টমেটো সস কিভাবে তৈরি করে - টমেটো সস সংরক্ষণ পদ্ধতি
আজ আমরা আলোচনা করব টমেটো সস কিভাবে তৈরি করে এ বিষয়ে। টমেটোতে প্রচুর
পরিমাণে বিদ্যমান থাকে ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, পটাশিয়াম ইত্যাদি। যারা
কোলেস্টেরল নিয়ে চিন্তিত তারা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকাতে টমেটো রাখতে পারেন।
আমাদের পাঠকদের মধ্যে থেকে অনেকেই প্রশ্ন করেন টমেটো সস কিভাবে তৈরি করে এ
সম্পর্কে। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে আসি টমেটো সস কিভাবে তৈরি করে এ বিষয়ে
গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য।
আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা টমেটো সস অনেক পছন্দ করেন আজকে তাদের জন্যই নিয়ে
আসলাম অর্গানিক ভাবে টমেটো সস কিভাবে তৈরি করে এ নিয়ে একটি আর্টিকেল।
টমেটো সস
কিভাবে তৈরি করে এই আর্টিকেলটি যদি মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন
তাহলে বাসাতেই এটি তৈরি করে খেতে পারবেন। তাই চলুন আর কথা না বাড়িয়ে টমেটো সস
কিভাবে তৈরি করে জেনে আসি।
পেজ সূচিপত্রঃ টমেটো সস কিভাবে তৈরি করে - টমেটো সস সংরক্ষণ পদ্ধতি
- ভূমিকা
- হট টমেটো সস রেসিপি - টমেটো সস সংরক্ষণ পদ্ধতি
- চিলি সস রেসিপি - টমেটো সস কিভাবে তৈরি করে
- টমেটো খাওয়ার উপকারিতা - সকালে খালি পেটে টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
- পাকা টমেটো খাওয়ার অপকারিতা - টমেটো খেলে কি ওজন কমে
- মুখে টমেটো লাগানোর উপকারিতা - টমেটোর পুষ্টিগুণ
- শেষ কথা
ভূমিকা
প্রিয় পাঠক আজকে আলোচনা করব টমেটো সস কিভাবে তৈরি করে এবং টমেটো সস সংরক্ষণ
পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে। আপনি যদি একজন স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ হয়ে
থাকেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। বর্তমান সময়ে বাজারে কেমিক্যালযুক্ত
বিভিন্ন ধরনের সস পাওয়া যায় যা মুখ খরচ কিন্তু আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
তাই আজকের আজকে এই পুরো আর্টিকেলের মাধ্যমে আলোচনা করা হবে হট টমেটো সস
রেসিপি, টমেটো সস সংরক্ষণ পদ্ধতি, টমেটো খাওয়ার উপকারিতা এবং টমেটো খেলে কি
ওজন কমে ইত্যাদি সকল বিষয়ে। আপনি যদি বাসাতে মুখরোচক টমেটো সস তৈরি করতে
পারেন তাহলে কেন টাকা দিয়ে কেমিক্যালযুক্ত মুখরোচক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর
সস কিনবেন। আশা করি আমাদের সাথে শেষ পর্যন্ত থাকবেন।
হট টমেটো সস রেসিপি - টমেটো সস সংরক্ষণ পদ্ধতি
এখন আমরা আলোচনা করতে চলেছি হট টমেটো সস রেসিপি এবং টমেটো সস এক বছর কিভাবে
সংরক্ষণ করব এ বিষয়ে। সর্বপ্রথম আমরা এক কেজি পরিমাণ টমেটো নিব। অবশ্যই টমেটো
পাকা হতে হবে। টমেটোগুলো খুব ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে বোটার অংশ ভালো ভাবে
কেটে ফেলে চার ভাগ করতে হবে। অবশ্যই টমেটো কাটার সময় মনে রাখতে হবে বোটার অংশ
রাখা যাবে না খুব ভালোভাবে কেটে ফেলে দিতে হব।
আরো পড়ুনঃ রিজিক বৃদ্ধির আমল সম্পর্কে জেনে নিন
কারণ এটির কারণে পরবর্তীতে টমেটো সস দ্রুত নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এরপরে এক কাপের
চার ভাগের ৩ ভাগ পেঁয়াজ কুচি দিতে হবে। শুকনো মরিচ চার থেকে পাঁচটা দিতে হবে।
এখন পাতলা একটি সুতি কাপড়ে দুই টুকরো দারচিনি এবং ৪ থেকে ৫ টুকরো লং নিয়ে
ভালোভাবে বেঁধে নিতে হবে সুতি কাপড় দিয়ে।
এরপরে টমেটো ও পেঁয়াজকুচির মধ্যে সেই কাপড় ছেড়ে দিয়ে কিছু পরিমাণ পানি দিতে
হবে। ততক্ষণ পর্যন্ত জাল করতে হবে যতক্ষণ পর্যন্ত খুব ভালোভাবে টমেটো সিদ্ধ না
হয়ে যায়। টমেটো সিদ্ধ হয়ে গেলে চুলা থেকে টমেটো নামিয়ে তার মধ্যে থেকে
দারুচিনি এবং লং এর কাপড়টা বের করে নিতে হবে।
এরপরে সিদ্ধ করা টমেটোগুলো ভালোভাবে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। ব্লেন্ড
করে নেওয়ার পরে ছোট ছোট ফাকযুক্ত সাঁকুনি দিয়ে খুব ভালোভাবে মিশ্রণটিকে ছেকে
নিতে হবে যেন বড় কোন অংশ না থাকে বা খোসা না থাকে টমেটোর। টমেটো সসের টেস্ট
এবং টক স্বাদ সঠিক রাখার জন্য পাকা তেতুল ব্যবহার করতে পারেন।
এখানে এক কেজি টমেটো জন্য চার থেকে পাঁচটা তেতুল লাগবে। অবশ্যই তেতুল পাকা
হতে হবে। এরপরে অল্প কিছু পরিমাণ পানির মধ্যে ভালোভাবে তেতুল গুলিয়ে
নিয়ে আঁশ এবং বীজ ফেলে দিতে হবে এবং পানিটা টমেটোর মিক্সার এর মধ্যে
মেশাতে হবে। তেতুলের মিশ্রণের মধ্যে খুবই সামান্য পরিমাণে পানি ব্যবহার করতে
হবে যেন মিশ্রণটা গাঢ় হয়ে ওঠে।
এরপরে ১ কেজি টমেটোর ক্ষেত্রে হোয়াইট ভিনেগার এক কাপ ব্যবহার করতে হবে। তবে
মনে রাখতে হবে হোয়াইট ভিনেগার দীর্ঘদিন ধরে সংরক্ষণ করে রাখতে সাহায্য করবে
টমেটো সাসকে। এরপর একটি প্যান বা কড়াই এ টমেটোর মিশ্রণটি ঢেলে দিতে হবে
এর পরে ঢালতে হবে তৈরিকৃত তেতুল এরপরে স্বাদ অনুযায়ী লবণ যুক্ত করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ অর্জুন গাছের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন
তবে সর্বপ্রথম হাফ চা চামচ লবণ দিতে হবে। পরবর্তীতে প্রয়োজনে আবার লবণ দিবেন।
এরপরে সাদ অনুযায়ী চিনি সংযুক্ত করতে হবে। এরপরে সাদ অনুযায়ী এক চা চামচ
পরিমাণ লাল মরিচের গুঁড়ো ব্যবহার করতে হবে। এখন মিশ্রণ টাকে ভালোভাবে মিশিয়ে
নিয়ে চার ভাগের একভাগ পানি জাল করে মেরে ফেলতে হবে।
এ পর্যায়ে এক টেবিল চামচ কর্নফ্লাওয়ার এর মধ্যে হাফ কাপ পানি দিয়ে ভালোভাবে
মেশাতে হবে। এরপরে মিশ্রণটিকে অল্প অল্প করে টমেটো সসের মধ্যে ঢেলে দিতে হবে
এবং নাড়তে থাকতে হবে। এ পর্যায়ে দেখবেন একটু ঘনত্ব ভাব চলে আসবে তখন
চুলা থেকে সস নামিয়ে নিতে হবে। এ পর্যায়ে সস ঠান্ডা করে ফ্রিজে রেখে দিলে ছয়
মাস পর্যন্ত ভালো থাকবে।
এক বছর পর্যন্ত যদি সস ভালো রাখতে চান সে ক্ষেত্রে সোডিয়াম বেনজয়েড মেশাতে
হবে। সোডিয়াম বেনজয়ট বিভিন্ন সুপারমার্কেট বা মুদি দোকানে পাওয়া যায়। আমরা
মোটামুটি এক কেজি টমেটো থেকে ৬০০ গ্রাম টমেটো সস পাব। এক্ষেত্রে সোডিয়াম
বেনজয়েড এক গ্রামেরর অর্ধেক নিতে হবে।
হালকা গরম পানি সোডিয়াম বেনজয়েড মধ্যে মিশিয়ে এখানে বলে রাখা ভালো দুই থেকে
তিন টেবিল চামচ গরম পানির মধ্যে মিশিয়ে সস গরম থাকা অবস্থায় এই মিশ্রণটিকে
ভালোভাবে সসের মধ্যে মেশাতে হবে। এরপরে নরমাল টেম্পারেচার দীর্ঘদিন সংরক্ষণ
করতে পারবেন।
চিলি সস রেসিপি - টমেটো সস কিভাবে তৈরি করে
এখন আমরা আলোচনা করতে চলেছি চিলি সস তৈরির রেসিপি সম্পর্কে। চিলি সস তৈরিতে
যে সকল উপকরণ লাগে সর্বপ্রথম জেনে নিই সে সকল উপকরণ সম্পর্কে। সর্বপ্রথম
আমাদের পানি লাগবে দুই টেবিল চামচ, চিনি লাগবে দুই টেবিল চামচ, রসুন পেস্ট এক
টেবিল চামচ , লবণ ২ টেবিল চামচ , চিলি ফ্লেক্স এক টেবিল চামচ , দুই টেবিল
চামচ ভিনেগার , কন ফ্লাওয়ার লাগবে এক টেবিল চামচ।
এখন ভালোভাবে উপকরণগুলোকে মিশিয়ে নিতে হবে। একটি কড়াই চুলার উপর দিয়ে
মিশ্রণটি ভালোভাবে নাড়তে হবে। এ পর্যায়ে এক কাপ পানিতে কর্নফ্লাওয়ার
মিশিয়ে পাতলা মিশ্রণ তৈরি করে কড়াইয়ের উপকরণের সঙ্গে যুক্ত করতে হবে।
এরপরে মোটামুটি ৫ থেকে ৭ মিনিট ফুটিয়ে নিতে হবে উপকরণগুলোকে। এরপরে ভালোভাবে
ঠান্ডা করে পরিবেশন করতে পারেন।
এই সস ফ্রিজে রেখে তিন মাস সংরক্ষণ করতে পারবেন। অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে
টমেটো সস কিভাবে তৈরি করে? টমেটো সস তৈরি করতে হলে সর্বপ্রথম টমেটো ভালোভাবে
ধুয়ে নিয়ে টমেটোর মাঝের শক্ত অংশ এবং বোটার অংশ ফেলে দিতে হবে। টমেটোকে চার
অংশে ভাগ করতে হবে এবং একটি কড়ায় বা প্যানে টুকরো করার টমেটো পেঁয়াজকুচি
রসুন কুচি আদা কুচি এবং সামান্য পরিমাণ পানি দিয়ে নাড়তে হবে।
টমেটো ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে গেলে এর সঙ্গে পরিমাণ মতো লবণ চিনি শুকনো মরিচ
ভিনেগার মরিচের গুঁড়া যুক্ত করতে হবে। আলাদাভাবে পানি দেওয়ার প্রয়োজন নেই
কারণ টমেটোতে প্রচুর পানি থাকে। মাঝারি আচে জাল করতে থাকতে হবে ঘন না
হওয়া পর্যন্ত। পরিমাণ মতো ঘন হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করতে
হবে এবং ব্লেন্ডারে খুব ভালো করে ব্লেন্ড করে ছেকে নিতে হবে ছাকনির সাহায্যে।
এর এরপরে বোতলে সংরক্ষণ করতে পারেন।
টমেটো খাওয়ার উপকারিতা - সকালে খালি পেটে টমেটো খাওয়ার উপকারিতা
টমেটো খাওয়ার উপকারিতা অনেক। টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ভিটামিন সি
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিদ্যমান থাকে। ভিটামিন এ চুলের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য কাজ
করে থাকে। এছাড়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি বয়সের ছাপ কমাতে
সহায়তা করে। ত্বক উজ্জ্বল ও সুন্দর রাখতে এবং চোখের স্বাস্থ্য বজায়
রাখতে প্রতিদিনের খাবারে টমেটো রাখতে পারেন।
লাইকোপিন,লুটিন , ভিটামিন-A, চোখের এবং ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষভাবে
ভূমিকা রাখে। এই ভিটামিন গুলো চোখের রক্ত চাপ স্বাভাবিক রাখার পাশাপাশি
শরীরের রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে খালি
পেটে একটি বা দুটি করে যদি টমেটো খাওয়া যায় সেক্ষেত্রে রক্তচাপ স্বাভাবিক
থাকে এবং শরীরের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে।
যারা রক্তচাপ সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য যেমন টমেটো উপকারী প্রাকৃতিক ঔষধি
তেমনি অনেকেই আছেন যারা রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন তারাও নিয়মিত টমেটো খাওয়ার
মাধ্যমে শরীরের রক্তস্বল্পতা সমস্যা দূর করতে পারেন। এছাড়া সর্দি কাশি সমস্যা
দূর করতেও এটি ভূমিকা রাখে। টমেটোতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা শরীরের অ্যান্টি
বডি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। আর এই অ্যান্টি বডি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায়
কাজে আসে।
পাকা টমেটো খাওয়ার অপকারিতা - টমেটো খেলে কি ওজন কমে
প্রতিটি জিনিসের উপকারিতা থাকলে অপকারিতা ও রয়েছে। আজ আমরা আলোচনা করব পাকা
টমেটো খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে। অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো নয়। অতিরিক্ত ভাবে
টমেটো খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কারণ টমেটোতে
বিদ্যমান থাকে ক্যালসিয়াম ও অক্সালেট যা সহজে শরীর হজম করতে পারে না।
একপর্যায়ে শরীরে এটি জমতে থাকে যার পরিণাম হিসেবে কিডনিতে পাথর এর সৃষ্টি হয়।
স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তিদের মধ্যে একটি প্রশ্ন সব সময় থাকে যে টমেটো খেলে কি
ওজন কমে? বিশেষজ্ঞদের মতে নিয়মিত পরিমান মত টমেটো খেলে শরীরের ওজন কমে। এটি
দেহের মেদ কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিনের ডায়েটে পরিমাণ মতো যদি টমেটো রাখা
যায় তাহলে এটি শরীরের চর্বিকে গলিয়ে দেয় এবং শরীর এর ওজন কমাতে সাহায্য করে।
এছাড়া অনেকেই রয়েছেন যারা কোষ্ঠকাঠিন্যর মত সমস্যায় ভুগছেন প্রতিদিনের
খাবারে পরিমাণ মতো টমেটো রাখতে পারেন। এটিতে ফাইবার বিদ্যমান রয়েছে যা
কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করে থাকে। অপরদিকে টমেটোতে বিদ্যমান থাকে লাইকোপিল
নামক একটি পিগমেন্ট। এছাড়া টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে
যা কোষের অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি রোধ করে এবং ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা কমিয়ে
দেয়।
মুখে টমেটো লাগানোর উপকারিতা - টমেটোর পুষ্টিগুণ
আপনি কি জানেন মুখে টমেটো লাগানোর উপকারিতা কি? মসৃণ কমল ত্বকের জন্য টমেটো
বিশেষভাবে ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন যদি একবার করে টমেটোর ফেসপ্যাক তৈরি করে মুখে
লাগানো যায় তাহলে রোদে পোড়া ভাব দূর হয় মুখ পরিষ্কার হয় এবং ব্রণের
সমস্যা দূর হয়। নিয়মিত ত্বকে টমেটো ব্যবহারে ত্বক ভেতর থেকে সুস্থ হয়ে ওঠে।
এক কাপ টমেটোতে রয়েছে ৩৮ শতাংশ ভিটামিন সি ৩০ শতাংশ ভিটামিন এ ১৮ শতাংশ
ভিটামিন কে ১৩ শতাংশ পটাশিয়াম ১০% ম্যাঙ্গানিজ যা আমাদের শরীরের জন্য উপকারী
হিসাবে বিবেচিত। টমেটো একটি ঔষধি ফল। ঔষধি ফল হওয়ার পাশাপাশি এটি সুস্বাদু
ও বটে। টমেটোতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা শরীরের অভ্যন্তরীণ সমস্যা দূর
করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
নিয়মিত টমেটো খেলে ক্যান্সারের রোগ শরীরে বাসা বাঁধতে পারে না। গবেষকরা
বলেছেন সুস্থ থাকতে হলে প্রতিদিনের খাবারে পরিমাণ মতো টমেটো রাখা উচিত।
শেষ কথাঃ টমেটো সস কিভাবে তৈরি করে - টমেটো সস সংরক্ষণ পদ্ধতি
আশা করি টমেটো সস কিভাবে তৈরি করে এ সম্পর্কে যথাযথ ধারণা প্রদর্শন করতে
পেরেছি। আপনারা যারা টমেটো সস কিভাবে তৈরি করে এ সম্পর্কে জানতে
চেয়েছেন তাদের জন্য উপরের পোস্ট টি লেখা হয়েছে। এছাড়া টমেটো সস কিভাবে
তৈরি করে এ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য খুবই
গুরুত্বপূর্ণ।
টমেটো সস কিভাবে তৈরি করে এবং টমেটো সস সংরক্ষণ পদ্ধতি সম্পর্কে কারো কোন
প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে সেই প্রশ্ন করতে পারেন। আমাদের ওয়েবসাইট
ফলো করুন এবং নতুন আপডেট পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।
Rajrafi.com এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url