প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি - জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো
আমাদের পাঠকদের মধ্যে অনেকে রয়েছেন যারা প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
সম্পর্কে জানতে চান। প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে
চাইলে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথেই থাকুন। আমাদের দেশে অনেক জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণ
হলো নারী পুরুষ অসচেতন অবলম্বন করেন।
বাংলাদেশ আইন অনুযায়ী একটি পরিবারের একটি ছেলে সন্তান এবং একটি মেয়ে সন্তানই
যথেষ্ট। তাই চলুন আজকে আমরা প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি -
জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো সে সম্পর্কে আলোচনা করিব।
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথে থাকেন তাহলে প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ
পদ্ধতি ও জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো সম্পর্কে জানতে পারবেন। এছাড়াও
জানতে পারবেন প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি - জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
কোনটা ভালো উপায় সম্পর্কে জেনে নিন শুরু থেকে অনেক বিষয় সম্পর্কে। চলুন কথা
না বাড়িয়ে প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি - জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
কোনটা ভালো সম্পর্কে জেনে নিন বিস্তারিত আলোচনা।
পেজ সূচিপত্রঃপ্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি - জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো
- অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
- ২১ দিনের পিল খাওয়ার নিয়ম
- জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল খাওয়ার নিয়ম
- জন্মনিয়ন্ত্রণ পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
- মহিলাদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কয়টি ও কি কি
- জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো
- প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
- শেষ কথা
অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
আমাদের দেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে মানুষের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই
জনসংখ্যার চাহিদা পূরণ করতে সরকার বিদেশ থেকে অর্থ নিয়ে আনছে। অতিরিক্ত
জনসংখ্যা কে দূর করার জন্য আমাদের কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। যেন দেশে আর
অতিরিক্ত জনসংখ্যা বৃদ্ধির না পায়। আজকে আমরা প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ
পদ্ধতি ও জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো সম্পর্কে আলোচনা করিব।
বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় অধিদপ্তর এ সাতটি পদ্ধতি অবলম্বন করেছে।
এই জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গুলো হলো কনডম, খাবার বরি, ইনজেকশ,
জন্মনিয়ন্ত্র, ইমপ্ল্যান্ট, টিউবেকটম, ভ্যাসেকটম,আইউডি ইত্যাদি পদ্ধতি
অবলম্বন করে স্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ করা যায়। ইমপ্ল্যান্ট ও আইউডি এ
পদ্ধতি গুলো হলো দীর্ঘমেয়াদী অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ। তবে খাওয়ার পর এতে কাজ
না করলে তাহলে ইঞ্জেকশন গ্রহণ করতে হবে। ছেলেদের ক্ষেত্রে কোন জন্মনিয়ন্ত্রণ
পদ্ধতি নাই একটি পদ্ধতি সেটা হল কনডম। এই কনডম অনেক কোম্পানির হয়ে থাকে।
আপনাদের যে কোম্পানিটা ভালো কোম্পানির টা ব্যবহার করবেন। তবে এখন নারীদের চেয়ে
ছেলেরা জন্মনিয়ন পদ্ধতি অবলম্বন করতে দেইনা নারীদের উপর চাপিয়ে দেওয়া
হয়। পুরুষ এবং নারী উভয় দুজন মিলে অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি মেনে চলতে
হবে।প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ও জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো
সে সম্পর্কে আর জানানোর চেষ্টা করেছি। তাই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ
রইল।
২১ দিনের পিল খাওয়ার নিয়ম
আমাদের দেশের মেয়েরা সাধারণত পিল খেতে ভুলে যাই । কিন্তু আধুনিক পদ্ধতিতে এটাই
সর্বতম পদ্ধতিকে অস্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রণ।প্রথমে মাসিকের কয়েকদিন পর থেকে বার
তিন দিন থেকে পিল খাওয়া নিয়মিত শুরু করবেন। এরপর থেকে রেগুলার পিলএকটি করে
খেতে হবে। এরপর 21 দিনের মাথায় পিল ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে। যদি 21
দিনের মধ্যেই একটি পিল খেতে খেতে ভুলে যান বা মিসটেক হয় তাহলে পরের 24 ঘণ্টার
মধ্যে একটি পিল খেয়ে নিতে হবে।
এই পিলটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে খেয়ে নিতে হবে। ডা. মোসা.আফরোজা সরকার
জলি বলেন যদি মাসিকের প্রথম সাত দিনের মধ্যে একটি প্রিয় ছুটে গেলে তাহলে এ পিল
যেকোনো সময় খেয়ে নিতে হবে। এর পরও যদি মাসিকের 14 দিন বয়সের মধ্যে দুইটি বা
তিনটি ছুটে গেলে ।তাহলে সেই ভুলে যাওয়া পিলটি যেকোনো সময় খেয়ে নিতে হবে। না
হলে পরবর্তীতে একসঙ্গে দুটি পিল খেয়েনিতে হবে।সাত দিন থেকে 14 দিন পর্যন্ত
পুরুষদের কন্ট্রাসেপটিভ বিশেষ করে ছেলেরা কনডম ব্যবহার করবে।
প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ও জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো
পদ্ধতি অবলম্বন না করলেও অনিয়মিত গর্ভসঞ্চার সম্ভাবনা দেশি হয়ে থাকবে
।তাই এর কারণে আনওয়ান্টেড প্রেগনেন্সি থেকে এবরশনের হার বেশি বেড়ে চলেছে। যদি ২১ দিন অথবা ২৮ দিন কাছের
সময় অথবা সাত দিন শেষের সময় পিল খাওয়া মিস হলে। সে ক্ষেত্রে পিলের
ওষুধের পাতা ফেলে দিতে হবে। যদি মহিলাদের মাসিক শুরু হয় তাহলে নতুনভাবে পিল
খাওয়া শুরু করবে।
জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল খাওয়ার নিয়ম
অনাকাঙ্ক্ষিত জন্ম নিয়ন্ত্রণ করার জন্য পিল একটি সর্বতম জন্মনিয়ন্ত্রণ
পদ্ধতি। অনেকজন ডক্টরের পরামর্শ ছাড়াই পিল সেবন করে থাকে ফলে শরীরে
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।আমাদের দেশের জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সম্পর্ক
মহিলারা অসচেতন হয়ে থাকে যার ফলে জন্ম নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয় না। সাধারণত
সহবাসের পর থেকে 72 থেকে 120 ঘন্টা মধ্যে পিল খেতে হয়। এই পিল খেলে মেয়েদের
মাতৃগর্ভে ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু বেরিয়ে যায় এবং জরায়ু তো আসতে অনেক সময়
নেই।
জরায়ু তে আসা পর্যন্ত এই সময়ের মধ্যে পুরুষের শুক্রাণু নষ্ট হয়ে যায়। তার
ফলে শুক্রাণু এবং ডিম্বাণু এক সাথে মিশতে পারেনা। তবে পুরুষদের শুক্রানু এর
ভিতরে অনেক খন সতেজ থাকতে পারে।এর ফলে এই পিল খাওয়ার পরও গর্ভসঞ্চার হয়ে থাকে
মেয়াদের। এই পর্যন্ত গবেষণা করে দেখা গেছে 100 জন নারীর মধ্যে দুইজন নারী
শারীরিক সম্পর্ক করে 72 ঘণ্টার মধ্যে নিয়মিত পিল খাওয়ার পর গর্ভধারণ করেছেন।
এর জন্য নারীরা সহবাসের পরের দিন পিল খাওয়ার জন্য অপেক্ষা করে থাকে। এপ্রিল
গুলো সাধারণত সহবাসের পরে পরে খাওয়া উচিত।প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ
পদ্ধতি ও জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো দিক সম্পর্কে লেখার চেষ্টা
করছি। যারা জন্ম নিয়ন্ত্রন করতে চায় তারা নিয়ম অনুযায়ী পিল খেলে জন্ম
নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে। তাই আমরা সব সময় সচেতন অবলম্বন করে নিজের সংগ্রহে
থাকে এবং দেশকে অতিরিক্ত জনসংখ্যার হাত থেকে রক্ষা করি।
জন্মনিয়ন্ত্রণ পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
জন্মনিয়ন্ত্রণ পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
পিল যেহেতু হারবাল প্রক্রিয়া আছে।
- সহবাসের পর পিল খাওয়ার শারীরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে পিল কার্যকর নয়।
- যাদের চর্ম ও যৌন রোগ আছে তাদের এই পিল শরীরের অনেক ক্ষতি করে থাকে তাই এই পিল খাওয়ার পরে চর্ম ও যৌন রোগের ওষুধ সেবন করতে হবে।
- দেহের ভিতর বমি বমি ভাব আনতে পারে পিল খাওয়ার পরে। তার শরীর ক্লান্ত হয়ে যেতে পারে।
- পিল খাওয়ার পরে নারীদের স্তনে প্রচুর পরিমাণে ব্যথা করতে পারে।
- পিল খাওয়ার পরে মাথা যন্ত্রণা বেড়ে যেতে পারে।
- পিল খাওয়ার পর মেয়েদের অনিয়মিত মাসিক হতে পারে।
- যারা সময়ের মধ্যে গর্ভবতী হয়েছে তাদের জন্য পিল খাওয়া ঠিক না।
- পিল খাওয়ার পরে নারীদের রক্ত জমাট হতে পারে।
- পিল খাওয়ার পরে নারীদের হ্দরোগ হতে পারে।
- পিল খাওয়ার পরে নারীদেরস্ট্রোক হতে পারে।
- পিল খাওয়ার পরে নারীদের গলব্লাডার রোগ হতে পারে।
- পিল খাওয়ার পরে নারীদের লিভারের টিউমার মত রোগ হতে পারে।
- পিল খাওয়ার পরে নারীদের প্রজনন অঙ্গের ক্যান্সারে মত রোগের লক্ষণ দেখা দিতে পারে।
- পিল খাওয়ার পরে নারীদের উন্নত ট্রাইগ্লিসারাইড এবং প্যানক্রিয়াটাইটিস হয়ে থাকে।
মহিলাদের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কয়টি ও কি কি
মহিলাদের সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি অনেক রকমের আছে। তার মধ্যে
হল
- মহিলাদের জন্য বড়ি ঃ মহিলাদের সহবাস পর 24 ঘন্টা থেকে 72 ঘণ্টার মধ্যে পিল ব্যবহার করতে হবে। রাজনগরের পাঁচ দিন থেকে 25 দিন পর্যন্ত একটি করে ব্যবহার করতে হবে। জন্মনিয়ন্ত্রণ ক্ষেত্রে এটি একটি সর্বোত্তম ব্যবহার।
- পুরুষ ও জন্য কনডম ব্যবহার ঃ সহবাসের সময় ছেলেদের কনডম ব্যবহার করতে হবে। তাহলে মহিলাদেরজন্ম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।
- মহিলাদের জন্য ইনজেকশন (তিন মাস মেয়াদী) ব্যবহার ঃ মহিলাদের জন্য ইনজেকশন জন্ম নিয়ন্ত্রণ করার জন্য পাওয়া যাচ্ছে। ইনজেকশন ব্যবহার করে কয়েক মাস জন্মনিয়ন্ত্রণ হয়ে থাকে।
- মহিলাদের জন্য ডায়াফ্রাম ব্যবহারঃ ডায়াফ্রাম সহবাসের পূর্বে ফোম বা জেলি সহযােগে স্বাস্থ্যকর্মী সাহায্যে মহিলাদের যোনিপথে ব্যবহার করতে হবে। সহবাসের 6 ঘন্টা পর এই ডায়াফ্রাম ব্যবহার করতে হবে। ডায়াফ্রাম ব্যবহার যোনিপথ কোনস্বাস্থ্য ঝুঁকি থাকে না ক্যান্সারের সম্ভাবনা কম থাকে।
- মহিলাদের জন্য স্পঞ্জ ব্যবহারঃ একটি মহিলাদের যোনিপথের সহবাসের পর থেকে স্পঞ্জ টি ভিজিয়ে জরায়ুতে ব্যবহার করতে হবে। যোনিপথে ব্যবহারের পর থেকে 24 ঘন্টা জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সাপোর্ট দিয়ে থাকে।
- অস্থায়ী দীর্ঘমেয়াদী জন্য পিলঃ পিল একটি অস্থায়ী জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি। সহবাসের 24 থেকে 72 ঘণ্টার মধ্যে খেতে হয়। একটানা 21 দিন পিল খেতে হই। অতিরিক্ত পিল খাওয়ার ফলে শরীরে অনেক রোগ দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে যাদের শরীরে এলার্জি আছে তাদের প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো
জন্মনিয়ন্ত্রণ ভালো পদ্ধতি হল মেয়েদের জন্য টিউবাল বন্ধ্যাকরণ সাফল্যের
হার(৯৯.৫%)এবং ছেলেদের জন্য ভেসেকটমি সাফল্যের হার(৯৯.৮৫%) অথবা
টিউবেকটমি। এ পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করা হয় ঔষধ, প্যাচ, ইন্ডাকশন হরমোন, যোনি
আংটি, ইত্যাদি উপায়ে জন্ম নিয়ন্ত্রণ করা যায়। অল্প সময়ে জন্ম নিয়ন্ত্রণের
ক্ষেত্রে কার্যকরী উপায় হচ্ছে কনডম, যোনি থেকে বীর্য নিষ্কাশন,
জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি, ইঞ্জেকশন এবং প্রযোজন পদ্ধতি। আর সর্বনিম্ন পদ্ধতি
হচ্ছে পুরুষের শুক্রাণু নষ্ট করা।
প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি
প্রাকৃতিক ভাবে জন্ম নিয়ন্ত্রন করতে হলে আপনাকে অনেক কিছু মেইনটেইন করে চলতে
হবে। প্রথমত আপনাদের দুজনকে সচেতন হতে হবে এবং তার সাথে সহবাসের নিয়ম কানুন মেনে
চলতে হবে। সহবাস এর সময় কনডম ব্যবহার করতে হবে। সাধারণভাবে মহিলাদের
মাসিকের পরের 10 দিন সহবাসের নিরাপদ সময়। এ সময়ের নারী মিলন করলে বা শারীরিক
সম্পর্ক করলে গর্ভধারণের ঝুঁকি থাকে না।
আরও পড়ুনঃ প্রস্রাবের ইনফেকশনের লক্ষণগুলো জেনে নিন
মহিলাদের জরায়ুর মুখের মিউকাস একজন মহিলা তার আঙ্গুলে জরায়ুর মুখে মিউকাস
পরীক্ষাকরতে পারে। মিউকাস এর পরিমান উচ্চ পর্যায়ে চলে গেলে পরে নির্বাচক ঘনত্ব
কমে যায়।প্রজেস্টেরন হরমোনের এর সময়কাল মাসিকের সময় পর্যন্ত থাকে।প্রাকৃতিক
ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি - জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো সম্পর্কে
বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। মহিলাদের সন্তান প্রসবের পর থেকে মাসিক বন্ধ
থাকে এ সময় সহবাস করা নিরাপদ হিসেবে গণ্য হয়।
শেষ কথা
এতক্ষণ ধরে আমি আলোচনা করলাম প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি -
জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কোনটা ভালো সম্পর্কে । আশা করি সম্পুর্ন পোস্টটি পড়ার
পরে আপনি বুঝতে পেরেছেন প্রাকৃতিক ভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি - জন্মনিয়ন্ত্রণ
পদ্ধতি কোনটা ভালো সম্পর্কে। আর এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক
অনেক ধন্যবাদ এবং আপনার মতামত বা কোন কিছু জানতে প্রয়োজন হলে কমেন্ট করে
জানাতে পারেন ধন্যবাদ।
Rajrafi.com এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url