স্বপ্নদোষ কেন হয় - স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায়

আজ আমরা জানবো স্বপ্নদোষ কেন হয় এবং স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে।বীর্যথলি এর ধারন ক্ষমতা পূর্ণ হওয়ার পর নিদ্রারত অবস্থায় অনিচ্ছাকৃত বীর্যপাত ঘটলে এবং ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ হওয়ার প্রক্রিয়াকে স্বপ্নদোষ বলা হয়। আমাদের অনেকেই কমেন্টের মাধ্যমে প্রশ্ন করেন স্বপ্নদোষ কেন হয় এবং স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে আসি স্বপ্নদোষ কেন হয় স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে কিছু বিস্তারিত তথ্য।
স্বপ্নদোষ কেন হয় -  স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায়
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলেস্বপ্নদোষ কেন হয় -  স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে আসিস্বপ্নদোষ কেন হয় -  স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্রঃ স্বপ্নদোষ কেন হয়  -  স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায়

স্বপ্নদোষ বন্ধ করার ইসলামিক উপায় - স্বপ্নদোষ কেন হয়

আজ আমরা জানবো স্বপ্নদোষ বন্ধ করার ইসলামিক উপায় সম্পর্কে এর পূর্বে আমাদের জানতে হবে স্বপ্নদোষ কেন হয।।স্বপ্নদোষ একেবারেই স্বাভাবিক একটি বিষয় শারীরিক গঠন নিয়ন্ত্রণের জন্য অতিরিক্ত বীর্য বের হয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াকে স্বপ্নদোষ বলে গণ্য করা হয়।বয়সন্ধিকাল পার হওয়ার পরে যে কোন পুরুষ বা মহিলার এ সমস্যা হতে পারে তবে এটি কোনো রোগ নয়। তাই এই বিষয়ে ভয় পাওয়ার কোন কারণ নেই তবে নিচে দেওয়া হল 7 টি কাজ যা স্বপ্নদোষের জন্য খুবই উপকারী।
ঘুমাতে যাবার পূর্বে প্রস্রাব করে নিতে হবে তাহলে স্বপ্নদোষের চাপ কমবে যদিও এটি কোন চিকিৎসার মধ্যে পড়ে না তার পরেও এটি অনেক কার্যকরী একটি পদ্ধতি।ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে ঋষি পাতা বা র চা খেয়ে নিতে পারেন এটি অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের কুফল এবং বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা দূর করতে সক্ষম।অশ্বগন্ধা হস্তমৈথন স্বপ্নদোষের সমস্যা থেকে মুক্তি দান করে সর্বোপরি যৌন স্বাস্থ্য শুদ্ধি এক ধরনের বিশেষ রেমেডি।

এই অশ্বগন্ধা হরমোন ব্যালেন্স করতে হস্তমৈথুনের ফলে দুর্বল হয়ে যাওয়া পিসি সফল করতে এবং ভেতরে ছোটখাটো ইনজুরি সারিয়ে তুলতে অতি কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে।ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে অতিরিক্ত পানি পান করা যাবে না। যদি আপনার অতিরিক্ত প্রসাবের সমস্যা থেকে থাকে তাহলে বিছানায় যাওয়ার কিছুক্ষণ আগে পানি পান করে ঘুমানোর আগে প্রস্রাব করে নিতে পারেন।অনেক রিসার্চ দেখা গেছে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে খাবার খেলে সেক্স অত্যধিক হারে বৃদ্ধি পায়। এই জন্য কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করে নিতে পারেন।
প্রতিদিন অভ্যাস করে পুদিনা পাতা বা মিছরী খাবার খেতে পারেন এটি হরমোন সামঞ্জস্যতা বজায় রাখে এবং শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে। এছাড়া এটি স্বপ্নদোষ এড়াতে কার্যকারী ভূমিকা পালন করে।পবিত্র কোরআনের আলোকে পবিত্র কোরআনের 30 নম্বর পারার সুরা তারিক পড়ে ঘুম আসলে স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। হালকা জিকির এবং বিভিন্ন দোয়া পড়ে ঘুমাতে গেলে আল্লাহর রহমত আপনার কাছে সবসময় থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি ঘুমাবেন এ ছাড়া আপনাকে শয়তান এরা সবথেকে মহান আল্লাহতালা ইনশাল্লাহ রক্ষা করবেন।

রিসার্চে দেখা গেছে 5 হাজার 628 জন মহিলার মধ্যে প্রায় 40 শতাংশ মহিলা তাদের 45 বছর বয়সের মধ্যে একবার হলেও স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। সকল মহিলা নিজেই এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই কথা তুলে ধরেছেন। অপরদিকে এক গবেষণায় দেখা গেছে 85 শতাংশ মহিলাদের মধ্যে প্রায় বেশিরভাগ মহিলা 21 বছর বয়সে স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। অনেকে হরমোনের কারণে 13 বছর বয়সে পা দেওয়ার পরপরই এ অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন।
এছাড়া যে সকল মহিলা ঘুমের মধ্যে বেশিরভাগ সেক্স রিলেটেড বিভিন্ন বিষয় দেখে থাকেন তাদের সমস্যা বছরে অনেক বার হয়ে থাকে। মহিলাদের রতিমোচন হিসেবে ঘুমের মধ্যে যৌন উত্তেজনা চরম সীমায় পৌছে যায় যার ফলে তারা স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা লাভ করে থাকেন। পুরুষদের ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষ নির্ণয় করা সহজ মাধ্যম হলো ঘুমের মধ্যে বীর্যপাত হওয়া। অপরদিকে মহিলাদের যোনিপথে নিঃসরণ রাগ মোচন ছাড়াই যৌন উত্তেজনার সৃষ্টি হতে পারে।

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হলে কি সমস্যা হয় - স্বপ্নদোষ হলে কি করতে হবে

একজন সুস্থ সবল মানুষের মাসে প্রায় দুই থেকে তিনবার স্বপ্নদোষ হওয়া উচিত। তবে যদি 21 বার হয়ে থাকে তাহলে স্বাস্থ্যের কোন সমস্যা নেই অপরদিকে যদি না হয় তাহলে নিয়মিত পুষ্টিকর এবং পরিমিত খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। স্বপ্নদোষের কারনে শরীরের তেমন কোনো সমস্যা সৃষ্টি হয় না তবে আপনার বীর্য যদি ঘন হয়ে যায় তাহলে এটি বেশি মাত্রায় বের হলে ক্ষতি হতে পারে।

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ বিভিন্ন রোগের কারণ হতে পারে এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বীর্যপাত বেশি হওয়া লিঙ্গ ব্যথা করা এবং যৌন দুর্বলতা দেখা দেওয়া। একজন সুস্থ মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে এক থেকে দুই বার মাসে বীর্যপাত করতে পারে। অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে স্বপ্নদোষ হলে কি গোসল করতে হয় এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর হল অবশ্যই হ্যাঁ স্বপ্নদোষ বা বীর্যপাত এটি একটি প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য এটি শরীরকে অপবিত্র করে ফেলে এইজন্য বীর্যপাত হলে সে ব্যক্তির ওপর ফরজ গোসল ফরজ হয়ে যায়।
যদি ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার পরে আপনি আপনার পোশাকের বীর্যর ফটো বা অল্প বীর্য দেখতে পান তাহলে সেক্ষেত্রে সে ব্যাক্তি বা মহিলার ওপর গোসল ফরজ হবে। অপরদিকে আপনি যদি আপনার পরিধানকৃত কাপড় পরিষ্কার দেখতে পান তাহলে সে ক্ষেত্রে গোসল প্রয়োজন নেই। স্বপ্নদোষ আমাদের শরীরকে অপবিত্র করে দেয় এজন্য স্বপ্নদোষ হলে শুধু নাভি থেকে পা পর্যন্ত ধৌত করলেই হবেনা বরংচ পুরো শরীর ভালোভাবে পানি দিয়ে ধৌত করতে হবে যাকে এক কথায় বলে গোসল করতে হবে এক্ষেত্রে প্রতিটা মানুষের ওপর গোসল করা ফরজ হয়ে যায়।
যে পুরুষ বা মহিলা স্বপ্নদোষে আক্রান্ত হয়েছেন তার ওপর গোসল করা ফরজ করা হয়েছে।

ঘন ঘন স্বপ্নদোষ কেন হয় - স্বপ্নদোষের উপকারিতা

ঘন ঘন স্বপ্নদোষ এর কোন অসুবিধা নেই যদি এটি প্রাকৃতিক ভাবে হয়ে থাকে। এক বালতি পানি যদি সম্পূর্ণরূপে রাখা হয় রাখার পরে সেই বালতিতে আবার যদি পানি দেওয়া হয় তাহলে উপচে পড়ে যাবে পানি তেমনি ভাবে আমাদের শরীরের বীর্যথলি যদি পরিপূর্ণ হয়ে যায় তাহলে অতিরিক্ত বীর্য স্বপ্নদোষের মাধ্যমে শরীর থেকে বের হয়ে যায়। এটি একটি শারীরিক জৈবিক বিষয়। নিয়মিত অতিরিক্ত হারে যদি বীর্যপাত হয় তাহলে এটি শরীরের ক্ষতি করবে না হলে দুই-তিনবার মাসে বীর্যপাত হলে কোন সমস্যা হয় না শারীরিক।
তবে যদি বীর্যপাতের ফলে লিঙ্গ অতিরিক্ত জ্বালা করে বা শরীর দুর্বল অনুভূত হয় সে ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।ডাক্তারের মতে পুরুষ ও নারী প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে গেলে অর্থাৎ বয়সন্ধিকাল পার হলেই তাদের বিয়ে দেওয়া উচিত কারণ এরপর শারীরিক উত্তেজনা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পায় শারীরিক গঠন বৃদ্ধি এবং শারীরিক চাহিদা পূরণের জন্য পুরুষ ও মহিলার বয়সন্ধিকাল পরে বিয়ে করা উচিত। এছাড়া যদি বিয়ে করা অসম্ভব হয় তাহলে রোজা রাখতে পারেন এবং নিয়মিত নামাজ পড়তে পারেন তাহলে এ সমস্যা অনেকটাই কমে আসবে।

মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বলেছেন নামাজ দেহ এবং মনকে শীতল এবং শান্ত রাখে। শারীরিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য নিচে দেওয়া ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন।মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লাউকে খুব পছন্দ করতেন লাভের মধ্যে রয়েছে শরীর ঠান্ডা করার এক বিশেষ গুনাগুন এবং শরীর এটি গরম হতে দেয় না তাই স্বপ্ন দেশের সংখ্যা অনেকটাই কমে আসে।
স্বপ্নদোষ প্রতিরোধ করার উপায় হলো রাত্রিতে খাবার এর সঙ্গে লাউয়ের তরকারি অথবা লাউয়ের জুস খেতে পারেন এবং পেনিসে আলতোভাবে কালিজিরার তেল লাগিয়ে ঘুমাতে পারেন। এছাড়া আপনি নিয়মিত আমলার জুস পান করতে পারেন আমরা জুসে ক্ষতিকারক বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে শরীরের এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে শরীরের। বিশেষজ্ঞদের তথ্যমতে এক গ্লাস প্রতিদিন বৈঁচি ফলের রস খেলে স্বপ্নদোষ হতে মুক্তি পাওয়া যায়।ভেষজ এরমধ্যে পেঁয়াজ ও রসুন মহা ঔষধি বলে গণ্য করা হয় কারণ এতে বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বিদ্যমান রয়েছে এবং বিভিন্ন ধরনের জটিল রোগ সারিয়ে তোলে এটি।

প্রতিদিন যদি তিন থেকে চার হওয়া পেঁয়াজ এবং রসুন খাওয়া যায় তাহলে স্বপ্নদোষের পারসেন্টেন্স অনেক কমে আসে। এছাড়া স্বপ্নদোষ হওয়া থেকে মুক্তি পাওয়ার একটি কার্যকরী পদক্ষেপ হল অ্যালামন্ডা কলা আদা যদি দুধে মিশিয়ে খাওয়া যায় তাহলে এ সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে। কলার মধ্যে এমন কিছু বিশেষ গুনাগুন রয়েছে যা শরীর ঠাণ্ডা রাখতে বিশেষ ভাবে ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়া যে সকল খাদ্য শরীরকে ঠান্ডা রাখে সে সকল খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় যেমন দই লাউ ইত্যাদি।
অকাল বীর্যপাত বন্ধ করতে সাহায্য করে সেলেরি বা মেথির রস। সেলেরি বা মেথির মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে এ সমস্যা হতে রক্ষা পাওয়া যায়।

স্বপ্নদোষ হলে কি খাবার খেতে হবে - স্বপ্নদোষ কি মেয়েদের হয়

সাধারণত ডিমে এমন কিছু প্রোটিন রয়েছে যা শরীরের দুর্বলতা সারিয়ে তোলে এজন্য স্বপ্নদোষ হলে শরীরকে পুনরায় চাঙ্গা করতে সিদ্ধ ডিম খাওয়া উচিত। ডিমের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যা হরমোন লেভেল ঠিক রাখতে সাহায্য করে এবং মানসিক চাপ কমাতে বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে থাকে।শরীর থেকে স্বপ্নদোষের কারনে বীর্য বের হয়ে গেলে খাঁটি দুই দুধ পনির ইত্যাদি খেতে পারেন এতে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট এবং আমিষ বিদ্যমান থাকে যা শরীরের এই পুষ্টি উপাদানের অভাব পূরণ করে থাকে।
এছাড়া খেতে পারেন পাকা কলা বাদাম বিভিন্ন জাতীয় ও বি জাতীয় খাবার ডাক চকলেট ইত্যাদি। স্বপ্নদোষ হলে শরীরের পুষ্টির চাহিদা তৈরি হয় এসকল খাবারের মাধ্যমে পুষ্টি চাহিদা পূরণ হয়ে যায়। 900 কালে নির্গমন বা ঘুমন্ত অথবা নিদ্রাগত অবস্থায় রাগমোচন বা নির্ধারণ স্বপ্ন স্বপ্ন ইত্যাদিকে বাংলায় বলা হয় স্বপ্নদোষ। আমাদের দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের কারণে আমাদের ছেলেদের বীর্যপাত হয়ে থাকে ঘুমের মধ্যে বা স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে এবং মেয়েদের এই স্বপ্নদোষকে রাগমোচন বলা হয়। বাংলাতে স্বপ্নদোষ কথাটির মধ্যে দোষ উল্লেখিত থাকলেও এটি একটি স্বাভাবিক শরীর বৃত্তীয় কার্য যখন পুরুষ বা মহিলা বয়সন্ধিকালে পদার্পণ করে তখন এ সমস্যা বেশি দেখা দেয়।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে পুরুষ বা মহিলা শৈশব থেকে কৈশোরে পা দেওয়ার পরে এ সমস্যার সম্মুখীন হন। মহিলাদের ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের মতে যোনিপথ পিচ্ছিল থাকা সকল ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষ বিষয়ে নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়েছে।

মেয়েদের স্বপ্নদোষ হলে কি হয় - মেয়েদের স্বপ্নদোষ হলে করণীয়

সাধারনত মেয়েদের ঘুমের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের স্বপ্ন দেখার ফলে শারীরিক উত্তেজনা সৃষ্টি হয় একে মেয়েদের স্বপ্নদোষ বা রতিমোচন বলা হয়। যুবকদের ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষ স্বাভাবিক ভাবে বোঝা যায় বীর্যপাত হলে ঘুমের মধ্যে। মেয়েদের যোনিপথের বিশেষ নিঃসরিত রাগ ছাড়াই মেয়েদের উত্তেজনা বিভিন্ন চিহ্ন হতে পারে। মেয়েদের স্বপ্নদোষ হলেও ঘুমন্ত অবস্থায় মেয়েদের যোনিপথ দিয়ে এক বিশেষ রাগ নির্গত হয় এটি হলো সেই বিশেষ প্রক্রিয়া যে প্রক্রিয়ায় এক বিশেষ অনুভূতি পায়।
পুরুষদের স্বপ্নদোষের বেলায় বীর্যপাত ঘটে এবং মেয়েদের স্বপ্নদোষের ক্ষেত্রে রাগমোচন সিক্ত তা অথবা রাগমোচন সিক্ত তাই ঘটে থাকে। সাধারণত বয়সন্ধিকাল বা তারুণ্যের শুরুতে এই সমস্যাগুলো হয়ে থাকে কিন্তু অনেক বিশেষজ্ঞের মতে বয়সন্ধিকাল শেষ হবার পরেও স্বপ্নদোষ হতে পারে। তবে মহিলাদের ক্ষেত্রে যোনিপথ যদি পিচ্ছিল থাকে তাহলে সব ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষের বিষয়টি নিশ্চয়তা প্রদান করতে পারে না।

অপরদিকে পুরুষদের ক্ষেত্রে ঘুমের মধ্যে বীর্যপাতের ঘটনা বা স্বপ্নদোষের মত মহিলাদের ঘুমের মধ্যে চরম পুলক লাভের অভিজ্ঞতা হতে পারে এটি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। টেস্টোসটেরনসমৃদ্ধ ওষুধ যদি অতিরিক্ত মাত্রায় কোন মহিলা গ্রহণ করেন সে ক্ষেত্রে তার স্বপ্নদোষের পরিমাণ বৃদ্ধি হতে পারে। বয়সন্ধিকালে অনেক মেয়ে ঘুমের মধ্যে এক বিশেষ অনুভূতি লাভের মাধ্যমে স্বপ্নদোষ করে থাকেন। এছাড়া অনেক মেয়ে আছে যারা আংগুল পরিচালনার মাধ্যমে এই অনুভূতি পেয়ে থাকেন।
বিশেষজ্ঞদের তথ্যমতে একটি রিসার্চে দেখা গেছে 5 হাজার 628 জন মহিলার মধ্যে প্রায় 40 শতাংশ মহিলা তাদের 45 বছর বয়সের মধ্যে কমপক্ষে একবার হলেও স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। এসকল মহিলা এক সাক্ষাৎকারে নিজেই স্বীকার করেন। আমেরিকার একদল গবেষকের মতে 85 শতাংশ মহিলা 21 বছর বয়সের মধ্যেই স্বপ্নদোষের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। অপরদিকে যাদের হরমোন খুব শক্তিশালী 13 বছর বয়সের সাথে সাথে এই অভিজ্ঞতার শিকার হন।

যে সকল মহিলা ঘুমের মধ্যে চরম পুলক লাভ করেন সে সকল মহিলাদের সাধারনত বছরে কএকবার এটি হয়ে থাকে। মহিলাদের ঘুমের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টির মাধ্যমে প্রতি মহান সৃষ্টি হয় এবং তারা রতিমোচনের অভিজ্ঞতা লাভ করে থাকে। অপরদিকে পুরুষদের ক্ষেত্রে এটি খুবই সোজা কারণ পুরুষদের বীর্যপাত হলে ঘুমের মধ্যে এটি স্বপ্নদোষ হিসেবে বিবেচিত হয়। অপরদিকে মহিলাদের যোনিপথে নিঃসরণ রাগ মোচন ছাড়াই উত্তেজনা সৃষ্টি হতে পারে এটি প্রমাণিত।

শেষ কথা

আপনারা যদি স্বপ্নদোষ কেন হয় -  স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য উপরের পোস্ট টি লেখা হয়েছে।এছাড়া আপনার যদি স্বপ্নদোষ কেন হয় -  স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায়সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন এবং নতুন আপডেট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Rajrafi.com এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url