চুল পড়া বন্ধ করার উপায় - চুল পড়া বন্ধ করার উপায়ের ঔষধ সম্পর্কে জেনে নিন
প্রিয় পাঠক,আজকের এই আর্টিকেলে থাকছে চুল পড়া বন্ধ করার উপায় ও চুল পড়া বন্ধ
করার উপায়ের ঔষধ সম্পর্কে জেনে নিন। মানসিক সমস্যার, কারণে মাথার চুল উঠে। অনেক সময় মানুষের টেনশনের কারণে মাথার
চুল উঠে থকে। এছাড়াও আজকের এই আর্টিকেলে চুল পড়া বন্ধ করার উপায় ও চুল পড়া বন্ধ
করার উপায়ের ঔষধ সম্পর্কে জেনে নিন সম্পর্কে আলোচনা করবো। মানসিক সমস্যার কারণে মাথার চুল উঠে।
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে চুল পড়া বন্ধ করার উপায় - চুল পড়া বন্ধ করার উপায়ের ঔষধ সম্পর্কে জেনে নিন সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে আসি চুল পড়া বন্ধ করার উপায় - চুল পড়া বন্ধ করার উপায়ের ঔষধ সম্পর্কে জেনে নিন সম্পর্কে।
পেজ সূচিপত্রঃচুল পড়া বন্ধ করার উপায় - চুল পড়া বন্ধ করার উপায়ের ঔষধ সম্পর্কে জেনে নিন
- চুল পড়া বন্ধ করার উপায়
- চুল পড়া বন্ধ করার প্রাকৃতিক উপায়
- চুল পড়া বন্ধ করার উপায় ঔষধ
- চুল ঘন করার ঘরোয়া উপায়
- চুল ঘন করার উপায়
চুল পড়া বন্ধ করার উপায়
চুল পড়া বন্ধ করার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো । ঘরোয়া উপায়ে চুল
বন্ধ করার উপায় হল রসুনের পেঁয়াজের আদার রস ইত্যাদি উপাদানগুলো
দুপুরে রাত্রে মাথায় ব্যবহার করতে পারেন। প্রথমে চুলগুলোকে আপনি পরিষ্কার করুন
এবং এগুলোর রস সারারাত মাথায় দিয়ে ব্যবহার করুন। আদা পেঁয়াজ আদা রসুনের রস
নিয়মিত এক সপ্তাহ ব্যবহার করলে ফলাফল পেয়ে যাবেন। আরো হল অ্যালোভেরার রস
এই চারটা জিনিস ভালোভাবে পরিষ্কার করে।
চুল পড়া বেড়ে গেলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর মাধ্যমে মাথার চুল পড়া বন্ধ করার উপায় হই।মাথার রক্তসঞ্চালন বাড়ায়
ভিটামিন ই এরপর মাথার চুল পড়া বন্ধ হয়। চলে স্বাস্থ্যকর রং বজায় রাখে
ভিটামিন ই।চুল পড়া বেড়ে যায় শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিলে। তাই চুল পড়ার
সমস্যা দিন দিন বেড়ে গেলে বুঝবেন গে আপনার শরীলে খাবারের ঘাটতি ও পানির ঘাটতি
রয়েছে । তাই প্রতিদিন আপনাকে অন্তত দুই থেকে তিন লিটার পানি পান করতে
হবে।অতিরিক্ত মানসিক টেনশন, শরীলে পুষ্টির অভাব দেখা দিলে চুল পড়া শুরু করে।
প্রতিদিন ৭ ঘন্টা থেকে ৮ ঘণ্টা পর্যন্ত ঘুম না পারলে স্বাভাবিক ভাবে চুল মাথা
থেকে উঠে যাবে।আপনাকে প্রতিদিন 8 ঘন্টা ঘুম পারতে হবে এবং শরীরকে সুস্থ রাখতে
হবে। অতিরিক্ত মাথা দিয়ে চুল পড়তে শুরু করলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে এবং
ডাক্তারের পরামর্শে শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। প্রতিদিন মাথা পরিষ্কার রাখতে
হবে এবং বেশি বেশি করে নারকেল , এলোভেরা তেল মাখতে হবে তাহলে মাথার চুল বন্ধ
করার উপায় সম্ভব হবে।
চুল পড়া বন্ধ করার প্রাকৃতিক উপায়
চুল পড়া বন্ধ করার প্রাকৃতিক উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।প্রতিদিন রাতে
ঘুমানোর আগে চুলের আগা বা গোরা থেকে শেষ পর্যন্ত নারকেল তেল এবং অ্যালোভেরা
তেল দিয়ে মেসেজ করতে হবে। রাতের তেল দেওয়ার ফলে প্রতিদিন সকালে শ্যাম্পু
দিয়ে মাথা কে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে।প্রতিদিন অ্যালোভেরা জেল
ব্লেন্ডার করে এক থেকে দেড় ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
মাথা ব্যথার সমস্যা সমাধান করে এবং মাথার চুল পড়ার সমস্যা দূর করে মাথার
চুলকানি দূর করবে।ডিমের কুসুমের সাথে সামান্য পরিমাণ অলিভ অয়েল ও লেবুর রস
মিশিয়ে প্রতিদিন এক ঘণ্টা থেকে দুই ঘন্টা মাথায় দিয়ে রাখতে হবে । এটির
দূরত্ব সাহায্য করে এবং চুল পড়া বন্ধ করতে পারে।অলিভঅয়েল তেল প্রতিদিন চুলে
ম্যাসাজ করার ফলে 20 থেকে 25 মিনিট মাথায় রেখে দিতে হবে এবং শেষে গরম পানি
দিয়ে মাথাকে পরিষ্কার করতে হবে এবং শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে।
আরও পড়ুনঃ ঘরে বসে ইনকাম করার ২০ টি উপায়
পিয়াজ ভালোভাবে পরিষ্কার করে রস বানিয়ে চুলের গোড়ায় 15 থেকে 20 মিনিট
রেখে দেওয়ার ফলে চুলের গোড়া শক্ত হয় এবং চুল পড়া বন্ধ হয়ে যায়।প্রতিদিন
শরীরের যত্ন নিন। প্রতিদিন দিনে কমপক্ষে 40 থেকে এক ঘন্টা হাঁটাহাঁটি করুন।
তার পাশাপাশি সাইকেল চালান এবং পানিতে সাঁতার কাটলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন
বাড়ে এবং চুল পড়া বন্ধ হয়। এতে চুলের হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা পায় এবং চুল
পড়া বন্ধ করার উপায় কমে যায়।
চুল পড়া বন্ধ করার উপায় ঔষধ
চুল পড়া বন্ধ করার উপায় ঔষধ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো ডিমের কুসুমের সঙ্গে
কিছু পরিমাণ এলোভেরা ও লেবুর রস মিশিয়ে চুলে দিতে হবে। এবং 20 থেকে 25
মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে মাথা কে ভালোভাবে পরিষ্কার করে দিতে হবে যেন কোন
ময়লা যেন না থাকে।চুল পড়া বেড়ে গেলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর মাধ্যমে মাথার চুল পড়া বন্ধ করার উপায় হই।মাথার রক্তসঞ্চালন বাড়ায় ভিটামিন ই এরপর মাথার চুল পড়া বন্ধ
হয়।
চুল পড়া বন্ধ করার উপায় ও চুল পড়া বন্ধ করার উপায়ের ঔষধ সম্পর্কে জেনে
নিন মাথা উত্যক্ত হলে বা অতিরিক্ত ময়লা থাকলে মাথার চুল উঠে যাবে। অনেক
সময় পানির কারণে মাথার চুল উঠে থাকে এবং তা থেকে বাচার জন্য মানুষ অনেক কিছু
করে ফেলে। মাথার যদি অতিরিক্ত চুল উঠে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিৎ।
যেগুলো খাবারে আয়রন যুক্ত আছে সেগুলো খাবার বেশি বেশি করে খেতে হবে।
কেমিক্যাল যুক্ত সাবান পরিহার করতে হবে এবং সব সময় কেমিক্যাল থেকে
দূরে রাখতে হবে যে কোন কেমিক্যাল মাথার স্পর্শ না করা উচিত। ডাক্তারের
পরামর্শ দিয়ে চুল পড়া বন্ধ করার উপায় ওষুধ সম্পর্কে ধারনা দিতে হবে এবং
চিকিৎসা করাতে হবে। ই ক্যাপ ওষুধ ব্যবহার করতে হবে এবং আয়রন ওষুধ খেতে
হবে। এভাবে এক থেকে দুই সপ্তাহ ডাক্তারের পরামর্শৈে মেডিসিন
খেলে তাড়াতাড়ি সুস্থ হওয়া যাবে। চুল পড়া বন্ধ করার উপায়ের ঔষধ সম্পর্কে জেনে নিন।
চুল ঘন করার ঘরোয়া উপায়
চুল ঘন করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হল বেশি পরিমাণ ডিম আর দুধ দিয়ে
ছানা নিয়মিত খেলে খেতে হবে। সবুজ শাখ ,পালং শাখ বাঁধাকপির মতো শাকসবজি গুলো
প্রতিনিয়ত খাদ্যতালিকা রাখতে হবে এবং চুলকে মজবুত করার জন্য সব সময়
ভিটামিনযুক্ত খাবার খেতে হবে। পেয়ারা কমলা স্ট্রবেরি ফল প্রতিদিন খাদ্য
তালিকায় রাখতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খেতে হবে। ভালো তেল শ্যাম্পু
কন্ডিশনার আপনার চুলকে মজবুত রাখতে সাহায্য করবে।
চুল যদি নরম ও ঘন হয় তবে আপনার সৌন্দর্য আরো বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার চেহারা
আরও সুন্দর দেখাবে। বাংলাদেশের মানুষ আবহাওয়ার কারণে অনেক সমস্যার সম্মুখীন
হতে হয়। চুল পড়ে যাওয়া, চুলের শেষ অংশ ফেটে যাওয়া, এটা স্বাভাবিক।
অর্ডার খোলা মাথার চুল পাতলা হয়ে যাওয়ার কারণে চুলকে মনের মতন করে সাজানো
যায় না। আর মাথার চুল পড়তে শুরু করলে সবাই অনেক কিছু করা সম্ভব হয় না এবং
দেখতে অনেক খারাপ লাগে।
তাই ঘন চুল পাওয়ার জন্য আপনাকে প্রতিনিয়ত শরীরকে সুস্থ স্বাভাবিক রাখতে
হবে। আমাদের প্রতিদিনের ছোট ছোট কিছু কাজ, কিছু যত্ন কারণে চুল ঘন করে
তুললে। প্রতিদিন বেশি বেশি করে তেল মাখতে হবে। অ্যালোভেরা অ্যালোভেরা ব্যবহার
করতে হবে । নিয়ম অনুযায়ী শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে। গাছের মেহেদি পাতা
চুলের জন্য অনেক উপকৃত হয়ে থাকে যা চুল পড়া বন্ধ করে এবং চুল ঘন করতে
সাহায্য করে।
চুল ঘন করার উপায়
তেল এবং সিরাম ব্যবহারঃ চুলে পরিমাণমতো তেল না ব্যবহার করার
কারণে চুল নষ্ট হয়ে যায়। চুল সুন্দর রাখতে চাইলে তেলের বিকল্প নাই এবং
প্রতিনিয়ত তেল ব্যবহার করতে হবে। । এতে আপনার সব ধরনের সমস্যা থেকে রক্ষা
পাবে গোসলের আগে এবং পরে চুলে নিয়ম মাফিক তেল ব্যবহার করতে হবে ।যেন চুলের
গোড়াতে পর্যাপ্ত পরিমাণ তেল ব্যবহার হয় সিরাম ব্যবহার করুন। দোকান থেকে
বেছে নিতে ভালোমানের তেল এবং অলিভ অয়েল তেল সর্বতম তেল।
কন্ডিশনার ব্যবহারঃ অনেকে আছেন প্রতিদিন কমপক্ষে একবার করলে
শ্যাম্পু ব্যবহার করেন, কিন্তু এই কেমিক্যাল গুলো চুলের জন্য অত্যন্ত
ক্ষতিকর। এটা কোন ভালো উপায় নয়। চুলকে ভালোভাবে রাখত হলে প্রতিদিন আপনাকে
কন্ডিশন ব্যবহার করতে হবে এবং চুল পরিষ্কার রাখতে হবে। শ্যাম্পু করা চুল
ভালোভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। সামান্য পরিমাণ কন্ডিশন নিয়ে চলে
মধ্যখান থেকে শুরু করতে হবে এবং নিচের দিকে যেতে হবে।
ঘরোয়া হেয়ার প্যাক ব্যবহারঃ মাথায় বেশি বেশি করে এলোভেরা, পিয়াজ
বাটা, লেবুর রস, মেহেদি পাতা ভালো হবে ব্লেন্ডার করে মাথাই দিতে
হবে। এগুলো ব্যবহার করলেও চুলে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায় না।
ঘরোয়া উপাদানে সহজে তৈরি করে নিতে পারেনি হেয়ার প্যাক আপনার শরীরের
জন্য চুলের জন্য গুরুত্বপুন্য।
Rajrafi.com এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url