ঘূর্ণিঝড় কেন হয় - ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর অবস্থান
আজকে আমরা ঘূর্ণিঝড় কেন হয় - ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর অবস্থান এবং প্রতিকার সম্পর্কে
আলোচনা করব। পরিবেশের কারণে ঘূর্ণিঝড় হয়ে থাকে। ঘূর্ণিঝড় কেন হয় এ প্রক্রিয়াটি নিরক্ষীয়
অঞ্চল থেকে উৎপন্ন তাপকে মেরু অঞ্চলের দিকে প্রবাহিত হয় তাকে ঘূর্ণিঝড় বলে। এ
ধরনের ঝড় এক অঞ্চল থেকে অন্য একজন প্রবাহিত হতে থাকে এবং স্থির না থেকে বাতাসা
প্রবল বেগে ঘুরতে থাকে তাই তাকে ঘূর্ণিঝড় বলে। ঘূর্ণিঝড় কেন হয়-ঘূর্ণিঝড়
সিত্রাং এর অবস্থান সম্পর্কের চলুন জেনে আসি।
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে ঘূর্ণিঝড় কেন হয়-ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে আসি ঘূর্ণিঝড় কেন হয়-ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর অবস্থান সম্পর্কে।
পেজ সূচিপত্রঃঘূর্ণিঝড় কেন হয়-ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর অবস্থান
- ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর অবস্থান
- ঘূর্ণিঝড় কেন হয়
- কেন ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়
- ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংকোন সংকেতের কী অর্থ
- যে কারণে ঘন ঘন ঘূর্ণিঝড় হচ্ছে
- ঘূর্ণিঝড়ের সময় দোয়া ও আমল
- শেষ কথা
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর অবস্থান
আবহাওয়া অফিস থেকে বলেছে বঙ্গোপসাগর সৃষ্টি হওয়া ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব
বাংলাদেশের মধ্যে পড়তে শুরু করেছে। আজ সকাল থেকে প্রায়ই অনেক বৃষ্টি হচ্ছে।
মহাসাগর এলাকায় বা বঙ্গোপসাগর এলাকায় ঝিরিঝিরি বৃষ্টি এবং বাতাসের বেগ বেড়েই
চলছে। ঘূর্ণিঝড়ের ফলে সে এলাকাগুলোতে অনেক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বেড়ে চলেছে।
আজকে আমরা এই ঘূর্ণিঝড় রুম থেকে বাইরে বের হতে পারি না।ঘূর্ণিঝড় কেন
হয়-ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর অবস্থান এর কারণে কর্ম জীবন থমকে দাড়িয়েছে।
এমনকি ঢাকাতে অনেক আজ বৃষ্টি হচ্ছে। এই বৃষ্টির কারণে রাস্তাঘাট ডুবে গেছে
এবং বাতাসের কারণে অনেক যাতে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করা আছে।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর উৎপাত শুরু হয়েছে মঙ্গলবার সকাল বেলা থেকে বাংলাদেশের
সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটা থেকে। কুয়াকাটা এলাকা থেকে শুরু করে বরিশাল চট্টগ্রাম
উপকূলীয় এলাকা গুলো অতিক্রম করবে আবহাওয়া অফিস থেকে জানা গেছে। আফরোজা সুলতানা আবহাওয়াবিদ বিবিসিকে যে তথ্য দিয়েছেন ঘূর্ণিঝড়
বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা অতিক্রম করবে এবং মূল ভূখণ্ড প্রবেশ করবে।
হাফিজুর রহমান আবহাওয়াবিদ বিবিসি বাংলাকে বলেন ঘূর্ণিঝড় বাংলােদেশের মধ্যে অতিক্রম করবে এটা নিশ্চিত। ঘূর্ণিঝড় টি ইতিমধ্যে
বাংলাদেশের প্রবেশ করেছে। তবে এটি সুপার সাইক্লোন এর মত আঘাত আনবে না বলে
জানিয়েছেন। হাফিজুর রহমান আবহাওয়াবিদ আরো বলেন সিত্রাং এক প্রকার 'সাইক্লোনিক ঝড় অবস্থায় রয়েছে মঙ্গলবার সকাল
থেকে ব্যাপকভাবে তীব্র ঘূর্ণিঝড় বা সিভিয়ার সাইক্লোন এর মত হতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় কেন হয়
ঘূর্ণিঝড় কেন হয় সে সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। ঘূর্ণিঝড়ের জন্য তাপমাত্রা
অবশ্যই 26 তাদের সাথে সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পানি থাকতে হবে। সমুদ্রের নির্দিষ্ট
গভীরতা 50 মিটার এর মধ্যে থাকতে হবে।কর্কট ও মকর ক্রান্তিরেখার যখন থাকে তখন
গ্রীষ্মকালে ঘূর্ণিঝড় প্রবণতা বেড়ে যায়।নিরক্ষীয় অঞ্চলে
গ্রীষ্মকালে আমাদের পৃথিবীর আবহাওয়া উষ্ণতা বৃদ্ধি পায় এবং বায়ু হালকা
হয়ে বায়ুমন্ডলে ফিরে যাই।ঘূর্ণিঝড় কেন হয়-ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর
অবস্থান সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করছি।
নিরক্ষীয় অঞ্চলে গ্যাপ পূরণ করার জন্য উত্তর মেরু দক্ষিণ মেরু দিকে দক্ষিণ
গোলার্ধের সমান ভাবে প্রবাহিত হয়। উচ্চচাপ যখন নিরক্ষ মেরু থেকে উত্তর মেরু দিকে
বায়ুচাপ যুক্ত বাতাস নিম্নমানের বায়ুচাপের দিকে প্রবাহিত হতে থাকে এবং আদ্রতা ও
উষ্ণতারপ্রভাব বিস্তার করে। আবার পুনরায় নিম্ন অঞ্চলে প্রবাহিত হতে থাকে। ঠান্ডা
বারিমন্ডলে গিয়ে ঠান্ডা হওয়ার ফলে মেঘের জমাট বাঁধে।এ আবহাওয়ার কারণে একটু
পানি চক্রের সৃষ্টি হয়।
আরও পড়ুনঃ দ্রুত লম্বা হওয়ার উপায়
উষ্ণ বাতাস এবং কম আদ্রতা বাতাসের উপরে যাওয়ার কারণে সে বিন্দুতে একটি ঘূর্নাওন
সৃষ্টি হয় । সেই শক্তি সঞ্চার করা বাতাস এবং পানি নিজে দিয়ে প্রবাহিত হতে
থাকে।ঘূর্ণিঝড় কেন হয়-ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর অবস্থান ভেদে অনেক ধরনের হয়ে থাকে
। মহাসাগরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে বাতাসের উষ্ণতা ক্রমশ উপরে উঠতে থাকে।
সমুদ্রের পানির উষ্ণতা বৃদ্ধির কারণে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়। তারপর মহাসাগর থাকা
অবস্থায় গতি এবং উষ্ণতার কারণে ওই এলাকাতে তাণ্ডব চালাই।
সমুদ্রপৃষ্ঠে ঝড়ের উৎপত্তি হওয়ার ফলে ঝড়ের মুখে একটি চোখ উৎপন্ন হয়। ঝড়ের
ঝড়ের গতিবেগ ঘন্টা 39 কিলোমিটার হয়ে থাকে তার চেয়েও বেশি। সমুদ্রপৃষ্ঠ এলাকাকে
ঘূর্ণিঝড় নিস্তব্ধ করে দেয়। এবং ব্যাপক পরিমাণে থাকে। অনেক সময় পাহাড়ি
অঞ্চলের ঘরবাড়ি ও পাহাড় ধসের ঘটনার শোনা যায়। যখন বাতাসের গতিবেগ 80 মাইল হয়ে
থাকে তখন তাকে ট্রপিকাল সাইক্লোন বলা হয়ে থাকে।ঘূর্ণিঝড় কেন হয়-ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর অবস্থান আরো জানানোর চেষ্টা করছি।
কেন ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়
সমুদ্রের পানি হঠাৎ করে উত্তপ্ত হয় এরপর ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়। সমুদ্রের পানি
উষ্ণতার কারণে উষ্ণবাতাসের কোনা হালকা হয়ে উপরে উঠতে থাকে। তারপরও উপরে ঠান্ডা
বাতাস গুলো তারপর উপরে ঠান্ডা বাতাস গুলোর নিচের দিকে প্রবাহিত হতে থাকে। বাতাসার
কোন গুলো বায়ুমন্ডলে নামার ফলে উষ্ণ বাতাসের কণাগুলো বায়ুমন্ডলের চাপ কমিয়ে
দেয়। এর ফলে সামুদ্রিক এলাকাতে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পরে।
বঙ্গোপসাগরের বাতাসের চাপ সমপরিমাণ প্রবাহের জন্য তার সাইডের এলাকাতে প্রবলভাবে
বাতাস বইতে থাকে। বঙ্গোপসাগরে উষ্ণতা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে ঘূর্ণিঝড় উৎপন্ন হয়ে
থাকে। তারপর বঙ্গোপসাগরের পানি উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সেই এলাকাতে
ব্যাপকভাবে জলোচ্ছ্বাস এবং ঘূর্ণিঝড় জনিত সমস্যা শুরু হয়।ঘূর্ণিঝড় কেন হয় ও
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর অবস্থান জানার জন্য আপনার পুরো আর্টিকেলটি পড়তে হবে।
ঘূর্ণিঝড় হওয়ার অনেক কারণ আছে তার মধ্যে হল। এইগুলো আমাদের অসচেতনের কারণ হয়ে
থাকে।যেমন আমরা প্রতি বছর বন কেটে ফেলছে এই বন কেটে ফেলার ফলে ক্লামেট চেঞ্জ বা
আবহাওয়া পরিবর্তন হচ্ছে। আবার আমরা প্রতি বছর পাহাড় কেটে সমতল ভূমিতে পরিণত
করছি। অতিরিক্ত যানবাহনের ধোঁয়া এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে আবহাওয়া চেঞ্জ
হচ্ছে। আবহাওয়া চেঞ্জ হওয়ার কারণে প্রতি বৎসর দুর্যোগ সৃষ্টি হচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংকোন সংকেতের কী অর্থ
সিত্রাং ঘূর্ণিঝড় মঙ্গলবার সকাল থেকে অনবরত বৃষ্টি হয়েছে । মঙ্গলবার সকাল
থেকে বঙ্গোপসাগর থেকে ঢাকা বাংলাদেশ মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। চট্টগ্রাম,
মোংলা বন্দর,পায়রা বন্দর ও সুন্দরবন এলাকা কে 7 নম্বর সংকেত দেখানো হয়েছে এবং
কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরকে দেখানো হয়েছে।মো.ওমর ফারুক আবহাওয়াবিদ জানিয়েছেন যে
মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) সকাল থেকে চট্টগ্রাম এবং বরিশাল উপকূলীয় এলাকায়
আঘাত নিয়ে আসবে।
এরমধ্যে সিত্রাংয়ের প্রভাবে সাগরের পানি উত্তপ্ত হতে শুরুকরেছে। ঢাকা
রাজধানী সহ বাংলাদেশের উপকূলীয় থেকে দেশের প্রতি জেলাতে সকাল থেকে হালকা
এবং ভারী বৃষ্টি বর্ষণ হচ্ছে। বৃষ্টির সাথে সকাল থেকে অনবরত বাতাস সৃষ্টি
হয়েছে। যার ফলে কর্মমুখী মানুষেরা ঘর থেকে বের হতে পারে না। তারা না খেয়ে
জীবন যাপন করছে। যে অবস্থায় দেশের সকল বন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত দেখানো
হয়েছে।ঘূর্ণিঝড় কেন হয়-ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর অবস্থান নির্ণয় করার জন্য
আপনাকে আর্টিকেল পড়তে হবে।
কিছু কিছু এলাকায় পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল সেগুলো হলো বরিশাল কুমিল্লা
পটুয়াখালী চট্টগ্রাম নোয়াখালী কক্সবাজার অঞ্চলগুলোকে অগ্রিম পূর্বাভাস দেয়া
হয়েছিল। এসব অঞ্চলগুলোতে ঘণ্টায় 62 কিলোমিটার 88 কিলোমিটার বেগে সিত্রাং ঝড়
প্রবাহিত হতে পারে। এবং এই ঝড়ের সাথে প্রবল বেগে বা ভারী বৃষ্টি তার সাথে ঝড়
সৃষ্টি হয়েছে।বরিশাল কুমিল্লা পটুয়াখালী চট্টগ্রাম নোয়াখালী কক্সবাজার
অঞ্চলগুলোকে এসব এলাকাকে 3 নম্বর সতর্ক সংকেত দেখানো হয়েছে।
বাংলাদেশের অন্যান্য জায়গা থেকে প্রতি ঘন্টায় 60 থেকে 80 কিলোমিটার বেগে
সিত্রাং ঝড় প্রবাহিত হতে পারে এবং এসব এলাকাতে অনেক ভারী বৃষ্টি হতে পারে তার
সাথে অনেক বাতাস প্রবাহিত হবে। তার জন্য এলাকাকে 2 নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত দেখানো
হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় চলাকালীন অবস্থায় মারা যায় এবং টলার নামানো যাবে না।
সতর্কতা হিসেবে সংকেত ব্যবহার করছেন তাই আমরা সংকেত চলাফেরা করে।
যে কারণে ঘন ঘন ঘূর্ণিঝড় হচ্ছে
আমাদের বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ এবং আমাদের দেশে অনেক পাহাড় পর্বত
এবং ঘন জঙ্গল রয়েছে।ঘূর্ণিঝড় কেন হয়-ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর অবস্থান এখন
বাংলাদেশের মধ্যে অনেক বৃষ্টি এবং বাতাস হচ্ছে। জঙ্গল কেটে আমরা করে দিচ্ছি
এই জঙ্গলে আমরা রাজস্ব হারাছি এবং এর প্রভাব পড়ছে আমাদের আবহার
উপরে। এখন অতিরিক্ত পাহাড় পর্বত এবং গাছপালা কেটে সরোজমিনে পরিণত করা
হচ্ছে।
এর ফলে একদিকে মাটির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে এবং এর প্রভাব পড়ছে আবহাওয়ার উপর।
অতিরিক্ত যানবাহনের ধোঁয়া ও ঘনবসতি কারণে আবহাওয়া চেঞ্জ হচ্ছে পরিবর্তন
হচ্ছে পরিবর্তন হচ্ছে। আমাদের অতিরিক্ত ভাটার ধোয়া কারণ একটু আবহাওয়া
পরিবর্তন হচ্ছে। তাই আমরা বেশি বেশি গাছ লাগায় এবং সবাইকে সচেতন করে। যেখানে
সেখানে ময়লা ফেলা যাবে না এবং পাহাড় পর্বত এবং গাছপালা কাটা যাবে
না।কল কারখানায় বর্জ্য বিষাক্ত বর্জ্য পুড়িয়ে পরিবেশের ক্ষতি করছে এবং
আবহাওয়া উপর প্রভাব পরেছে।
তাই আমরা নিজে সচেতন হোন এবং অপরকে সচেতন করে। যদি আমরা নিয়মমাফিক সবকিছু
মেনে চলি তাহলে আমাদের একটি সুন্দর পরিবেশ তৈরি হবে এবং এর সাথে আমাদের দেশে
দুর্যোগ কমে আসবে। অতিরিক্ত পাহাড় এবং গাছ কাটা থেকে নিজেদের বিরত রাখতে হবে
তাহলে বাংলাদেশের যে ঘন ঘন ঘূর্ণিঝড় কিছুটা কোন আসবে। আজকে আমরা ঘূর্ণিঝড় কেন হয় ও ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর অবস্থান সম্পর্কে আলোচনা করুন।
ঘূর্ণিঝড়ের সময় দোয়া ও আমল
হে আল্লাহ
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর ভয়াবহতা থেকে আমাদেরকে হেফাজত করুন। আবহাওয়া খুবই অস্বাভাবিক।
ঝড় বৃষ্টিতে পড়ার দোয়া
اللَّهُمَّ حَوَالَيْنَا وَلاَ عَلَيْنَا
উচ্চারণ : `আল্লাহুম্মা হাওয়ালাইনা ওয়ালা আলাইনা
অর্থ : হে আল্লাহ! আমাদের থেকে ফিরিয়ে নাও, আমাদের ওপর দিয়ো না। (বুখারি) ঝড়-তুফানের সময় এ দোয়া বেশি বেশি পড়তে হবে।
اللهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ خَيْرَهَا، وَخَيْرَ مَا فِيهَا، وَخَيْرَ مَا أُرْسِلَتْ بِهِ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّهَا، وَشَرِّ مَا فِيهَا، وَشَرِّ مَا أُرْسِلَتْ بِهِ
উচ্চারণ : `আল্লাহুম্মা ইন্নী আস্আলুকা খায়রাহা ওয়া খায়রা মা ফিহা- ওয়া খায়রা মা উরসিলাতবিহি; ওয়া আউযুবিকা মিন শাররিহা ওয়া শাররি মা ফিহা ওয়া শাররি মা উরসিলাতবিহি।`
অর্থ : হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট এর মঙ্গল, এর মধ্যকার মঙ্গল ও যা নিয়ে তা প্রেরিত হয়েছে, তার মঙ্গলসমূহ প্রার্থনা করছি এবং আমি আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করছি এর অমঙ্গল হতে, এর মধ্যকার অমঙ্গল হতে এবং যা নিয়ে তা প্রেরিত হয়েছে, তার অমঙ্গলসমূহ হতে।
শেষ কথা
এতক্ষণ ধরে আমি আলোচনা করলাম ঘূর্ণিঝড় কেন হয়-ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর অবস্থান
সম্পর্কে । আশা করি সম্পুর্ন পোস্টটি পড়ার পরে আপনি বুঝতে পেরেছেন ঘূর্ণিঝড়
কেন হয়-ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং এর অবস্থান সম্পর্কে। আর এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার
জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং আপনার মতামত বা কোন কিছু জানতে প্রয়োজন
হলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন ধন্যবাদ।
Rajrafi.com এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url