কালো ঠোঁট গোলাপি করার উপায় - কালো ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম
কালো ঠোঁট গোলাপি করার উপায় - কালো ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম ব্যবহার সম্পর্কে জানব। আমাদের যেকোনো কারণে ঠোঁট কালো হয়ে থাকে। কালো ঠোঁট গোলাপি করার উপায় সৌন্দর্যের সাথে সুন্দর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই চলুন আমরা আজকের আর্টিকেলে থাকছে কালো ঠোঁট গোলাপি করার উপায় ও কালো ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম সম্পর্কে আলোচনা করব।
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকেন তাহলে কালো ঠোঁট গোলাপি করার উপায় ও
কালো ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম সম্পর্কে জানতে পারবেন। এছাড়াও জানতে পারবেন কালো
ঠোঁট গোলাপি করার উপায় ও কালো ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম উপায় সম্পর্কে জেনে নিন
শুরু থেকে অনেক বিষয় সম্পর্কে। চলুন কথা না বাড়িয়ে কালো ঠোঁট গোলাপি করার
উপায় ও কালো ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম সম্পর্কে জেনে নিন বিস্তারিত আলোচনা।
পেজ সূচিপত্রঃকালো ঠোঁট গোলাপি করার উপায় - কালো ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম
- কালো ঠোঁট গোলাপি করার ঘরোয়া উপায়
- কালো ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম
- কালো ঠোঁট গোলাপি করার উপায়
- ঠোঁট সুন্দর করার উপায়
- ঠোঁট গোলাপি করার ঔষধ
- শেষ কথা
কালো ঠোঁট গোলাপি করার ঘরোয়া উপায়
কালো ঠোঁট গোলাপি করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। আমাদের
চেহারার ফুটে তোলার জন্য একটি সুন্দর লাল গোলাপি ঠোঁট এর কোন বিকল্প নেই।
আমাদের এই কারণে কালো হয়ে থাকে।কালো ঠোঁট গোলাপি করার উপায় ও কালো ঠোঁট গোলাপি
করার ক্রিম ব্যবহার করে আমাদের সুন্দর একটি ঠোঁট উপহার
পাওয়া সংবাদ।কালো ঠোঁট গোলাপি করার ঘরোয়া উপায় গুলো হল।
- আমাদের সময় মত খাবার ক্ষেত্রে যেসব খাবার খেলে দেহের পুষ্টি যোগান দেবে যেসব খাবার খেতে হবে।
- সবসময় নিজেকে নেশাদ্রব্য থেকে বিরত থাকতে হবে।
-
আপনার বাড়ির পাশে যে লেবু আছে সে লেবু দিয়ে প্রতিদিন কালো
ঠোঁটে ঘষলে সুন্দর উজ্জ্বল গোলাপি ঠোঁট উপহার পাবেন।
-
শসা ত্বকের শুষ্কতা দূর করে এবং ঠোটের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
- আপনাকে মদ্যপান ও নেশাদ্রব্য থেকে দূরে রাখতে হবে।
-
পানি অতিরিক্ত চুন খাওয়া যাবে না। পানে অতিরিক্ত চুন খেলে ঠোঁট এবং মুখ
পুড়ে যেতে পারে।
-
দু চামচ বাটার এবং তিন চামচ চিনি একসাথে মিশিয়ে ঠোঁটে ব্যবহার করলে ঠোঁট
গোলাপি হয়ে উঠে।
- দুধের শ্বর ব্যবহার করে আপনার কালো ঠোঁট গোলাপি করতে পারেন। এই পদ্ধতিটা প্রাচীনকালের রাজাদের আমলে রানীর ব্যবহার করত। মধু এবং দুধের সর একসাথে মিশন করে কয়েকদিন ঠোঁটে ব্যবহার করেন তাহলে আপনার কাল এবং খসখসে ঠোঁট টি গোলাপী রঙ ধারণ কর।
-
মধু একটি প্রাকৃতিক ওষুধ এই মধু ব্যবহার করে ঠোঁটের কালো দাগ এবং
শুষ্কতা দূর করে এবং ঠোঁটের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। মধুকে বলা হয় সকল রোগের
ঔষধ।
-
আমার দুধের সাথে এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে ঠোঁটে ব্যবহার করলে ঠোঁটের উজ্জলতা
বৃদ্ধি পায় একটি সুন্দর গোলাপি ঠোঁট পাওয়া যাবে।
কালো ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম
আজ আমরা জানবো কালো ঠোঁট গোলাপি করার উপায় ও কালো ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম
ব্যাবহার করে কালো দাগ দূর করার উপায়।সবাই চাই ঠোঁটকে আকর্ষণীয় করে তুলতে।SCRU
CREAM ক্রিম সম্পর্কে কিভাবে এটি ব্যবহার করবেন এবং আপনার ঠোঁটকে আকর্ষণীয় করে
তুলবেন। ঠোঁট সুন্দর ও আকর্ষণীয় করে তুলতে।আমাদের ঠোঁটে স্ক্রাব ব্যবহার করার
ফলে ঠোঁটের কালো যে দাগটা আছে সে দাগটা ধীরে ধীরে কমে যায়।
আপনার ঠোঁট হয়ে উঠবে আকর্ষণীয় এবং কোমলিও তাই আমরা প্রতি সপ্তাহে CREAM
চেষ্টা করিব। ঠোঁটের যত্ন নিলে আস্তে আস্তে আপনার ঠোঁটের পিগমেন্টেশন কমে যাবে
এবং আপনার লিভ পার্মানেন্ট পিঙ্ক হতে থাকবে। আমরা যে ক্রিমটা নিয়ে আজকে কথা
বলব সেটা আপনি কিভাবে ব্যবহার করবেন এবং এর গুণাবলী কি কি চলুন জেনে নেই।এই
ক্রিমটি আপনি যে কোন ফার্মেসিতে দোকানে কিনতে পাবেন এটার দাম 70 টাকা নিবে ।
এই ক্রিমটা ব্যবহারের ফলে আপনাদের ঠোঁট ফাটা থেকে শুরু করে ঠোঁটের যে ডার্কনেস
আছে এমনকি আপনার ঠোঁটে কালো কালো দাগ আছে সেটা 7 থেকে 15 দিনের মধ্যে গলাপি করে
তুলবে।এটা সাধারণত বেশি টাইম নেই 7 দিনের মধ্যে পিঙ্ক করে না ।এটা আস্তে আস্তে
কালো ঠোঁট গোলাপি করে। এমনকি এটা অনেকটা বেলুনের মত অল্প একটু দিলেই হয়ে যায়
।প্রতিদিন ঘুমোতে যাওয়ার আগে রাতে ব্যবহার করতে হবে ।
সকালে উঠে আঙুলের সাহায্যে হালকা মেসেজ করে পরে ধুয়ে ফেলে দিতে হবে। এমন করে
প্রায় 10 দিন থেকে 15 দিন ব্যবহার করলে আস্তে আস্তে একটা রেজাল্ট পেয়ে যাবেন
আশা করছি।কালো ঠোঁট গোলাপি করার উপায়ও কালো ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম সম্পর্কে
আরো বিস্তারিত জানানোর চেস্টা করছি। তাই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার চেস্টা
করুন।
কালো ঠোঁট গোলাপি করার উপায়
কালো ঠোঁট গোলাপি করার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। দেহের সৌন্দর্য
সাথে সুন্দর ঠোট এবং চেহারাকে ফোটানোর জন্য একটি গোলাপি ঠোঁট প্রয়োজন।এ ঠোঁটকে ভালো রাখার জন্য কিছু উপায় আছে সেগুলো আলোচনা
করব। আমরা ক্রিম জাতীয় লোশন ব্যবহার করি এর মাধ্যমে কালো
ঠোঁটকে এবং খসখসে ফোটকে ধীরে ধীরে গোলাপি করে তোলে।এর সাথে আমরা
লিভ জল এবং লিপজেল ব্যবহার করে থাকে এগুলো বিভিন্ন কোম্পানির হয়ে
থাকে।
যেগুলো ব্যবহারের ফলে ঠোঁট ফাটা ও বাতাসের কারণে ফোটে যে ফাটল ধরে
এবং আদ্রতা সৃষ্টি হয় তা দূর করা সম্ভব হয়। লোশন ক্রিম এসব ব্যবহার করে
ঠোঁটের উজ্জলতা বৃদ্ধি করা হয়। দোকানে গেলে আমরা অনেক ধরনের ক্রিম পেয়ে
থাকে সেগুলো বিভিন্ন রঙের এবং বিভিন্ন কালার হয়ে থাকে। সবচেয়ে
ঘরোয়া উপায় হলো মধুর সাথে দুধের শর মিশ্রণের মাধ্যমে রেসিপি তৈরি করা
হয়। এই রেসিপি কালো ঠোঁটকে গোলাপি করতে ভূমিকা রাখেন।অনেক সময় শসা ব্যবহার করে কালো ঠোঁট সুন্দর করা যায়।
লেবুর সাথে হালকা পরিমাণ লবণ মিশিয়ে যদি প্রতিদিন আপনার রুক্ষতা
ঠোঁটে ব্যবহার করেন তাহলে কয়েকদিন পর দেখবেন আপনার ঠোঁট অনেক
সুন্দর এবং মসৃণ হয়ে গেছে। আপনার দেহের সৌন্দর্য সাথে ঠোটের কালার মিলে
গেছে। এবং আমরা প্রতিদিন ভিটামিনযুক্ত খাবার খাইতে হবে। শরীরে পানি এবং
তাপমাত্রা কমে গেলে ঠোঁট ফাটা শুরু করে। তাই আমরা প্রতিদিন
একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ পানি পান করব এবং নেশা জাতীয় দ্রব্য থেকে বিরত
রাখবো। তাহলে আমরা সুন্দর চেহারার সাথে গোলাপি ঠোটের মিল থাকবে।
ঠোঁট সুন্দর করার উপায়
ঠোঁট সুন্দর করার উপায় আমরা সবসময়ই আমাদের ঠোঁটটিকে সুন্দর করার
চেষ্টা করে। আমরা ঘুমোনোর সময় অলিভ অয়েল বা জলপাইয়ের তেল প্রতিদিন
ব্যবহার করতে পারে তাহলে ঠোঁট সুন্দর, থাকবে। জলপাইয়ের তেল ঠোঁটের আদ্রতা
দূর করে এবং পাশাপাশি ঠোঁটের রং হালকা গোলাপি রাখে।ঠোঁটর জন্য একটি বড় উপাদান হচ্ছে চিনি যা ব্যবহার ফলে ঠোঁটর মৃত কোষ
গুলোকে সতেজ রাখতে সাহায্য করেন। অ্যালোভেরা ঠোঁটের শুকনো তা দূর করে।
তাই অ্যালোভেরা কয়েকদিন ঠোঁটে ভালোভাবে মালিশ করুন। এবং সুখে গেলে তা
পানিতে ধুয়ে ফেলুন। কাঁচা হলুদের ব্যবহার বেশ পুরনো হলেও এটা অনেক ভালো এবং
কোন পাশপতিকিয়া থাকেনা। হলুদ ব্যবহারের ফলে ঠোটের কালার উজ্জলতা করে এবং
শুকনো ভাব দূর করে। আপনাকে কাঁচা হলুদের সাথে দুধের সর মিশ্রনটিকে ভালোভাবে
যাকে নিতে হবে।তারপর মিশ্রণটি ঠোঁটে দিতে হবে।কালো ঠোঁট গোলাপি করার উপায় -
কালো ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম সম্পর্কে জানানোর চেস্টা করেছি।
মিশ্রণটি ঠোঁটে ব্যবহার করার পরে হলুদ শুকিয়ে গেলে পরিষ্কার পানি
দিয়ে ঠোঁটটিকে ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। বেদানার রস শুধু আমাদের দেহ
সুস্থ রাখতে পারে তা কিন্তু ঠিক না। বেদানার রস কালচে ঠোট কে সুন্দর করে।
বেদানার রস ব্যবহারের পর পেট্রোলিয়াম জেলি ফটো লাগিয়ে নিতে হবে।আমন্ড
তেল ঠোঁটকে গোলাপি করতে সহায়তা করে।আমন্ড তেল রাতে ঘুমানোর সময় এ তেল
ব্যবহার করা হয় এবং দ্রুত গোলাপি রং ধারণ করেন।
ঠোঁট গোলাপি করার ঔষধ
ঠোঁট গোলাপি করার ঔষধ সম্পর্ক জানানোর চেষ্টা করছে অল্প পরিমাণ চিনি এবং
কোল্ড ক্রিম মিশ্রনটিকে একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর ঠোঁটে
ব্যবহার করতে হবে ব্যবহার করার ফলে কয়েকদিন পর দেখা যাবে ঠোঁটটে একটি হালকা
বেগুনি এবং পিংক কালার ধারণ করেছে।ঠোঁটটে ব্যবহার করা কোনো ওষুধ নেই তবে
অনেকগুলো নিয়ম এবং ক্রিম আছে।যেগুলো ব্যবহারের ফলে ঠোঁটকে গোলাপি করে তুলে।
প্রতিদিন গোলাপজল, গ্লিসারিন, মধু ইত্যাদি একসাথে মিশ্রণ তৈরি করে ঠোঁটটে
ব্যবহার করা যায়। প্রতিদিন লেবুর রস এবং মধুর সাথে মিশিয়ে ঠোঁটে ব্যবহার
করেন গোলাপি রং পাওয়া যায়। প্রতিদিন ঘুমানোর সময় ঠোঁট ভালোভাবে পরিষ্কার
করে নিতে হবে যেন কোন ধরনের ময়লা না থাকে। এবং পরিষ্কার পানি এবং
গোলাপজল দিয়ে ঠোঁটকে পরিষ্কার করতে হবে। যেগুলো ঠোঁট এবং স্বাস্থ্যের জন্য
উপকার সেগুলো ব্যবহার করতে হবে।
কালো ঠোঁট গোলাপি করার উপায় ও কালো ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম ব্যবহার করতে
হবে। তার সাথে ধূমপান থেকে বিরোধী রাখতে হবে। খারাপ কিছু থেকে বিরত রাখতে
পারলেন ঠোঁট এবং মুখের চেহারা সব ঠিক থাক। আর প্রতিদিন আমরা পরিমাণ মতন খাবার
এবং পানি পান করব। তাহলে আমাদের সব কিছু ঠিক থাকবে।কালো ঠোঁট গোলাপি
করার উপায় ও কালো ঠোঁট গোলাপি করার ক্রিম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনার
মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা করেছি।
Rajrafi.com এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url