা কেনার আগে অবশ্যই জানা প্রয়োজন। না হলে ক্যামেরা ভালো পাওয়া যায় না। আপনি যদি ক্যামেরা কিনতে চান তাহলে আপনি কোন বিষয়গুলো লক্ষ্য রেখে ক্যামেরা কিনবেন সেগুলো এখন আলোচনা করব। ক্যামেরা কেনার আগে জেনে নিন।

সেন্সর সাইজঃ সেনসর সাইজ প্রথম ডিএসএলআর ক্যামেরা কেনার ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি ফিচার। যে যত বড় হবে তত বেশি পরিমাণ তথ্য বা ডাটা এটি ধারণ করতে পারবে। তাই এর সাইট জানা প্রয়োজন।

ক্যামেরার বডিঃ ডিএসএলআর ক্যামেরা কেনার পূর্বে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ক্যামেরার বডি। বেশিরভাগ ডিএসএল ক্যামেরা মডেল প্রায় একই রকম লাগে। সেখানে আপনি নিশ্চিত হবেন আপনি কোন মডেলের ক্যামেরা কিনবেন এবং ক্যামেরার বডি গঠন এসকল বিষয়।

লেন্সঃ এটি ক্যামেরা অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। তাই ক্যামেরা কেনার আগে অবশ্যই লেন্স সম্পর্কে আপনার ধারণা থাকা প্রয়োজন।

মেগাপিক্সেলঃ মেগাপিক্সেল জানা তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবুও তথ্যের খাতিরে এ সকল বিষয়ে জেনে থাকা ভালো। এখন প্রাথমিক স্তরের ডিএসএলআর ক্যামেরা ১৫-১৬ মেগাপিক্সেল এর ছবি তোলা হয়। তাহলে বুঝতে পারছেন।

শেষ কথাঃ ক্যামেরা কে আবিষ্কার করেন - ক্যামেরা কত সালে আবিষ্কার হয়

আপনারা যারা ক্যামেরা কে আবিষ্কার করেন - ক্যামেরা কত সালে আবিষ্কার হয় এ সম্পর্কে জানতে চেয়ে ছিলেন তাদের জন্য উপরে এ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। তার জন্য আপনাকে সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাহলে ক্যামেরা কে আবিষ্কার করেন ক্যামেরা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

এতক্ষন আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম তথ্যমূলক পোস্ট আরো পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Rajrafi.com এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url