ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা - ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও প্রতিকার

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা নিয়ে আজকের আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে। ডেঙ্গু জ্বর সাধারণত এক ধরনের ভাইরাস এটি শরীরে এক ধরনের ভাইরাসের আক্রমণ থেকে হয়ে থাকে। আমাদের পাঠকের মধ্য থেকে অনেকেই আমাদের প্রশ্ন করে থাকেন ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে সে সকল রোগীর ক্ষেত্রে ডেঙ্গু জ্বর প্রাণঘাতই হতে পারে যাদের আগে একবার ডেঙ্গু জ্বর হয়েছিল। এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত।
ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা - ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও প্রতিকার
বর্তমান সময়ে ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা নিয়ে খুব আলোচনা চলছে। ক্রমাগত ডেঙ্গু জ্বর মারাত্মক আকার ধারণ করছে। আজকের আলোচনার মূল বিষয় হলো ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা। চলুন বিস্তারিতভাবে জেনে আসি ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

পেজ সূচিপত্রঃ ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা - ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও প্রতিকার

ডেঙ্গু কিভাবে ছড়ায় - ডেঙ্গু মশা কখন কামড়ায়

সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য হলেও অবশ্যই আপনার জেনে থাকা উচিত ডেঙ্গু কিভাবে ছড়ায় এবং ডেঙ্গু মশা কখন কামড়ায় এ সম্পর্কে। এডিস মশার কামড়ে শরীরে এক ধরনের ভাইরাস জন্ম নেয় এর ফলে সৃষ্টি হয় ডেঙ্গু জ্বর সাধারণত ডেঙ্গু জ্বর গ্রীষ্মকালীন একটি রোগ। এডিস মশা কামড়ানোর পরে তিন থেকে ১৫ দিনের মধ্যে ডেঙ্গু জ্বরের উপসর্গ শরীরে দেখা দেয়।
উপসর্গ গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো জ্বর মাথা ব্যাথা বমি হওয়া পুরো শরীর ব্যথা করা ও শরীরের ফুসকুড়ি সৃষ্টি হওয়া। সারাদিনের মধ্যে যেকোনো সময় এডিট মশা কামড়াতে পারে মে থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে এডিস মশা ডিম পাড়ে। অন্যান্য বছরের তুলনায় এই বছর ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা অনেক বেড়ে গিয়েছে।

গত ২৪ ঘন্টায় পুরো দেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছে 6 জন। কিট পতঙ্গ গবেষকরা এ বিষয়ে খুব চিন্তিত। বিশেষজ্ঞদের মতে এডিস মশার আচরণগত কিছু পরিবর্তনের কারণে একে সুপার পতঙ্গ বলে আখ্যায়িত করা হয় আগের চেয়ে এ পতঙ্গ আরো শক্তিশালী হয়ে উঠছে যার কারণে এটি জন মানবের জন্য খুব বিপদজনক।
বিশেষজ্ঞদের মতে ডেঙ্গু রোগ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে হলে রাতে ঘুমানোর আগে মশারি ব্যবহার করুন। পরিবেশের ক্ষতি করে না এমন ধরনের মশা নাশক স্প্রে ব্যবহার করতে পারেন বাসা বাড়িতে। বিভিন্ন জমে থাকা পানিতে এরা ডিম পাড়ে এবং এর মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে এই জন্য দীর্ঘদিন যাবত কোন স্থানে জমে থাকতে দেওয়া যাবেনা পানিকে।

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা - ডেঙ্গু জ্বর কি ছোঁয়াচে রোগ

অনেকেই প্রশ্ন করেন ডেঙ্গু জ্বর কি ছোঁয়াচে রোগ? এ বিষয়ে, বর্তমান সময়ে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিনে দিনে অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে নিজেকে এবং নিজের পরিবারের মানুষকে সুস্থ রাখতে অবশ্যই আপনার জেনে রাখা উচিত ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে। চিকিৎসকদের মতে ডেঙ্গু জ্বরের সাধারণত দুই ধরনের প্রজাতি রয়েছে তার মধ্যে একটি হলো ক্ল্যাসিকাল এবং অপরটি হল হেমোরেজিক।

ক্ল্যাসিকালে ডেঙ্গু জ্বর সাধারণত প্রথম দিন থেকে সাত দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যায় তবে হেমোরেজিকের ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগী পাঁচ থেকে সাত দিনের মধ্যে মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে অনেক সময় রোগীকে হসপিটালাইজ করতে হয়। এ রোগের ফলে শরীরের অনুচক্রিকা অস্বাভাবিকভাবে কমতে থাকে।
এছাড়া রক্তপাত শুরু হয় এবং রক্তে বিদ্যমান প্লাসমা কমতে শুরু করে। যদি ডেঙ্গু শক সিনড্রোম সৃষ্টি হয় সে ক্ষেত্রে রক্তচাপ বিপদজনকভাবে হ্রাস পেতে থাকে। এ রোগ এতটাই মারাত্মক যে অনেক সময় আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ দাঁতের মাড়ি এ নখ এছাড়া মল এর সঙ্গে রক্তপাত হয়ে থাকে। ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি ক্ষেত্রে অবশ্যই মশারি ব্যবহার করতে হবে।

তবে বলে রাখা ভালো ডেঙ্গু কোন ছোঁয়াচে রোগ নয় এই এক ব্যক্তি থেকে আরেক ব্যক্তিকে সংক্রমিত করে না এ রোগ। তবে রক্তদান বা অঙ্গদানের মাধ্যমে এ রোগ একটি শরীর থেকে আরেক শরীরে যেতে পারে। ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসা হলোঃ ডাক্তাররা এ রোগে আক্রান্ত হলে প্যারাসিটামল খাওয়ার পর পরামর্শ দেন।

তবে হার্ট কিডনি বা অন্যান্য ধরনের অর্গানজনিত সমস্যা থাকলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করতে হবে। এ রোগে আক্রান্ত হলে শরীর প্রচন্ড পরিমাণে ব্যথা করে কিন্তু ভুলেও ব্যথা নাশক ওষুধ সেবন করা যাবে না কারণ এটি পরবর্তীতে রোগীর জন্য মারাত্মক হতে পারে।

ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধে করণীয় - ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও প্রতিকার

ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধে করণীয় কাজগুলোর মধ্যে অন্যতম কিছু কাজ হলোঃ অতিরিক্ত জনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে একটু ফাঁকা জায়গায় থাকার চেষ্টা করুন। বাড়িতে শোয়ার আগে মশারি ব্যবহার করুন, পরিবেশবান্ধব মশা মারা বিভিন্ন ঔষধ বা স্প্রে ব্যবহার করতে পারেন। বাইরে যাবার সময় ফুলহাতা শার্ট ব্যবহার করতে পারেন এছাড়া পায়ের সেফটির জন্য মজা ব্যবহার করতে পারেন।

জানালায় ছোট ছিদ্রযুক্ত নেট লাগান অথবা বন্ধ রাখতে পারেন। অপরদিকে বাড়ির আঙিনা পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করুন। বাড়িতে এয়ারকন্ডিশন থাকলে তা ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ শরীরে দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারে পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন শুরু করুন।
অবশ্যই মনে রাখতে হবে দিনের বেলা ও সবচেয়ে বেশি সন্ধ্যার সময় ডেঙ্গু মশা কামড়ায় এ ছাড়া ফুলের টব  টায়ার এ জমে থাকা পানিতে এ মশা ডিম পাড়ে। এই জন্য দীর্ঘদিন কোথাও পানি জমা থাকতে দেবেন না। ডেঙ্গু রোগের প্রতিরোধ ও প্রতিকার সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলোঃ বাড়ির আশেপাশে আগাছা জন্মাতে দেওয়া যাবে না এবং সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।

জমে থাকা পানি অবশ্যই নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে। মশা নিধনের জন্য অন্তত পক্ষে সপ্তাহে তিনবার বাড়ির আঙিনায় এবং বিভিন্ন বাড়ির কোনাতে স্প্রে ব্যবহার করতে পারেন এছাড়া বাড়ির বাইরে যাওয়ার আগে মশা নিধনে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের সাইড ইফেক্ট বিহীন ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন ত্বকে। সন্ধ্যার পরে মশারি ব্যবহার করা যেতে পারে।

এছাড়া বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে কারণ এডিস মশা ডিম পাড়ে এই বৃষ্টির পানিতে অধিক। মশা মারার জন্য ম্যাট ব্যবহার করা যেতে পারে।

ডেঙ্গু রোগের উপসর্গ - ডেঙ্গু রোগের ওষুধ

ডেঙ্গু জ্বর সাধারণত একটি ভাইরাসজনিত রোগ অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় প্রথমবার ডেঙ্গুজরে আক্রমণ করলে তেমন কোন উপসর্গ দেখা যায় না। তবে কিছু ব্যতিক্রম ধর্মী ক্ষেত্রে এ রোগের প্রভাব দেখা দেয় রোগীর শরীরে। ডেঙ্গুর সাধারণ উপসর্গগুলি হলঃ ৯৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে হঠাৎ ১০৬ রো হয়ে যেতে পারে শরীরের তাপমাত্রা। তীব্র মাথাব্যথা সৃষ্টি হয় এ রোগে আক্রান্ত হলে।

এছাড়া চোখের পিছনে ব্যথার সৃষ্টি হয়। পুরো শরীরের জয়েন্টে প্রচন্ড ব্যথা করে এছাড়া মাংসপেশী টেনে ধরার মতো সমস্যা সৃষ্টি হয়। অপরদিকে বমি বমি ভাব মাথা ঘোরা তকে ফুসকুড়ির মত সৃষ্টি হওয়া সমস্যা রয়েছে। ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হলে চার থেকে দশ দিনের মধ্যে এ সকল সিমটমস শরীরে দেখা দিতে পারে রোগীর।

এছাড়া পূর্বে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের পরবর্তীতে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলে মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে এটি। এজন্য বিশেষজ্ঞরা একবার ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভালো হলে সাবধানতার সাথে থাকার নির্দেশ দেন। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে চিকিৎসকরা প্যারাসিটামল নাপা ইত্যাদি ঔষধ দিয়ে এ জ্বর কে স্বাভাবিক অবস্থায় রাখতে এবং শরীরের ব্যথা কমানোর চেষ্টা করে থাকেন।
এছাড়া রোগীর অবস্থা যদি খুবই মারাত্মক হয়ে পড়ে অবশ্যই রোগীকে হসপিটালে ভর্তি করতে হবে এবং প্রয়োজনে রোগীকে স্যালাইন দিতে হবে।

ডেঙ্গু জ্বর হলে কি করনীয় - ডেঙ্গু জ্বর হলে কি গোসল করা যাবে

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে রোগীকে। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে শরীরে পানির অভাব দেখা যায় এজন্য তরল জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করতে হবে যেমন ডাবের পানি লেবুর রস ফলের জুস খাবার স্যালাইন ভাতের মাড় ইত্যাদি। ডেঙ্গু জ্বর হলে চিকিৎসকেরা প্যারাসিটামল খাওয়ার পরামর্শ দেন। তবে স্বাভাবিক ওজনের একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ২৪ ঘন্টায় আটটি প্যারাসিটামল খেতে পারবে। অপরদিকে রোগীর যদি হার্ট লিভার কিডনি সংক্রান্ত কোনো রোগ থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই এ ওষুধ খাওয়ার পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে শরীরের প্রতিটি জয়েন্ট এবং মাংসপেশী প্রচন্ড ব্যথা হয় এই জন্য কখনোই অ্যাসপিরিন, ক্লোফেনাক, আইবুপ্রোফেন–ধরনের ঔষধ সেবন করা যাবে না। এ ধরনের ঔষধ সেবন করলে শরীরের ইন্টারনাল এবং এক্সটার্নাল ব্লিডিং বেড়ে যেতে পারে। যা পরবর্তীতে রোগীর জন্য মারাত্মক হিসেবে বিবেচিত হতে পার।

ডেঙ্গু জ্বর হলে শরীরের ফ্ল্যাটিলেট অতিরিক্ত হারে কমতে থাকে। তবে বর্তমান সময়ে শরীরের প্লাটিলেটের সংখ্যা অতিরিক্ত কমে গেলে ফ্রেশ রক্ত দিয়ে থাকেন ডাক্তাররা শরীরে। ডেঙ্গুর জ্বরে আক্রান্ত রোগীকে সর্বোচ্চ ও প্যারাসিটামল ঔষধ দেওয়া যেতে পারে। প্যারাসিটামল ৬ থেকে ৮ ঘন্টা পর পর আর জ্বরের মাত্রা বুঝে খাওয়াতে হবে। তবে দিনে 8 থেকে 10 টি ট্যাবলেটের বেশি যদি রোগীকে খাওয়ানো যায় সে ক্ষেত্রে লিভারের বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
জ্বর যদি অত্যাধিক বেড়ে যায় সেক্ষেত্রে ঔষধের পাশাপাশি মাথাতে পানি ঢালতে পারেন এবং শরীর মুছে দিতে পারেন তবে যদি পানিতে অ্যান্টিসেপটিক মিশিয়ে শরীর মুছে দেন তাহলে জীবাণু নাস হবে শরীরের স্কিনের। ভিটামিন যুক্ত খাদ্য খাওয়াতে হবে রোগীকে ভিটামিনযুক্ত খাদ্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো কমলা কমলাতে রয়েছে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।

যা ডেঙ্গু জ্বরকে নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। শরীরের অভ্যন্তরে এন্টিবডিকে শক্তিশালী করে তোলে। ডালিমে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ভিটামিন এবং মিনারেল নিয়মিত ডালিম খেলে শরীরের প্লাটিলের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। প্রাচীনকাল থেকেই ক্লান্তি দূর করার জন্য মানুষ এই ফলটি খেয়ে আসছে এটি শরীরের রোগ নিরাময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। প্রাকৃতিকভাবে এমন কিছু উপাদান রয়েছে এ ফলের মধ্যে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয়।

শেষ কথাঃ ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা - ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও প্রতিকার

বর্তমান সময়ের ওপর বিবেচনা করে ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে অবশ্যই আপনার জেনে রাখা উচিত। আপনারা যারা ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তাদের জন্য উপরের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে। এছাড়া  ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা এবং ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও প্রতিকার সম্পর্কে কারো কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে সেই প্রশ্ন করতে পারেন।আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করুন এবং নতুন আপডেট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Rajrafi.com এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url