শহীদ আসাদ দিবস কবে - আসাদ গেট

নতুন প্রজন্মের জানা উচিত আসাদকে শহীদ আসাদ দিবস কবে। শহীদ আসাদ দিবস কবে সম্পর্কে  অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংযুক্ত করা হয়েছে এই পোস্টে। চলুন জেনে নিই শহীদ আসাদ দিবস কবে এ সম্পর্কে। একজন শহীদ ছাত্রনেতা ছিলেন আমানুল্লাহ মোঃ আসাদুজ্জামান। আসাদুজ্জামান আইয়ুব খানের পতনের দাবিতে ১৯৬৯ সালে বিশ্বে জানুয়ারি মিছিলে করতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে মারা যান। তবে সবার সামনে তিনি শহীদ আসাদ নামে অধিক পরিচিত শহীদ আসাদ ১৯৬৯ সালের গনিত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের তিনি শহীদ একজন। অন্য শহীদ দুইজনের মধ্যে একজন হল শহীদ রুস্তম ও শহীদ মতিউর রহমান।

এছাড়া স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করার কারণে বা অবদান গ্রহণ করার কারণে 2018 সালে তিনি স্বাধীনতা পদক পান। ১৯৬৯ সালের 10 ই জানুয়ারি নরসিংদী জেলার শিবপুর উপজেলার আধসোয়া গ্রামের হাতির এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আসাদুজ্জামান। শহীদ মোঃ আসাদুজ্জামান এর পিতার নাম আলহাজ্ব মাওলানা মোঃ আবু তাহের বিএবিটি হাতিরদিয়া সদর আলী হাই স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা হেডমাস্টার ছিলেন তিনি।

শহীদ মোহাম্মদ আসাদ এর মায়ের নাম মতি জাহান খাদিজা খাতুন। তিনি ছিলেন নারায়ণগঞ্জ সিটি গার্লস প্রাইমারি স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা। মতি জাহান খাদিজার শিক্ষকতা ছেড়ে দেন আসাদের জন্মের পর তার ছয় পুত্র ও দুই কন্যার মধ্যে আসা ছিলেন চতুর্থ নম্বর।

শহীদ মোঃ আসাদুজ্জামান ১৯৪২ সালের 10 ই জুন নরসিংদী জেলার শিবপুর উপজেলার ধাওয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। এছাড়া শহীদ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান এর বড় ভাইয়ের নাম প্রকৌশলী রশিদুজ্জামান শিবপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৯৬০ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করার পরে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি পড়াশোনা করেছিলেন।

মোঃ আসাদুজ্জামান ১৯৬৭ সালে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন ১৯৬৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করেন 1970 সালে বিএ পাস করেন। হাজার 970 সালে আওয়ামী পার্টি এবং কৃষি সমিতির সভাপতি আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর নির্দেশে কৃষি সমিতি গঠনের লক্ষ্যে একটি সংগঠন তৈরি করেন। এছাড়া ভালো রেজাল্ট করার লক্ষ্যে ঢাকা সিটি কলেজে তিন ১৯৬৮ সালে আরেকবার পরীক্ষা দিয়ে ভালো ফলাফল করার চেষ্টা করেছিলেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ বর্ষের ছাত্র ছিলেন তিনি ১৯৬৯ সালে। শহীদ মোঃ আসাদুজ্জামান তৎকালীন ঢাকা হল শাখার পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি হিসেবে এবং পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা শাখার সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেছেন। রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে তিনি এমনভাবে জড়িয়ে গিয়েছিলেন যে প্রেম করিব অসহায় ছাত্রদের অধিকার আদায়ে তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন এবং বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা আদায় করে দিয়েছেন।

শহীদ আসাদুজ্জামান ১৯৪২ সালের 10 জুন নরসিংদী জেলার শিবপুর উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বড় ভাই প্রকৌশলী রশিদুজ্জামান। ১৯৬০ সালে শিবপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক শিক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে উচ্চশিক্ষার্থে জগন্নাথ কলেজে এম সি কলেজে পড়াশোনা করেন। ১৯৬৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকোত্তর শ্রেণীর ভর্তি হয়েছে এবং ১৯৬৭ সালের এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন।

১৯৭০ সালের প্রথম শহীদ আসাদ দিবসে ঢাকা মেট্রো কলেজের হাসপাতালে প্রধান গেট ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের স্মারক ও অমর আসাদ শিরোনামের একটি ফলক নির্মাণ করেন যেখানে আসাদ গুলি খেয়ে নিহত হয়েছিলেন। শিবপুর ওয়াদুহা এলাকার স্থায়ী বাসিন্দার ১৯৭০ সালের শিবপুর শহীদ আসাদ কলেজ নামে একটি মেয়ে মহাবিদ্যালয় এবং ১৯৭০ সালে আসাদের নিজের গ্রাম আয় স্থায়ী অধিবাসী শহীদ আসাদ কলেজিয়েট গার্লস স্কুল ও কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল।

প্রতি বৎসর জানুয়ারি মাসের 20 তারিখে বাংলার গর্ব শহীদ আসাদুজ্জামান কে বাঙালিরা গভীরভাবে স্মরণ করেন। এছাড়া ডাক্তার মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ হলের আসাদ এর স্মৃতি স্মরণে 2020 সালে একটি পাঠাগার তৈরি করা হয়। আসাদগেটর রাস্তা আসাদগেট থেকে মোহাম্মদপুর চলে গিয়েছে এটি জাতীয় সংসদ ভবনের ডান পাশে অবস্থিত। আসাদগেট টি অবস্থিত ঢাকা শেরেবাংলা নগরীরতে।

আপনারা যদি শহীদ আসাদ দিবস কবে - আসাদ গেট সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য উপরের পোস্ট টি লেখা হয়েছে। এছাড়া আপনার যদি শহীদ আসাদ দিবস কবে - আসাদ গেট সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শহীদ আসাদ দিবস কবে - আসাদ গেট সম্পর্কে কারো কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমিটির মাধ্যমে সেই প্রশ্ন করতে পারেন আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন এবং নতুন আপডেট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।