শারীরিক শক্তি বৃদ্ধির খাবার - শরীরে শক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম

আজ আমরা জানবো শারীরিক শক্তি বৃদ্ধির খাবার সম্পর্কে। অনেকেই আছেন যারা শারীরিক শক্তি বৃদ্ধির খাবার সম্পর্কে অবগত নয় তাদের জন্য এই পোস্টটি খুব গুরুত্বপূর্ণ তাহলে চলুন জেনে আসি শারীরিক শক্তির বৃদ্ধির খাবার এবং বৃদ্ধির ব্যায়াম সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। কোমরের শক্তি বৃদ্ধির জন্য চিত হয়ে সর্বপ্রথম শুতে হবে এবং ৯০ ডিগ্রী ভাঁজ করে দুই হাটু উপরের দিকে করে রাখতে হবে। একটি হাত মস্তিষ্কের পেছনে দিতে হবে এবং অন্য হাত থাকবে আকাশের দিকে। এবার একটু হাঁটু ভাঁজ করে মাটির দিকে সোজা করতে হবে এরপরে অপর পা একইভাবে করতে হবে তাহলে কোমরের নার্ভগুলো সতেজ হবে।

এভাবেই একটি হাত হয়ে গেলে পুনরায় অপর হাত মাথার পেছনে এবং আরেকটি হাত আকাশের দিকে রাখতে হবে। এই ব্যায়াম করার কারণে পেলভিক ফ্লোর নাম্বার মাল্টি ফ্রি ডাস ট্রান্সভার্সেস এবডোমিনাল সহ বিভিন্ন ধরনের মাংসপেশিতে টান অনুভব হয় যার কারণে মাংসপেশী কর্মক্ষম থাকে। কোমরের যন্ত্রণা থেকে এই ব্যায়ামের মাধ্যমে মুক্তি পাওয়া যায় এ ছাড়া প্রত্যেকবার ব্যায়াম করার সময় এক একটি পা বা হাটু দশবার পর্যন্ত ভাঁজ করতে হবে এতে মাংসপেশী পর্যাপ্ত পরিমাণে টান পড়বে এবং রক্ত ফ্লোর বৃদ্ধি পাবে।

এভাবে ব্যায়াম করে একটু বিশ্রাম নিয়ে বারবার তিনবার করলে খুব ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে এটা সত্যি কথা যে শরীরচর্চা করলে দেহের পিসির পাশাপাশি মস্তিষ্কের ও বিকাশ ঘটে। নিয়মিত ব্যায়াম করার ফলে মস্তিষ্কে সিনা পথের সংখ্যা বাড়ে ফলে মগজ নতুন নতুন কোর্স সৃষ্টি হয় আর কার্ডিওকুলার ব্যাঙ এর ফলে মগজের বেশি অক্সিজেন ও গ্লুকোজ সরবরাহ হয় যার ফলে আমাদের শরীর সতেজ হয়ে পড়ে।

এছাড়া যদি সম্ভব হয় তাহলে খোলা জায়গায় ব্যায়াম করা উচিত এতে মুক্ত প্রকৃতিতে ব্যায়াম করলে শরীর যেমন সঠিকভাবে তেমনি ভিটামিন d শরীরে তৈরি হবে। শরীরকে কর্মক্ষম রাখতে শরীরচর্চার পাশাপাশি নতুন বিভিন্ন জায়গাতে বেড়াতে যেতে হবে অথবা নতুন আইডিয়া নিয়ে কাজ করতে হবে তাহলে শরীর নিয়মিত নতুনত্ব পাওয়ার কারণে কখনোই একঘেয়েমি হয়ে পড়বে না।

যদি আপনার সব থেকে থাকে বাগান করা সে ক্ষেত্রে আপনি বন্ধুদের সাথে বা কিছু মানুষ নিয়ে বাগান করতে পারেন পায়ে হেঁটে কোন সঙ্গীকে সাথে করে বিভিন্ন জায়গাতে বেড়াতে যেতে পারেন এতে যেমন এক্সারসাইজ হবে তেমনি নতুনত্ব সৃষ্টি হবে মনের মধ্যে। খেয়াল রাখতে হবে যে কোন জায়গাতে ট্যুরে গেলে যেন আমাদের মস্তিষ্ক সেটা উপভোগ করতে পারে এতে মস্তিষ্কের প্রেমের উপকারিতা বাড়বে এছাড়া মস্তিষ্কে রক্তের ওভার প্রভাবে যার কারণে মস্তিষ্ক তীক্ষ্ণ হবে।