দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ - দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয়

আজ আমরা আলোচনা করব দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ - দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয় সম্পর্কে। আমাদের অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ - দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয় সম্পর্কে। চলুন জেনে আসি দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ - দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয় এ সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ - দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয়
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ - দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয় এ সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে আসি দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ - দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয় এ সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্রঃ দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ - দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয়

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ - দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয়

স্বাস্থ্য সচেতন প্রতিটি মানুষের দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ সম্পর্কে জেনে থাকা উচিত। আজকের আর্টিকেলের মূল বিষয়বস্তু হলো দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা সকলের সামনে। সময় নষ্ট না করে দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন জেনে আসি। মাড়ি ফুলে গেলেই যে মাড়ির ক্যান্সার হবে বা মারি লাল হয়ে গেলেই যে ক্যান্সার হবে এটি কোন কথা নাই কিন্তু ফোলা ভাব যদি তিন থেকে চার সপ্তাহর বেশি থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করতে হবে মায়ের ক্যান্সার এমন এক ধরনের এর ক্যানসার যা বাড়ি থেকে শুরু করে ঘাড় মাথার ও ক্যান্সার সৃষ্টি করে।
স্বাভাবিকভাবে মুখের মধ্যে ক্যান্সার হলে সহজে বোঝার উপায় হল ঠোঁটের পাশে লাল বা সাদা হয়ে যাওয়া চামড়া অনেক মোটা হয়ে যায় এবং মুখের মধ্যে বারবার ফোঁড়ার সৃষ্টি হয় যার কারণে মুখ প্রচুর ব্যথা হয়ে থাকে। মাটির ক্যান্সার বা মারি ব্যথা দুইটি সম্পন্ন আলাদা জিনিস দুইটি আলাদা জিনিস হলেও দুইটির সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে এটি ভালো করা উত্তম।

প্রতিদিন অন্ততপক্ষে জীবাণু নাশক মাউথ ওয়াশ এছাড়া বিভিন্ন ধরনের পেস্ট বা কুসুম গরম পানির মধ্যে এক চিমটি লবণ দিয়ে কুলি-কুচি করতে পারেন এতে জীবাণুমুক্ত থাকবে মুখ। এই নিয়মগুলো ফলো করলে মাড়ির ক্ষয় রোগ প্রতিরোধ করা যাবে এছাড়া বাড়িতে জীবাণু জমতে পারবে না বাঁকা দাঁতে বেশি ময়লা জমে।

তাই এই নিয়মগুলো ফলো করতে হবে তাহলে এই ময়লাগুলো জমতে পারবে না সময় নিয়ে দিনে দুইবার ব্রাশ করতে হবে প্রতিদিন খাবার খাওয়ার পর পানি দিয়ে কুলি কুচি করতে হবে।

দাঁতের ক্ষয় রোধের ঔষধ - দাঁতের মাড়ি ক্ষয় রোধ করার ঘরোয়া উপায়

হর মনের ভারসাম্যতা শরীরে স্বাভাবিক না থাকলে খাদ্য তালিকার মধ্যে ভিটামিন এ ভিটামিন টি এবং অন্যান্য প্রয়োজনে ভিটামিনের অভাব দেখা দিলে দাঁতের ক্ষয় রোগের সমস্যা হয় আসুন জেনে নেওয়া যাক কি কি কারণে দাঁতের ক্ষয় হয় এবং এটি রোধ করার সহজ কিছু উপায় সম্পর্কে। বর্তমান সময়ে অনেক টুথপেস্ট রয়েছে যা আয়ুর্বেদিক টুথপেস্ট নামে পরিচিত।
এগুলো ব্যবহারে দাঁতের ক্ষয় রোধ হয়ে থাকে এছাড়া ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার তাদের জন্য খুবই উপকারী খাবারের থাকা ফ্যাট প্রাকৃতিক ভাবে দাঁতে ক্ষয় রোধে কাজ করে। আমাদের শরীরে মিষ্টি জাতীয় খাবারের প্রয়োজন রয়েছে তবে মিষ্টি জাতীয় খাবার বহুবনে দাঁতের ক্ষয় বাড়িয়ে দেয় তাই জন্য মিষ্টি জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে তবে মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে খুব ভালোভাবে ব্রাশ করে নিতে হবে বা কুলি-কুচি করে নিতে হবে।

সকালে এবং রাতে খাবার পর দাঁত ব্রাশ করতে হবে এক্ষেত্রে নরম টুথপেস্ট ব্যবহার করতে হবে এ ছাড়া যখন দাঁত ব্রাশ করবেন তখন জিহ্বা পরিষ্কার করে নিতে হবে দাঁত ব্রাশ করার পরে অথবা নিয়মিত হালকা কুসুম গরম পানির মধ্যে একটু লবণ দিয়ে কুলি করতে পারেন এ সময় মুখে পানি নিয়ে এক মিনিটের মতো রেখে দেওয়ার পরে কুলি করে ফেলে দিলে এটি দাঁতের ক্ষয় রোধ করতে একটি সিল্ড তৈরি করার সুযোগ পায়।

বেশিরভাগ শিশুদের দাঁতের ক্ষয় যুক্ত হওয়ার কারণ হলো চিনি মিষ্টি অথবা চকলেট এগুলো দাঁতকে ক্ষয় যুক্ত করে তোলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মধ্যে দাঁত ক্ষয় হওয়ার মূল কারণ হলো মিষ্টি জাতীয় বিভিন্ন খাবার বা অতিরিক্ত মিষ্টি গ্রহণ করা তাদের পরামর্শ অনুযায়ী প্রতিদিনের খাবারের মোট ক্যাডার শতাংশের ও কম তিনি গ্রহণ করা উচিত এতে আমাদের দাঁত ক্ষয় হবে না।

দাঁতের মাড়িতে ঘা হলে করণীয় - কোন ভিটামিনের অভাবে দাঁতের মাড়ি ফুলে যায়

মুখের ভেতরে অথবা জিহ্বাতে ঘা হওয়া শুধুমাত্র দাঁত ও মাড়ির কারণে হয় এর ধারণা ভুল কারণ ডায়াবেটিস গর্ভাবস্থার ছত্রাক আক্রমণ ভিটামিন অভাব মানসিক চাপ বিভিন্ন সমস্যার কারণে জিহ্বাতে ঘা হয়ে থাকে। সাধারণত বাড়িতে তীব্র যন্ত্রণা মাড়ি ফুলে যাওয়া মাড়ি থেকে পোজ নির্গত হওয়া মাড়ির দাঁত বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া এবং বাড়িতে আঘাত লেগে রক্ত বের হয়ে আসার এসব কোন উপসর্গ থাকলে আমরা তাকে মাড়ির রোগ বলে থাকি।

মুখের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য ও বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক উপায় ব্যবহার করা যেতে পারে মুখের স্বাস্থ্য ও পরিচ্ছন্নতা বজায় না রাখা দন্তমল বা মাটির প্রদাহ অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস ইত্যাদির কারণে এই মারের রোগ বেশি দেখা দেয় বর্তমান সময়ে মূল রোগটি প্রতিরোধ না করলে মুখের ঘা এর চিকিৎসা সম্পন্ন করা হয় না এছাড়া প্রতিকার হিসাবে আমাদের দেশে দীর্ঘদিন ধরে পাতা দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করার বিষয়টি চলে আসছে।

অনেকেই আছেন যারা পেয়ারার পাতা বা নিম পাতা সিদ্ধ করে সেই পানি কুলি-কুচি করে ঘরোয়া ভাবে চিকিৎসা করেন মুখে এছাড়া লবণ পানি দিয়ে খুশি করে করেন অনেকে এছাড়া সর্ব প্রথমে আমাদের দেখতে হবে মাড়ির সমস্যাটা কি সেই অনুপাতে চিকিৎসা গ্রহণ করলে দ্রুত সেরে ওঠার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। যদি ভিটামিন ডি ডেফিশিয়েন্সির কারণ হয়ে থাকে।

তাহলে এর ভিটামিন ডি খেলেই হবে কিন্তু দন্তপাথরের জন্য হলে অবশ্যই পাথরটা সরানোর ব্যবস্থা করতে হবে সর্বপ্রথম অনেক সময় এটি কোন স্টেজে আছে তার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে থাকে দাঁতটা অলরেডি নড়ে গিয়েছে কিনা এটিও দেখতে হবে যেটাকে আমরা বলি পাইওরিয়া। পায়রিয়া কোন ধাপে রয়েছে সেটি নির্ণয় করে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করলে সর্বোত্তম কাজ করা সম্ভব।

দাঁতের মাড়িতে সিস্ট - সিস্ট কি টিউমার

সঠিক সময়ে ফিস্ট ধরা না পড়লে তীব্র ব্যথা হতে পারে আবার তা বিপদেরও কারণ হতে পারে স্থান ও ধরন ভেদে মুখের শিস বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে মুখ ও দাঁতের যন্ত্রণা দাঁতের ক্ষয় বা গর্ত থাকলে আঘাত পেলে সিস্ট হতে পারে। কোন দাদ যদি অনেকদিন ধরে ক্ষয় গোস্ত বা গর্ত হয়ে থাকে তবে বাল্ব বা মজ্জার মোড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

একসময় এই মৃত মর্যাদা প্রদাহ সৃষ্টির মাধ্যমে দাঁতের শিকড়ের নিচের অংশ সিস্ট হতে পারে আক্কেল দাঁতে এক ধরনের সিস্ট হতে দেখা যায় এটি মাটির ভিতরে থাকে দেখা যায় না তুলনামূলক বড় সৌন্দর্য ক্ষতিগ্রস্ত করে তবে এগুলো খুব কম সময়ে ক্যান্সারের রূপ ধরতে পারে। তবুও সাবধানতা অবলম্বন করা ভালো এমন কোন পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

জলের ভেতরে বা চোয়ালের হারে যেসব সিস্ট হয়ে যায় সেগুলো আকারে কিছুটা বড় এবং খোলা হয় চিকিৎসা না নিলে এটি ধীরে ধীরে আরো বড় হতে থাকে এবং পাশের দাঁতে কে কষ্ট দেয় ফলে প্রদাহের পরিমাণ প্রচন্ড পরিমাণে বেড়ে যায় প্রচন্ড ব্যথা হয় একসময় এ প্রদাহ পুরো শরীর ছড়িয়ে পড়ে এবং টিউমারে রূপান্তরিত হয়ে পড়ে।

দাঁতের মাড়িতে ব্যথা হলে করণীয় - দাঁতের মাড়িতে ক্ষত

মুখের জন্য লবণ জল দিয়ে কুলি কুচি করা মুখ ধুয়ে ফেলা সবচেয়ে উপকারী ঘরোয়া প্রতিকার লবণের প্রাকৃতিক এন্টি ইনফ্লোমেটিক্স এবং অ্যান্টিসেপটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা তা ফোলার প্রভাব কমায় এবং ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টিকারী সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে নিয়মিত লবণ জল দিয়ে কুড়ি করলে এটি বিভিন্ন ধরনের জীবাণু নাশ করে থাকে জমে থাকা খাদ্য এটি অবসরনে বিশেষভাবে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

নিয়মিত গরম জলে গারগিল করলে ব্যথা কমে মুখের দুর্গন্ধ কমে যায় খাদ্য জমে থাকার মাধ্যমে যে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয় এটি কমে আসে। সর্বপ্রথম গরম জলের মধ্যে একটু লবণ দিয়ে মুখের মধ্যে পার্থক্যের রাখুন এরপরে কুলি-কুচি করুন তারপর থুতু দিয়ে বের করুন মাটির ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে দিনে দুই থেকে তিনবার এটি করতে পারেন।
এর প্রকৃতপক্ষে সঠিকভাবে দাঁত ব্রাশ না করা এবং দাঁতের প্রতি যত অশ্লীল না হওয়ার কারণে হওয়া ক্যাভিটির ফলে দাঁতের এনজাইনের ক্ষয় দেখা যায়। এছাড়া দাঁতের মাড়ি সরে যাওয়া দাঁত ভেঙে যাওয়া সহ বিভিন্ন ধরনের দাঁতের সমস্যা যখন ঘটে সাধারণ মানুষ তখন গরম জল দিয়ে কুলি কুচি করে থাকে এটি একটি ঘরোয়া কার্যকরী প্রাকৃতিক রেমিডি।

শেষ কথা,

আপনারা যদি দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ - দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয় এ সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য উপরের পোস্ট টি লেখা হয়েছে। এছাড়া দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ - দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয়  এ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ - দাঁতের মাড়িতে ইনফেকশন হলে কি করনীয় এ সম্পর্কে কারো কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমিটির মাধ্যমে সেই প্রশ্ন করতে পারেন আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন এবং নতুন আপডেট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Rajrafi.com এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url