হজ কাকে বলে - হজ্জ সম্পর্কে আলোচনা

আজ আমরা জানব হজ কাকে বলে - হজ্জ সম্পর্কে আলোচনা সম্পর্কে। আমাদের অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন হজ কাকে বলে - হজ্জ সম্পর্কে আলোচনা সম্পর্কে। চলুন বিস্তারিতভাবে জেনে আসি হজ কাকে বলে - হজ্জ সম্পর্কে আলোচনা সম্পর্কে।
হজ কাকে বলে - হজ্জ সম্পর্কে আলোচনা
হজ্জ  সপ্তম শতাব্দী ইসলামে নবী মুহাম্মদ এর জীবনের সাথে জড়িত তবে মক্কায় তীর্থ যাত্রা অনুষ্ঠানটি ইব্রাহিমের সময় পর্যন্ত হজ হাজার বছর পুরনো ও বলে মুসলমানেরা মনে করে থাকেন। হজের সময় লক্ষাধিক হাজীগণ হজের যাত্রায় যোগদান করেন যারা একই সাথে হজের সপ্তাহের জন্য মক্কার একত্রিত হন এবং একাধিক এ ধারাবাহিক অনুষ্ঠান সম্পাদন করে থাকেন। 

আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে হজ কাকে বলে - হজ্জ সম্পর্কে আলোচনা সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে আসি হজ কাকে বলে - হজ্জ সম্পর্কে আলোচনা সম্পর্কে।

পেজ সূচিপত্রঃ হজ কাকে বলে - হজ্জ সম্পর্কে আলোচনা

হজ্জ সম্পর্কে কোরআনের আয়াত - হজ্জ না করার শাস্তি

আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল বিষয়বস্তু হলো হজ কাকে বলে। আমাদের অনেক মুসলমান ভাই বোন অধিকাংশ সময়  হজ কাকে বলে এ বিষয়ে প্রশ্ন করে থাকেন। আজকে আমরা হজ কাকে বলে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম নাম কাবাকে কেন্দ্র করে আল্লাহর নির্দেশিত নিয়মে হজ প্রবর্তন করেন উম্মতে মুহাম্মদীর ওপর নবম হিজরীতে তা ফরজ করা হয়েছিল শরীয়তের বিধান মোতাবেক নারী পুরুষ নির্বিশেষে প্রত্যেকের সমর্থ্যবান মুসলমানের জীবনে একবার হজ করা ফরজ। হজ সম্পর্কে কোরআনে আল্লাহতালা যেসব নির্দেশনা দিয়েছেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি নির্দেশনা তুলে ধরা হলোঃ
বাইতুল্লা পর্যন্ত পৌঁছানোর শক্তি ও সামর্থ্য যে ব্যক্তি রাখেন সে যেন আল্লাহর নির্দেশিত ও হজ পালন করে এবং যে এই নির্দেশ অমান্য করে সে কুফরের আচরণ করবে তার জেনে রাখা উচিত আল্লাহ বিশ্ব ও প্রকৃতির ওপর অবস্থানকারীদের মুখাপেক্ষী নন মহান আল্লাহ সর্বশক্তিমান। নিশ্চয়ই শাফা ও মারওয়া আল্লাহর নির্দেশন সমূহের অন্যতম সুতরাং যে ব্যক্তি আল্লাহর ঘরের হজ কিংবা ওমরা সম্পন্ন করবে এই দুই এ পর্বতের মধ্যে দৌড়াবে তার পক্ষে কোন পাপের কাজ সম্ভব নয়।

আর যে ব্যক্তি নিজ ইচ্ছা আগ্রহে ও উৎসাহে কোন মঙ্গলজনক কাজ করবে আল্লাহ তার সম্পর্কে অবহিত এছাড়া এর পুরস্কার আল্লাহতালা দান করবেন তিনি সর্বজ্ঞা এছাড়া শারীরিক ও আর্থিকভাবে সক্ষম প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য জীবনে একবার হজ সম্পন্ন করা ফরজ বা আবশ্যিক আল্লাহ তা'আলা এ বিষয়ে বলেনঃ
যে ব্যক্তি হজ করার সামর্থ্য রাখে তার ওপর বায়তুল্লাহ হুর হজ করা ফরজ ছোলা সূরা আল ইমরান 97 নং আয়াত অপরদিকে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন আল্লাহর ঘর বাইতুল্লাহ পর্যন্ত পৌঁছে হজ করার জন্য প্রয়োজনে বাহন ও পাথেয় যার রয়েছে সে যদি কিংবা খ্রিস্টান হয়ে মরুক তাতে আল্লাহর কিছু যায় আসে না।

হযরত ওমর রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু ইরশাদ করেন যারা সামর্থ্য থাকা সত্বেও হজ করে না আমার ইচ্ছা হয় তাদের ওপর জিজিয়া বসিয়ে দেই কারণ তারা মুসলমান নয় হযরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা এ বিষয়ে বলেন সমর্থ্য থাকা সত্বেও যে ব্যাক্তি যাকাত ও হজ্ব আদায় করেনা মৃত্যুর সময় সে তার হায়াৎ বৃদ্ধির জন্য আক্ষেপ করবে।
তখন সে মৃত ভাইয়ের থেকে জিজ্ঞাসা করা হবে এই ধরনের আক্ষেপ তো কাফিরদের করার কথা তিনি জবাব দেবেন না আর মুমিনদের জন্য এটা প্রয়োজন মহাগ্রন্থ আল কুরআনই এর প্রমাণ।

হজ্জের গুরুত্ব ও হজ্জের ফরজ কাজগুলোর বর্ণনা করে লিখবে - হজ্জের ফরজ ও ওয়াজিব কয়টি

হজের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক হজের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে কোন কিছুতে এর পরিদর্শনের উদ্দেশ্যে ভ্রমণ করার সংকল্প করা ইসলামী শরীয়া ভাষা কাবা শরীফ আল্লাহর বিধি মোতাবেক প্রদক্ষিণ করার উদ্দেশ্যে ভ্রমণের ইচ্ছা বা সংকল্প করা হয় ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে পঞ্চম স্তম্ভ হলো হাজ। হজ বিত্তশালী লোকদের জন্য একটি অন্যতম করনীয় এবাদত মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন পাঁচটি স্তম্ভের উপর ইসলামের ভিত্তি স্থাপন করা হয়েছে।
তার মধ্যে আল্লাহর ঘরে হজ করা পঞ্চম নম্বরে রয়েছে বুখারী মুসলিম। মহান আল্লাহ তা'আলা বলেন মানুষের মধ্যে যারা কাবা ঘরে যাওয়ার সামর্থ্য রয়েছে তার জন্য হজ করা আবশ্যক কর্তব্য বা ফরজ এ সত্বেও যে তা অমান্য করবে সে কাফের আল্লাহ তার সৃষ্টি জগতের কারো মুখাপেক্ষী নন আল ইমরান 97 নং আয়াত এ আয়াত দ্বারা বিত্তবান লোকদের উপর হজ ফরজ করা হয়েছে।

মহান আল্লাহতালা আমাদের জন্য হজ ফরজ করেছেন যদি আমাদের সেই সামর্থ্য থাকে এই হজকে অস্বীকার বা অমান্য করা কুফরি ও হজের সূচনা হয় হযরত ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম এর সময় হতে হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস সাল্লাম তার জ্যেষ্ঠ ছেলে ইসমাইলকে নিয়ে যখন কাবা ঘর নির্মাণ কাজ সমাপ্ত করেন তখন মহান আল্লাহতালা তাকে বলেন লোকদেরকে হজ করার জন্য প্রকাশ্যভাবে আহ্বান জানাও।
তারা যে পায়ে হেঁটে কিংবা দূরবর্তী স্থান হতে উঠে আহরণ করে হজের উদ্দেশ্যে চলে আসে এ আয়াত দ্বারা স্পষ্ট প্রমাণিত হয় হজপ্রথা প্রথম শুরু হয়েছিল হযরত ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম এর সময় থেকে সূরা হজ্জ 27 নম্বর আয়াত। সুতরাং হজ বিত্তবান লোকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হিসেবে গণ্য করা হয় শুধু ইবাদতই নয় ইহা বিশ্ব মুসলিম জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখার অন্যতম ও প্রধান পন্থা ও বটে।

তাই হজকে বলা হয় মুসলিম উম্মার মহা ঐক্যের মহাসম্মেলন বা মহা ঐক্যের মহামিলন কেন্দ্র। হজের ওয়াজিব মোট সাতটি যথা এক নাম্বার আরাফার থেকে মিনার ফেরার পথে মুজদালিফা নামক স্থানে ১০ জিলহজ ভোট থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত সময়ের মধ্যে কিছু সময় অবস্থান করা তারা দুই শাফা ও মারওয়া  দৌড়ানো তিন নাম্বারে রয়েছে ১০-১১ ও ১২ জিলহজ্ব জামরায় শয়তানকে পাথর মারা।
তামাত্তু ও কিরান হজের কোরবানি করা মাথার চুল কামিয়ে বাস কেটে ইকরাম খোলা বিদায় তাওয়াফ করা মদিনা শরীফে রওজাতুল নবীর জিয়ারত করা অর্থাৎ মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর কবর জিয়ারত করা। আসান ফিকাহ, ইউসুফ ইসলাহি, দ্বিতীয় খণ্ড পৃষ্ঠাঃ ২৫১।

হজের শর্ত ও ওয়াজিব সমূহ - হজের সুন্নত কয়টি

যে সকল কারণে হজ করা ওয়াজিব তা হল সুস্থ থাকা হজ্জের যাওয়ার বাহ্যিক বাধা দূরীভূত হওয়া রাস্তাঘাট নিরাপদ থাকা পথে যদি অধিকাংশ লোক নিরাপদে ফিরে আসে তবেই রাস্তা নিরাপদ বলে ধার্য হবে মহিলাগণ তাদের ইদ্দত অবস্থায় না থাকা নারীর পক্ষ থেকে হজে তার সাথে একজন মুসলমান স্বাভাবিক জ্ঞান সম্পন্ন আস্থাভাজন একজন বিশ্বস্ত পুরুষ বা তার স্বামী থাকা।
চারটি কাজ করলে স্বাধীন ব্যক্তি হজের ফরজ বিশুদ্ধভাবে পালিত হয় এক ইহরাম দুই ইসলাম এ দুইটি হল হজের শর্ত অতঃপর হজের ওপর দুই ফরজ পালন করা।জিলহজ নবম তারিখে সূর্য পশ্চিম আকাশে ঢলে যাওয়ার পর থেকে কোরবানির দিনের ফরজ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে অন্তত এক মুহূর্ত আরাফাতের এর ময়দানে ইহরাম অবস্থায় অবস্থান করা তবে শর্ত হল এর পূর্বে ইকরাম অবস্থায় স্ত্রী সহবাস না করা।

দ্বিতীয় ফরজ হলো তাফে জিয়ারতের অধিকাংশ চক্র যথাসময়ে অর্থাৎ দশম তারিখের ফজরের ওয়াক্ত শুরু হওয়ার পর পালন করা হজ ইসলামী শরীয়তের অন্যতম স্তর ও ফরজ ইবাদত মহান আল্লাহ তা'আলা এরশাদ করেন সামর্থ্যবান মানুষের ওপর আল্লাহর জন্য বাইতুল্লাহর হজ করা ফরজ। হজনা করার পরিণতি সম্পর্কে হাদিসে কুদসিতে মহান আল্লাহতালা বলেছেনঃ
যে বান্দাকে আমি দৈনিক সুস্থতা দিয়েছি এবং আর্থিক প্রাচুর্য দান করেছি অতঃপর তার পাঁচ বছর অতিবাহিত হয়ে যাওয়ার পরও সে আমার দিকে আগমন করে নাই তাহলে সে অবশ্যই আমার কৃপা থেকে বঞ্চিত। হজের ফরজ ওয়াজিব ও সুন্নত বিষয় নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো হজের ফরজ তিনটি তা হলঃ১. ইরাম বাধা। ২. উকুফে আরাফাহ। ৩. কাবাঘর তাওয়াফ করা। নিম্নে হজের ওয়াজিব কাজগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ
১. সাফা মারওয়াতে দৌড়াদৌড়ি করা।

২. মিকা পার হওয়ার পূর্বে ইহরাম বাধার কাজ সম্পন্ন করা।

৩. আরাফার ময়দানে সূর্যাস্ত পর্যন্ত অবস্থান দীর্ঘায়িত করা।

৪. মুজদালিফায় রাত যাপন করা।
৫. মুজদালিফায় রাত যাপনের পরে কমপক্ষে দুই রাত মিনায় যাপন করা।

৬. শয়তানকে পাথর নিক্ষেপ করা।

৭. কোরবানির উদ্দেশ্যে পশু জবাই করা।

৮. চুল কেটে ফেলা।

৯. বিদায়ী তাওয়াফ করা।

ওমরা হজ্জের ফরজ কয়টি - ওমরা হজ্জ কত দিন

হজ যেমন প্রতিটি ধনবান ব্যক্তির জীবনে একবার ফরজ তেমনি ওমরা জীবনে অন্তত একবার সুন্নত রমজানে ওমরা পালন করা হজের সমান সওয়াব শাওয়াল মাসেও ওমরা করার জন্য উত্তম সময় তবে হজ্ব ফরজ থাকা অবস্থায় তা আদায়ের সুযোগ থাকা সত্ত্বেও হজ সম্পন্ন না করে বারবার ওমরা করা যৌক্তিক নয়।
এর মূল কারণ হলো শত উমরা একটি হজের সাপেক্ষ হবে না অনুরূপভাবে উমরা আদায় করলে হজ ফরজ হয়ে যায় এমনটিও সঠিক নয় ওমরার জন্য হজের মতোই মিকা থেকে ইকরাম করতে হয় বাংলাদেশ থেকে আমাদের মেকআপ হলো ইহা লাম রাম পাহাড় যা জেদ্দার পূর্বে অবস্থিত। মদিনা থেকে মিকাত হল উজ্জ্বলহু লাফা নামক স্থান মক্কা থেকে ওমরা করতে চাইলে তান মিকাত হল তানমিওম বা আইসা মসজিদ অথবা জিরানা নামক জায়গা।

মক্কা থেকে হজের ইসলামের জন্য মিকাত প্রয়োজন নয় উমরাকে ওমরা হজ বা ছোট হজ্জ বলা হয়ে থাকে ওমরা নিজের জন্য যেমন করা যায় তেমনি অন্যের জন্য করা যায়। জীবিত বা মৃত ছোট বা বড় আত্মীয় বা আত্মীয় ও স্বজন যে কারো জন্য উমরা আদায় করা যায় উনারা যেহেতু ফরজ বা ওয়াজিব নয় তাই এর বদলি আদায় করা জরুরী নয়।
অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন ওমরাহ যে কত সময় লাগে আমাদের মনে অনেকের প্রশ্ন যে ওমরা হজ করার জন্য কত দিন সময় পাওয়া যাবে যদিও হজ পালন করার জন্য এত বেশি সময়ের প্রয়োজন হয় না। তারপরও সৌদি কর্তৃপক্ষ ওমরা হজ পালনের জন্য ১৪ দিন ২১ দিন ৩০ দিন এও ৪৫ দিনের জন্য ভিসা প্রদান করে থাকে তবে ওমরা পালন করতে প্রকৃতপক্ষে দুই থেকে তিন দিনের বেশি সময় লাগে না।

হজ কাকে বলে - হজ্জ সম্পর্কে আলোচনা

ইসলাম পরিবেশে বলা যায় হজ হলো সৌদি আরবের পবিত্র শহর মক্কায় অবস্থিত আল্লাহর ঘর কাবার উদ্দেশ্যে করা একটি তীর্থযাত্রা এটি এ সাহা দাগ আল্লাহর কাছে শপথ সালাত ও প্রার্থনা যাকাত দান এবং সাউন রমজানের রোজা এর পাশাপাশি একটি ইসলামের পাঁচটি স্তরের একটি স্তর সহজ হল মুসলিম উম্মতদের একটি সংহতি বা মিলন মেলা।
মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর কাছে তাদের আত্মসমর্পণের একটি বাহ্যিক প্রকাশ ইসলামী পরিভাষের হজ হলো সৌদি আরবের পবিত্র শহর মক্কায় অবস্থিত আল্লাহর ঘর কাবার উদ্দেশ্যে একটি যাত্রা। হজ শব্দের অর্থ হলো যাত্রায় যোগদান করা, যা যাত্রার বাহ্যিক কাজ এবং উদ্দেশ্যের অভ্যন্তরীণ কাজ উভয়কেই বোঝায়। মহান আল্লাহতালা সকল বিত্তমানের ওপর হজ্ব ফরজ করে দিয়েছেন।

শেষ কথা

আপনারা হজ কাকে বলে - হজ্জ সম্পর্কে আলোচনা সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য উপরের পোস্ট টি লেখা হয়েছে। এছাড়া হজ কাকে বলে - হজ্জ সম্পর্কে আলোচনা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হজ কাকে বলে - হজ্জ সম্পর্কে আলোচনা সম্পর্কে কারো কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমিটির মাধ্যমে সেই প্রশ্ন করতে পারেন আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন এবং নতুন আপডেট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Rajrafi.com এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url