বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার - বন্ধ্যাত্ব সমস্যা ও প্রতিকার
আজ আমরা জানবো বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার - বন্ধ্যাত্ব সমস্যা ও প্রতিকার
সম্পর্কে। মহিলাদের যোনিপথে যদি কোন ধরনের পর্দা বা আবরণ থাকে অথবা স্পাম যদি ডিম
পাড়াতে প্রবেশ না করে সেক্ষেত্রে বাচ্চা হবে না। আমাদেরকে অনেকেই প্রশ্ন
করেন বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার - বন্ধ্যাত্ব সমস্যা ও প্রতিকার
সম্পর্কে। আজ আমরা আলোচনা করব বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার -
বন্ধ্যাত্ব সমস্যা ও প্রতিকার সম্পর্কে।
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও
প্রতিকার - বন্ধ্যাত্ব সমস্যা ও প্রতিকার সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন কথা না
বাড়িয়ে জেনে আসি বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার - বন্ধ্যাত্ব সমস্যা ও
প্রতিকার সম্পর্কে।
পেজ সূচিপত্রঃ বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার - বন্ধ্যাত্ব সমস্যা ও প্রতিকার
পুরুষ বন্ধ্যাত্বের লক্ষণ - পুরুষ বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা
আজ আমরা জানবো বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে। অনেক মহিলায় বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে প্রশ্ন করেন আমাদের। চলুন জেনে আসি বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে। ডাক্তারদের কথা অনুযায়ী মানসিক চাপ অবসাদ এতসাইটো অন্তবাস সহ শরীরের ওজন
বৃদ্ধি পেলে বীর্যে শুক্রানুর পরিমাণ অনেক কমে যেতে পারে যার কারণে বন্ধুত্ব
সৃষ্টি হতে পারে। বিভিন্ন ধরনের নেশা জাতীয় দ্রব্য যেমন ধূমপান মাদকদ্রব্য
ইত্যাদি সেবনের ফলে স্পার্ম এর সংখ্যা অনেক কমে যেতে পারে এছাড়া আঘাত লাগার
কারণে অথবা বিভিন্ন ধরনের রোগের ঔষধ সেবনের মাধ্যমেও এ সমস্যা সৃষ্টি হতে
পারে।
অতিরিক্ত গরমের কারণে শুক্রাণুর পরিমাণ শরীর থেকে অনেকাংশে রাস পায় এছাড়া
যারা অনলাইনে বা বিভিন্ন ধরনের কাজ করেন তারা অনেক ক্ষণ যাবৎ কোলে ল্যাপটপ
নিয়ে বসে থেকে কাজ করেন সাধারণত এটি স্পার্ম কমে যাওয়ার বড় একটি কারণ।
একটি রিসার্চে দেখা গেছে যে সকল পুরুষ অতিরিক্ত রাত জাগে তাদের প্রচুর
পরিমাণে শুক্রাণু কমে যায় এছাড়া মানসিক ডিপ্রেশন বৃদ্ধি পায়।
বন্ধত্বের শুরুতেই যদি বন্ধত্বের চিকিৎসা করা যায় সেক্ষেত্রে এটি খুব ভালো
হয়ে যায় এর জন্য বন্ধুত্ব বিশেষজ্ঞ পরামর্শ অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের টেস্ট ও
ওষুধ সেবন করা উত্তম। যত দ্রুত এই চিকিৎসা শুরু করা যাবে তত এর জটিলতা কমবে
এছাড়া শুক্রানু শরীরে তৈরি করার জন্য সর্বপ্রথম নিজের লাইফ স্টাইল চেঞ্জ
করতে হবে তাহলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন আসবে এবং যে সকল খারাপ অভ্যাস
শরীরের জন্য বিপদজনক সেগুলো ত্যাগ করতে হবে।
বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য সেবন থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে নিয়মিত শরীরচর্চা
করতে হবে এছাড়া পুষ্টিকর খাদ্য এবং পুষ্টিকর শাকসবজি গ্রহণ করতে হবে কাজের
পাশাপাশি নিজের সহধর্মিনী বা পার্টনারকে সঠিকভাবে সময় প্রদান করতে হবে না
হলে যৌন সম্পর্কিত সমস্যা তৈরি হতে পারে।
একভাবে অনেকক্ষণ যাবত বসে থাকলে শুক্রাণু তৈরিতে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হতে
পারে এছাড়া কাজের ফাঁকে ফাঁকে কিছুক্ষণ পরপর একটু হাঁটাচলা করা উচিত এর
কারণে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ স্বাভাবিক থাকবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে জল
পান করতে হবে এছাড়া শৌচাগারে সঠিক সময় যেতে হবে প্রস্রাব অতিরিক্ত চেপে
রাখা যাবে না অতিরিক্ত প্রস্রাব চেপে রাখার কারণে শুক্রাণু ক্ষতিগ্রস্ত হয়
যার কারণে শুক্রাণু বৃদ্ধি সম্ভাবনা হ্রাস পায়।
আরো পড়ুনঃ শবে বরাতের নামাজের নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিন
ছেলেদের বন্ধ্যাত্বের আসল কারণ হলো একটি সাইন্টিস্ট জানিয়েছেন যে শুক্রাণু
সঠিকভাবে তৈরি হতে না পারা ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ পুরুষের ক্ষেত্রে শুক্রাণুর আকার
এবং বৃদ্ধি সঠিক না হওয়ার কারণে বন্ধ্যাত্বের সৃষ্টি হয়।। এছাড়া ১
থেকে ৫০০ ক্ষেত্রে হরমোনের বিভিন্ন সমস্যার কারণে এই বন্ধ্যাত্বের মত সমস্যা
দেখা দিতে পারে।
বাচ্চা হওয়ার চিকিৎসা - বন্ধ্যাত্ব সমস্যা ও প্রতিকার
প্রতিটা পরিবারের এই ইচ্ছা থাকে বিয়ের পর নব দম্পতি সহ পরিবারের ঘর আলো করে
আসবে সন্তান কিন্তু বিয়ের অনেক বছর পরও সন্তান এর মুখ দেখতে পান না অনেক
পরিবারের আত্মীয়-স্বজন এবং বাবা-মারা এর মূল কারণ হলো সঠিকভাবে শরীরে
পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ না করা বা বিভিন্ন অস্বাস্থ্যকর কার্যকলাপ যেমন
অতিরিক্ত রাত জাগা নিজের পার্টনারকে সঠিক সময় না দেওয়া এর কারণে বন্ধুত্বের
মতো সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
বর্তমানে সন্তান না হওয়ার অনেক ধরনের চিকিৎসা রয়েছে চলুন জেনে নেওয়া যাক
বন্ধুত্ব বা সন্তান না হওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তির উপায়।সন্তান না হওয়ার
অনেকগুলো কারণ রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণ হলো কলেজস্ট্রি ওভারি ফুলি
কুলার সিনড্রোম নামে এক ধরনের রোগ রয়েছে যেখানে নারীদের মিন্স বা মাসিক
নিয়মিত হচ্ছে অন্য সবকিছুই স্বাভাবিক রয়েছে কিন্তু সিনড্রোমের ফলে যে ডিমটি
তৈরি হওয়ার কথা সেই ডিম বের হচ্ছে না বা তৈরি হচ্ছে না এটি হওয়ার প্রায় ২৫
থেকে ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত।
এইজন্য এই সিনড্রোমটি অনেক বড় একটি বন্ধ্যাত্বের কারণ হতে পারে। দ্বিতীয়
নাম্বারে যেটি রয়েছে সেটি হল কলেজটিক ওভারি যা এক ধরনের সিস্ট এই সিস্টগুলো
পরিণত হয়ে ফেটে ডিম সৃষ্টি করে কিন্তু ওই সিস্ট পরিণত হয়ে ডিম ফেটে বের হয়
না তখন অনেক মহিলার সন্তান ধারণ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন।
আরো পড়ুনঃ ত্বক ফর্সা করার ঘর উপায় সম্পর্কে জেনে নিন
সন্তান না হওয়ার একটি বড় কারণ হচ্ছে কিউটের আছে যেখানে বাচ্চা থেকে বড় হয়
সেটির দুই পাশে নল থাকে আমরা সেটাকে বলি ফেইন্ট টিউব এছাড়া এই ফেটোফেন টিউব
ওভারের কাছাকাছি গিয়ে শেষে ওভারি থেকে এসে জমা হয় সেখানে স্পাম দিয়ে
ফার্টিলাইজ করা হয় এবং অনেক সময় এই ফিল্ড ওপেন টিউবে বিভিন্ন ধরনের
ইনফেকশনের কারণে নারীর বন্ধ্যাত্ব সৃষ্টি হতে পারে।
অনেক সময় ইনফেকশনের মাত্রা তীব্র হয়ে গেলে এটি চিকিৎসা করো ভালো করা সম্ভব
নয় তবে প্রথমত ও এরকম সমস্যা বুঝতে পারলে দ্রুত ডাক্তার শরণাপন্ন হওয়া উচিত
ইউটিউব টা বন্ধ যদি হয়ে যায় তাহলে ডিম আসতে পারবে না এবং স্পাম যেতে পারবে
না যার ফলে বন্ধ্যাত্ব সমস্যা সৃষ্টি হবে। এছাড়া আরো যে সকল গুরুত্বপূর্ণ
কারণে মহিলাদের বন্ধ্যাত্ব সৃষ্টি হতে পারে সেগুলো নিচে দেওয়া হলঃ
- বর্তমান সমাজ বেকার ছেলের সঙ্গে কোন মেয়েকে বিয়ে দিতে চায় না এজন্য নিজের স্থান শক্ত করার জন্য বিয়ে করার দেরি করে ফেলে অনেক ছেলে কমিয়ে তবে বলে রাখা ভালো 35 বছর ছেলে ও মেয়ের পার হলে বন্ধুত্বের মতো সমস্যা সৃষ্টি হওয়া শুরু হয় এটি একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া যা পরবর্তীতে কোন মেডিসিনের মাধ্যমে ভালো করা সম্ভব নয়।
- অতিরিক্ত ওজন বন্ধ্যাত্বের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ এতে শরীরে ফ্যাটের সৃষ্টি হয় এবং সঠিকভাবে স্পাম গঠন হতে পারে না বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে যায় স্পামে প্রতিদিন এই জন্য ৪০ মিনিট করে হাঁটা উচিত। টিউমার এমন একটি রোগ যার ফলে স্পার্ম কাউন্ট অনেকটা কমে যায় এজন্য জরায়ু থেকে শুরু করে শরীরের বিভিন্ন ধরনের টিউমার দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
- বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য স্বাস্থ্যের পক্ষে যেমন ক্ষতিকর তেমনি স্পাম তৈরিতে মারাত্মক সমস্যা সৃষ্টি করে এই জন্য শরীরে সুস্থ রাখার জন্য এবং নিজের পার্টনারকে শারীরিক সম্পন্ন সন্তুষ্ট করার জন্য মাদকদ্রব্য সেবন হতে দূরে থাকুন।
- আমাদের শরীরে টেস্ট হোস্টেনের মাত্রা কমানোর অন্যতম কারণ হচ্ছে অ্যালকোহল তাই অ্যালকোহল পান করা থেকে শরীরকে এবং নিজেকে বিরত রাখুন।
- এছাড়া মানসিক ডিপ্রেশন দুশ্চিন্তা এবং সম্পূর্ণ নিদ্রা না হলে স্পাম কাউন্ট অনেকাংশে কমে যায় বর্তমান সময়ে শরীরে পাম বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা রয়েছে যা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী করা উচিত যাদের এই সমস্যাগুলো রয়েছে।
বন্ধ্যাত্বের হল এমন একটি সমস্যা যেখানে দম্পতিরা অনেক চেষ্টার পরেও স্ত্রীকে
গর্ভবতী করতে পারে না বা স্ত্রীর বিভিন্ন সমস্যার কারণে গর্ভবতী হয় না
শুধুমাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ পুরুষ এবং মহিলা
বন্ধ্যাত্বের শিকার।
বন্ধ্যাত্ব সাধারণত আপনার এবং আপনার সঙ্গির সাথে একটি বিভিন্ন ধরনের সমস্যার
কারণে হতে পারে এটি প্রতিরোধ করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে যা একটু সে জীবনকে
নিয়মতান্ত্রিকভাবে গড়ে তুলতে পারলে সম্ভব সঙ্গীর গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা
বৃদ্ধির জন্য নিয়মতান্ত্রিকভাবে জীবন পরিচালনার প্রয়োজন রয়েছে সঠিক ঘুম
দুশ্চিন্তা কম করা পরিমিত পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করা বিভিন্ন ধরনের কার্যকলাপ
এর মাধ্যমে গর্ভবতী করা সম্ভব সঙ্গীকে।
বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার
যদি স্ত্রী বা মহিলাটি মানুষ সমস্যা থাকে অথবা স্বাভাবিক সন্তান ধারণের
জন্য ডিম্বানু প্রস্তুত নয় সে ক্ষেত্রে বাচ্চা না হওয়া এটা একটি
স্বাভাবিক বিষয় এছাড়া বাধাটা প্রধানত ইনফেকশন থেকেও হতে পারে ডিম ভারতে
ইনফেশনের কারণে ডিম্বাণু নষ্ট হয়ে যেতে পারে এছাড়া এ ধরনের সমস্যা হলে
টিউমার লাইগেশন করে দেওয়া হয় সেক্ষেত্রে স্ত্রী এবং স্বামী মিলন করলেও
ডিম্বানু নিযুক্ত হবে না বা স্ত্রী গর্ভবতী হবে না।
কোন সমস্যা হয়ে যদি জড়াতে প্রতিস্থাপন করার সুযোগ না থাকে বা জরের চামড়া
যদি কোন কারণে পাতলা হয় সে ক্ষেত্রে ভ্রমণ প্রতিস্থাপন করা হবে না তাই
নারী সন্তান ধারণের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে এ ধরনের পরিস্থিতিতে। জরায়ুর মুখে
যদি বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয় বা স্প্যাম প্রবেশ করতে জরায়ুতে
বাধাগ্রস্ত হয় সে ক্ষেত্রে সন্তান লাভ করা যায় না।
সবশেষে বলা যেতে পারে যোনিপতি যদি কোন বাঁকা থাকে যদি পথে যদি কোন ধরনের
পর্দা থাকে অথবা যোনিপথের মুখে যদি কিছু থাকে তাহলে স্বামী স্ত্রী সহবাস
করতে পারে না বা কোন কারনে যদি স্পঞ্জ ঢুকতে না পারে সেক্ষেত্রে মিলনের
পরেও সন্তান লাভের আশা করা ব্যর্থ। এছাড়া প্রজননের আশেপাশে যদি কোন সমস্যা
থেকে থাকে সে ক্ষেত্রে প্রজননে বাধা সৃষ্টি হতে পারে কখনো কখনো সন্তান জন্ম
নেওয়ার পেছনে কোন কারণ নেই থাকেনা।
স্বামী স্ত্রী কোন সমস্যাই নেই দুইজনের সুস্থ হওয়ার পরেও সন্তান গর্ভে আসে
নাই এমন ঘটনাও করতে পারে শতকরা 10 থেকে 15 ভাগ এমন সমস্যার সৃষ্টি হয় তবে
এটি বাংলাদেশ খুব রেয়ার হিসাবে বিবেচিত। পুরুষদের ক্ষেত্রে বিভিন্ন কারণে
সন্তান হয় না পুরুষদের শরীরের ভিজে যদি স্প্যাম না থাকে সেক্ষেত্রে বাচ্চা
পাবে না এছাড়া বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য সেবনের ফলে এবং রাত্রি অতিরিক্ত
জাগার কারণে স্প্যাম পুরুষদের শরীরে আস্তে আস্তে কমতে থাকে।
বাচ্চা হওয়ার জন্য কতটুকু বীর্য লাগে - পুরুষের বীর্যে কি কি ভিটামিন থাকে
অনেকেই আমাদেরকে প্রশ্ন করেন কতটুকু বীর্যের মেয়েদের শরীরের মধ্যে প্রবেশ
করালে বাচ্চা হবে আসলে বীর্যের পরিমাণের ওপর বাচ্চা হওয়া নির্ভর করে না
সাধারণত বাচ্চা হওয়া নির্ভর করে আপনার বীর্যের উর্বরতার উপর এবং বীর্যের
উপস্থিতি সবল শুক্রানুর ওপর। এছাড়া বীর্যে উপস্থিত সবল শুক্রাণু এবং
স্ত্রীর যোনির অভ্যন্তরে ডিম্বাণুর সফল নিষেধ হওয়ার ফলে বাচ্চা সৃষ্টি হয়
সুতরাং আপনার বীর্য যদি শুক্রানু উপস্থিত থাকে সেক্ষেত্রে বাচ্চা হবে।
এছাড়া পুরুষদের বীর্য অনেকগুলো উপাদান নিয়ে গঠিত হয় যা শুনলে অনেকেই অবাক
হয়ে যাবেন। যোনিতে প্রবেশ করে তখন বীর্য উপস্থিত এই সকল উপাদানকে বাঁচিয়ে
রাখতে সাহায্য করে ততক্ষণ পর্যন্ত যতক্ষণ পর্যন্ত শুক্রানুর মিলন না ঘটে।
প্রতিদিন বীর্য ফেললে কি হয় - হস্ত মৈথুনের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাচার উপায়
প্রতিদিন যদি হস্তমৈথুন বা বীর্যপাত করা হয় তাহলে যৌনসঙ্গম এ অক্ষম হয়ে পড়তে
পারে যে কোন পুরুষ আরেকটি সমস্যা হল অকাল বীর্যপাতের ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে
সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয় সঠিক সময়ে বৈবাহিক সম্পর্ক বিচ্ছেদ এর পর্যায়ে চলে
যায় অকাল বীর্যপাত হলে বীর্যে শুক্রানুর সংখ্যা অত্যাধিক হারে কমে যায়।
সঠিক সময়ে বীর্যপাত করলে ২০ মিলিয়ন বেশি শুক্রানু বীজে উপস্থিত থাকবে যদি
হস্তমৈথুনের ফলে প্রতিনিয়ত প্রচুর পরিমাণে বীর্য শরীর থেকে নির্গত করে দেওয়া
হয় সেক্ষেত্রে মনে রাখা উচিত ২০ থেকে ৩০ মিলিয়ন শুক্রাণু নিয়মিত মারা যাচ্ছে
যার ফলে শরীরে একটি ঘাটতি সৃষ্টি হচ্ছে। শরীরে বীর্য বৃদ্ধি করার জন্য আমাদের
সর্বপ্রথম ভালো মানের ফল শাকসবজি গ্রহণ করতে হবে এছাড়া নিয়মিত ব্যায়াম করতে
হবে এবং শরীরকে ক্লান্ত করতে হবে যেন বিছানায় যাওয়ার পরে হস্তমৈথুনের এনার্জি
না থাকে এবং একটি ফ্রেশ ঘুম হয়।
গোসলের সময় ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করা ভালো এবং দ্রুত গোসল করে বাথরুম থেকে বের
হয়ে আসতে হবে এছাড়া মেয়েদের দিকে কুনজরে তাকানো যাবে না তাদের ব্যাপারে কোন
খারাপ কথা চিন্তা করা যাবে না এবং দৃষ্টি পবিত্র করে তাকাতে হবে নিজের মা বোনদের
কথা চিন্তা করে তাদের সঙ্গে কথা এবং মেলামেশা করতে হবে। নিজেকে যতটা সম্ভব কাজে
ব্যস্ত রাখতে হবে এবং নিয়মিত যোগব্যায়াম করতে হবে ধৈর্য ধারণ করতে হবে মাঝে
মাঝে ভুল হয়ে যাবে তাই বলে হতাশা গ্রস্ত হওয়া যাবে না এই নিয়মগুলো মেনে চললে
হস্তমৈথুনের সমস্যা হতে নিজেকে সুস্থ করে তোলা যাবে।
শেষ কথা,
আপনারা যদি বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার - বন্ধ্যাত্ব সমস্যা ও প্রতিকার
সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য উপরের পোস্ট টি লেখা হয়েছে। এছাড়া আপনার
যদি বাচ্চা না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার - বন্ধ্যাত্ব সমস্যা ও প্রতিকার সম্পর্কে
জানতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।বাচ্চা না হওয়ার
কারণ ও প্রতিকার - বন্ধ্যাত্ব সমস্যা ও প্রতিকার সম্পর্কে কারো কোন প্রশ্ন
থাকলে আমাদের কমিটির মাধ্যমে সেই প্রশ্ন করতে পারেন আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন
এবং নতুন আপডেট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।
Rajrafi.com এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url