কাঁপুনি দিয়ে জ্বর কিসের লক্ষণ - ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার

শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে গেলে বা উচ্চ তাপমাত্রায় পৌঁছে গেলে তাকে জ্বর বলে গণ্য করা হয়। একটি রিসার্চ এ দেখা গেছে জ্বর কোন রোগ নয় জ্বর হলো যেকোনো একটি রোগের লক্ষণ মাত্র। এজন্য বিশেষজ্ঞরা বলেন যে জ্বর হলে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে কারণ এটি শরীরের ভেতরের কোন রোগের সতর্কবার্তা হতে পারে।বিভিন্ন সময় জ্বর সর্দি কাশি বা ভাইরাসের কারণে হতে পারে। অপরদিকে জ্বর অনেক গুরুতর রোগের উপসর্গ বহন করতে পারে। এজন্য জ্বর হলে সাবধান থাকা অতি প্রয়োজন।

কাঁপুনি দিয়ে জ্বর কিসের লক্ষণ - ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে কাঁপুনি দিয়ে জ্বর কিসের লক্ষণ - ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে আসি কাঁপুনি দিয়ে জ্বর কিসের লক্ষণ - ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে।

সূচিপত্রঃকাঁপুনি দিয়ে জ্বর কিসের লক্ষণ - ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার

ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ - ভাইরাস জ্বরের ঔষধ

শরীরের তাপমাত্রা যদি স্বাভাবিকের থেকে বেশি থাকে তাহলে তাকে জো বলে গণ্য করা হয়। জ্বরকে রোগের উপসর্গ বলা হয়। অধিকাংশ সময় ঠান্ডা লাগা বা বিভিন্ন কারণে জ্বর হতে পারে কিন্তু মূলত এটি কোনো রোগ নয়। জটিল কোন রোগে আক্রান্ত হওয়ার পূর্বাভাস হলো জ্বর।জ্বর ভিন্ন ভিন্ন কারণে হতে পারে। একটি রিসার্চ দেখা গেছে ডেঙ্গু টাইফয়েড ইনফ্লুয়েঞ্জা চিকুনগুনিয়া ভাইরাস ইত্যাদির সংক্রমণের কারণে জ্বর হয়ে থাকে।
ভাইরাসজনিত জ্বর বছরের যে কোন সময় হতে পারে সাধারণত গরমের সময়ে রোগে মানুষ বেশি আক্রান্ত হয়।জ্বর হলে তাপমাত্রা নির্ণয় করার পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেই।কপালে হাত দিলেই বোঝা যায় যে জ্বর শরীরে আছে কিনা। কিন্তু জ্বর কতটুকু হয়েছে এটি নিশ্চিত হওয়ার জন্য থার্মোমিটার দিয়ে মাপা উত্তম। সাধারণত মুখ কান বগল এর তাপমাত্রা মেপে বোঝা যায় যে জ্বর আছে কিনা। বিভিন্ন ধরনের থার্মোমিটার বাজারে রয়েছে জ্বর মাপার জন্য।

সকল থার্মোমিটার এর মধ্যে সবচেয়ে পুরনো এবং কার্যকারী থার্মোমিটারে পারদ থার্মোমিটার। এটি সহজেই যেকোন ওষুধের দোকানে পাওয়া যায় এবং এর দাম খুবই কম বর্তমান সময়ে এর দাম 25 থেকে 30 টাকা। এছাড়া বর্তমান সময়ে যেহেতু সবকিছু উন্নত হচ্ছে সেহেতু থার্মোমিটার পিছিয়ে থাকবে কেন ডিজিটাল থার্মোমিটার পাওয়া যায় যা দিয়ে খুব সহজেই তাপমাত্রা পরিমাপ করে নেওয়া হয়।
করোনা মহামারীতে যখন সবাই ব্যতিব্যস্ত তখন একটি ডিজিটাল থার্মোমিটার প্রচলন হয়েছে জাদুর থেকে আপনার শরীরের টেম্পারেচার মারতে সক্ষম থার্মোমিটার কে ইনফ্রারেড থার্মোমিটার বলা হয় এটি সাধারণত আলোকরশ্মি সাহায্যে আপনার শরীরের তাপমাত্রা থাকে।একটি মানুষের শরীরের তাপমাত্রা সর্বনিম্ন 95 ডিগ্রী ফারেনহাইট এবং সর্বোচ্চ 100 ডিগ্রী ফারেনহাইট এর বেশি হতে পারে না।

মানবদেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা সর্বোচ্চ 98.4 ডিগ্রী ফারেনহাইট এর বেশি হতে পারবে না এটা যদি সেলসিয়াসে প্রকাশ করা হয় তাহলে 37 ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়। মুখমন্ডলের তাপমাত্রা তাপমাত্রা। এছাড়া বিশেষজ্ঞরা বলেন 98.4 ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা যদি শরীরে দেখা যায় তাহলে আমরা জোরে আক্রান্ত হই।

একজন সুস্থ সবল মানুষের জন্যও মুখের তাপমাত্রা থাকা উচিত 33.2 থেকে 38.2 ডিগ্রী সেলসিয়াস এবং পায়ুপথের তাপমাত্রা থাকা উচিত 38.4 ডিগ্রী সেলসিয়াস থেকে 37.8 ডিগ্রী সেলসিয়াস পর্যন্ত কানের পর্দায় 35.4 ডিগ্রি থেকে 37 ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বগলের 35.5 থেকে 37.0 ডিগ্রী সেলসিয়াস হলে স্বাভাবিক তাপমাত্রা।বিভিন্ন কারণে ভাইরাসজনিত জ্বর হতে পারে চলুন জেনে নেই কি কি কারনে ভাইরাস জনিত জ্বর হয়।চলুন জেনে আসি কি কি সিমটম দেখা দিলে ভাইরাসজনিত জ্বর হওয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়ঃ

  • চোখ লাল হয়ে গেলে।
  • পুরো শরীর প্রচন্ড ব্যথা করলে।
  • নাক দিয়ে পানি পড়া হাঁচি বা কাশি হলে।
  • প্রচন্ড পরিমানে মাথা ব্যথা করলে।
  • খাবারে অরুচি হয়ে গেলে।
  • বমি বমি ভাব হলে।
  • শরীরের ত্বকে রেস হলে।

ভাইরাস জ্বরের সবচেয়ে ভালো চিকিৎসা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।ভাইরাস জ্বর হলে চিন্তার কোন কারণ নেই। এই জ্বরের জন্য তেমন কোন এন্টিবায়োটিক দরকার হয় না। এ জ্বর এ নাপা প্যারাসিটামল বা পাইরিনল জাতীয় যে কোন ঔষধ খেলে জ্বর ভালো হয়ে যায়। তবে যদি সপ্তাহ খানেকের বেশি জ্বর শরীরে থাকে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অতি জরুরী তখন এন্টিবায়োটিক হিসাবে এমোক্সিসিলিন ফাইমোক্সিল 500 সেবন করতে পারেন।

এছাড়া আমাদের শরীর যখন দুর্বল হয় তখন শরীরে বিভিন্ন রোগ বাসা বাঁধতে শুরু করে।এজন্য রোগ সারার পর পরেই ভিটামিন বি বা ভিটামিন বি কমপ্লেক্স খেতে পারেন এতে শরীরে এনার্জি আসবে।

ম্যালেরিয়া রোগের লক্ষণ - ম্যালেরিয়া রোগের ঔষধের নাম

ম্যালেরিয়া রোগে আক্রান্ত হয় প্রতিবছর প্রায় 51.5 কোটি মানুষ। এছাড়া এ ম্যালেরিয়া রোগে প্রায় দশ থেকে ত্রিশ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারায় প্রতিবছর যার মধ্যে বেশিরভাগই আফ্রিকার সাহারা অঞ্চলের শিশু। ম্যালেরিয়া হলো খুব পরিচিত একটি রোগ এবং ওজনও স্বাস্থ্য সমস্যা বলে মনে করা হয়। ম্যালেরিয়া রোগ সাধারণত প্লাজমোডিয়াম বর্গের এককোষী পরজীবী অবস্থিত।

কেবল চার ধরনের প্লাজমা পরজীবী মানুষের মধ্যে সংক্রমণ ঘটায় তাদের মধ্যে সবথেকে বেশি প্রভাব পড়ে প্লাজমোডিয়াম ফ্যালসিপেরাম এবং প্লাসমোডিয়াম ভাইভ্যাক্স ইত্যাদি।স্ত্রী এনোফিলিস মশার কামড়ে ম্যালেরিয়া সংক্রমিত হয়। ম্যালেরিয়া পরজীবী লোহিত রক্ত কণিকার মধ্যে বংশবিস্তার করে থাকে ফলে রোগীর শরীরের রক্তস্বল্পতার লক্ষণ দেখা যায়।
ম্যালেরিয়ার সাধারণ মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসা মুখ অতিরিক্ত গরম হওয়া চোখ লাল হয়ে যাওয়া ইত্যাদি। ম্যালেরিয়া রোগ একটি সাধারণ রোগ নয় এ রোগে মারাত্মক দশায় রোগী কমাতে চলে যেতে পারে এমনকি মৃত্যুও হয়ে যেতে পারে। মশারি বা কীটনাশককে মশারি কিংবা অন্যান্য মশা প্রতিরোধক ব্যবহার করে মশার কামড় থেকে প্রতিরোধ করা সম্ভব ম্যালেরিয়া সংক্রমণ রোগ এ ছাড়া বিভিন্ন ধরনের ব্যবহার করে এই মশার থেকে তাড়ানো যায় এবং এগুলো ব্যবহারের মাধ্যমে নিজেদের সুরক্ষিত।

এছাড়া মশা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে উল্লেখযোগ্য পরিষ্কার রাখা মলমূত্র ত্যাগ করা পানি পরিষ্কার করা এছাড়া বিভিন্ন জায়গাতে ময়লা জমা দেওয়া।ম্যালেরিয়া রোগের ঔষধের নাম হলো কুইনাইন অথবা গ্রুপের ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করা হয় এবং এটি অনেক কার্যকরী ভূমিকা রাখে ম্যালেরিয়া রোগ প্রতিরোধে।

বার বার জ্বর আসার কারণ - রাতে জ্বর আসার কারণ

বিভিন্ন কারণে জ্বর হতে পারে কিন্তু সাধারণত জ্বরকে কোন রোগ হিসেবে ধরা চলে না জ্বর হলো কোন রোগের পূর্বাভাস। বিভিন্ন কারণে জ্বর হতে পারে যে সাতটি কাশতে গলা চিরে যাওয়া ফুল ফুটছে ফুসফুসের সমস্যার চিকেন পক্স নিউমোনিয়া অ্যালকোহল অতিরিক্ত খাওয়া ইত্যাদির কারণে সমস্যা হয়। অতিরিক্ত স্টেটস বা ক্লান্তির কারনে জ্বর হয়ে যায়।

এজন্য নিজের শরীরকে চাপ থেকে দূরে রাখতে হবে এছাড়া শরীরের সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ করতে হবে। যেন রাতে জ্বর কোন অবস্থাতে না হতে পারে।মূত্রনালীর বিভিন্ন সমস্যার কারণে রাতে রাতে জ্বর আসতে পারে। যদি কোনো মানুষের মূত্রনালীর সংক্রান্তঃ বিভিন্ন সমস্যা থাকে তাহলে এই রাতে জ্বর আসার সমস্যাটি তার নিয়মিত এজন্য জ্বরের ওষুধ না খেয়ে মূত্রনালীর সমস্যা দূর করতে হবে তাহলেই জ্বর আসা বন্ধ হয়ে যাবে।
ত্বকে বিভিন্ন ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে রাতে জ্বর আসতে পারে সাধারণত আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কাজ করে থাকি এবং তার কারণে খালি চোখে দেখা যায় না এমন ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে খততে জীবাণু ভাইরাস সংক্রমণ হলে সে ভাইরাসের কারণে ও জ্বর আসতে পারে। যদি কোন ব্যক্তি দীর্ঘদিন যাবত ভাইরাস জনিত সমস্যায় সংক্রমণ হয়ে থাকেন তাহলে রাতে রাতে জ্বর হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

ঘন ঘন জ্বর হওয়ার কারণ ও প্রতিকার

বেশিরভাগ সময় দেখা যায় শিশুরা ভাইরাস বা অন্য কোনো সংক্রমণ এর শিকার হলে জ্বরে ভুগে। জ্বর সাধারণত একটি প্রতিরোধ মূলক প্রক্রিয়া হিসেবে ধরা যায়। সাধারণত শরীরের মধ্যে জীবাণু প্রবেশ করলে শরীরের অ্যান্টি বডি তার বিরুদ্ধে লড়াই করে তোলে যার কারণে জ্বর আসে আর এই জ্বর লড়াই বিশেষ ভূমিকা পালন করে। তবে এটা মানতে হবে যে ঘনঘন ঝরে পড়া ভালো নাই ঘনঘন জ্বরের পড়ার অর্থ হলো আপনার শরীরের নিয়মিত জীবাণু প্রবেশ করছে।

যদি নিয়মিত শিশুরা এমন জ্বরে আক্রান্ত হয় তাহলে অন্য কোন সমস্যায় ভুগছে কিনা এটা চেক করে দেখে নেওয়া ভালো।যে সকল শিশুর বারংবার ঠান্ডা সর্দি কাশিতে ভোগে তাদের বেশিরভাগ কানপাকা ও সাইনোসাইটিসের সমস্যা হয়ে থাকে এজন্য এর ভালো ট্রিটমেন্ট করা প্রয়োজন।কিছু রোগের জীবাণু বারবার আক্রমণ করতে পারে আপনার শরীরে এতে দীর্ঘদিন জ্বর হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায় এসব রোগের মধ্যে যেগুলো থাকে যেমন যক্ষা ম্যালেরিয়া টাইফয়েড জ্বর ইত্যাদি।

এছাড়া যাদের জন্মগত ও মূত্রতন্ত্রের ত্রুটি রয়েছে তাদের বিভিন্ন সময় সংক্রমণ বেড়ে যায় যার ফলে বারবার ধরে ভোগেন তারা।কোন শিশু যদি বারবার ধরে ভুগতে থাকেন তাহলে এটি একটি চিন্তার বিষয় এবং তার জটিল কোন রোগ আছে কিনা তা পরীক্ষা করে নেয়া উত্তম যেমন কিডনির সমস্যা ক্যান্সারসহ বিভিন্ন যক্ষ্মা ইত্যাদি।অনেক সময় আছে যে বার বার জ্বর আসার কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না এবং ওষুধ খেলেও তা কোনো কাজে আসে না।
সর্দি-জ্বর ব্যবহারজনিত জ্বরে শিশুর শরীরে প্রচুর পরিমাণে ব্যথা হয় । এসময় প্যারাসিটামল, পাইরিনল বা নাপা এক্সট্রা নিয়মিতভাবে সেবন করতে হবে।এছাড়া শিশু হোক বা প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ জ্বর হলে শরীরকে পূর্ণ বিশ্রাম দিতে হবে এবং প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। এছাড়া জ্বর এমন একটি রোগ যা মানুষের শরীর থেকে আরেক মানুষের শরীরে স্পর্শের মাধ্যমে চলে যেতে পারে এইজন্য যতদিন পর্যন্ত জ্বর সর্দি-কাশি না ভালো হয় ততদিন পর্যন্ত খেলাধুলা বা স্কুলে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।

এছাড়া জ্বর আসলে বারবার প্রচুর পানি তরল খাবার খেতে হবে মুখে স্যালাইন দিতে হবে এবং বিশুদ্ধ পানি দিতে হবে কিন্তু ফ্রিজের পানি বাদ দিলে ভাল হয়। শিশু বা প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ জলে ভগ্লে নিম পাতা পানিতে সিদ্ধ করে সে পানি দিয়ে গোসল করলে ভালো হয়। এছাড়া জ্বর আসলে হালকা পাতলা কাপড় পড়া উত্তম। এছাড়া যদি সাধারণভাবে সংক্রমিত হয় তাহলে এমনিতেই সেরে যাবে। মনে রাখতে হবে জ্বর ভালো হওয়ার পরে রোগীর বিছানা পাতি সব গুলো ভালভাবে সাবান দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে কারণ এতে জীবাণু থেকে যেতে পারে।

এছাড়া যদি খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে তাহলে অ্যান্টিবায়োটিকের কমপ্লিট করতে হবে না হলে পুনরায় আবার জ্বর চলে আসতে পারে এক্ষেত্রে ফাইমোক্সিল বা এমোক্সিসিলিন 500 খেতে পারেন এটি জ্বরের বিরুদ্ধে কার্যকর হিসেবে প্রমাণিত।একটি রিসার্চে দেখা গেছে সাধারণত বাচ্চাদের জ্বর দুই দিনের বেশি স্থায়ী হয় না। যদি 103 ডিগ্রি ফারেনহাইট বা দীর্ঘস্থায়ী হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ট্রিটমেন্ট করা উচিত এতে শরীরের অন্য কোন সমস্যা থাকলে তা ডাক্তারের মাধ্যমে বুঝতে পারবেন।

কাঁপুনি দিয়ে জ্বর কিসের লক্ষণ

করোনা ভাইরাস সংক্রমণের সময় বাড়ির কারো বাবার এর আশেপাশে কারো জ্বর হলে পরিবারের লোকজন এবং বাড়ির আশেপাশের প্রতিবেশীরা ভয়ে শিউরে উঠতো। এছাড়া যদি জ্বর এর সময় নিয়মিত পাঁচদিন এন্টিবায়োটিক খাওয়ার পরেও জ্বর ভালো না হয় তাহলে এটি আতঙ্কের বিষয়। ছাড়া বিশেষজ্ঞ দল বলেন জ্বরের সঙ্গে যদি সর্দি গলা ব্যথা না থাকে তাহলে অরুচি বমি থাকে তাহলে প্রস্রাবের সংক্রমণ এর বিষয়টা চিন্তা করা উচিত বলে।
সাধারণত কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসা করোনা ভাইরাসের লক্ষণ। এছাড়া বিভিন্ন সংক্রমণ রোগের উপসর্গ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এছাড়া করোনাভাইরাস ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস চিকেন পক্স যে কোন জীবাণু শরীরে প্রবেশ করলে জ্বরের উপসর্গ দেখা যায়।এছাড়া ইউরেটার বা মূত্রথলিতে বিভিন্ন ভাইরাস সংক্রমণ হলে বা ইনফেকশন হলে রাতে রাতে জ্বর হয় এছাড়া এর লক্ষণগুলো হল কোমর ব্যথা হয় বমি বমি ভাব হয় খাওয়াতে অরুচি হয় তাহলে নিশ্চিত হওয়া যাবে যে তার মূত্রথলিতে কোন সমস্যা রয়েছে।

শেষ কথা

আপনারা যদি কাঁপুনি দিয়ে জ্বর কিসের লক্ষণ - ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য উপরের পোস্ট টি লেখা হয়েছে।এছাড়া আপনার যদি কাঁপুনি দিয়ে জ্বর কিসের লক্ষণ - ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন এবং নতুন আপডেট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Rajrafi.com এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url