গরুর কলিজা খাওয়ার উপকারিতা - গর্ভাবস্থায় গরুর কলিজা খাওয়ার উপকারিতা

আপনি কি গরুর কলিজা খাওয়ার উপকারিতা এবং গর্ভাবস্থায় গরুর কলিজা খেলে কি হয় এ সম্পর্কে জানতে চান?  আপনি কি জানেন ফ্রায়েড মুরগির কলিজা খেলে অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যেতে পারে। কারণ এ মুরগির কলিজাতে রয়েছে অতিরিক্তাহারে ক্যালরি উচ্চ সোডিয়াম এবং ফ্যাট এগুলো হৃদরোগ সহ শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। আমাদের পাঠকদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা গরুর কলিজা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান। গরুর কলিজা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে শেষ পর্যন্ত সাথে থাকুন।
গরুর_কলিজা_খাওয়ার_উপকারিতা__গর্ভাবস্থায়_গরুর_কলিজা_খাওয়ার_উপকারিতা
ওজন কমানোর চিন্তা যদি কেউ করে থাকেন সেক্ষেত্রে অবশ্যই ফ্রায়েড মুরগির কলিজা থেকে দূরে থাকতে হবে। তবে সব কলিজা শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয় কিছু কলিজা রয়েছে যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী পাশাপাশি এই কলিজাগুলো বাচ্চাদের খাওয়ানোর মাধ্যমে শরীরের কাঠামো মজবুত হয় মস্তিষ্ক তীক্ষ্ণ হয়। 

ভূমিকা

অনেকেই আছেন যারা শিশুর স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তিত থাকেন। আজকে এমন কিছু পুষ্টিকর খাদ্য সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব যার মাধ্যমে খুব সহজেই শিশুর মস্তিষ্ক স্বাস্থ্য এবং স্কিনের বিকাশ ঘটবে। কোন খাবার শিশুর জন্য উপকারী এবং কতটুকু খেলে শিশুর সুস্থ থাকবে সে সম্পর্কে আজ থেকে আর্টিকেলে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবে।

একটু সচেতন হয়ে যদি শিশুকে খাওয়ানো যায় সে ক্ষেত্রে খুব সহজে শিশু স্বাস্থ্য বজায় রাখা সম্ভব। প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে গর্ভাবস্থায় গরুর মগজ খাওয়ার উপকারিতা, বাচ্চাদের কলিজা খাওয়ার উপকারিতা, মুরগির কলিজা খাওয়ার উপকারিতা, গরুর কলিজা খেলে কি ওজন বাড়ে, খাসির কলিজা খাওয়ার উপকারিতা এবং গরুর কলিজা রান্নার রেসিপি সম্পর্কে ধারনা দেব।

গর্ভাবস্থায় গরুর মগজ খাওয়ার উপকারিতা - বাচ্চাদের কলিজা খাওয়ার উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় বেশ কিছু খাবার খেলে শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ খুবই ভালো হয় সে খাবার গুলো হলঃ
  • গরুর কলিজা
  • গরুর মগজ
  • ডিম
  • মাছ
  • পাঁচ রকমের ডাল
  • বিন্স
  • বাদাম
  • মিষ্টি কুমড়ার বিচি ইত্যাদি
এছাড়া শিশুর বিকাশের জন্য এবং বুদ্ধিমত্তা বৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে ভালো হলো আয়রন ও ফলিক এসিড। গর্ভাবস্থার আগে থেকে যদি একজন মা নিয়মিত নিচে উল্লেখিত ফলিক এসিড সমৃদ্ধ ফল খেয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে সন্তানের জন্মগত ত্রুটি প্রতিরোধ করা সম্ভব। নিচে আয়রন ও ফলিক এসিড সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা দেওয়া হলোঃ
  • কলা
  • ড্রাই ফুট
  • পুদিনা পাতা
  • সবুজ বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি
  • কাজুবাদাম
  • কিসমিস
  • ড্রাগন ফল ইত্যাদি।
গর্ভবতী মায়ের শরীর এবং বাচ্চা শরীরের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল omega 3 ফ্যাটি অ্যাসিড। এটি শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশে বিশেষ কার্যকারী ভূমিকা পালন করে থাকে। গর্ভধারণের চতুর্থ মাস থেকে অন্যান্য খাদ্যের পাশাপাশি ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিডের পরিমাণ খাবারে বেশি রাখতে হবে। নিচে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিডের উৎস গুলোর নাম দেয়া হলোঃ
  • কুমড়ার বিচি
  • সূর্যমুখীর বিচি
  • সামুদ্রিক বিভিন্ন মাছ
  • গরুর কলিজা
  • খাসির কলিজা
  • গরু বা খাসির ফেসকা
  • মাছের তেল ইত্যাদি।
সামুদ্রিক মাছে পাওয়া যায় DHA এবং EPA এই উপকরণগুলো শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশের পাশাপাশি শারীরিক গঠন বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। আমেরিকান পুষ্টিবিদদের তথ্য মতে একটি রিসার্চ দেখা গেছে কলিজা শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশে বিশেষ কার্যকারী ভূমিকা রাখে এছাড়া শিশুর দেহের নার্ভ সিস্টেমকে উন্নত করার জন্য এটি কার্যকারী ভূমিকা রেখে থাকে।
এছাড়া শিশুর দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং এন্টিবডি বৃদ্ধি করতে ভূমিকা রাখে এই কলিজা। প্রাণী থেকে প্রাপ্ত কলিজাতে এমন কিছু পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা শিশুর চোখ ও ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। বলে রাখা ভালো কলিজাতে পাওয়া যায় ভিটামিন ডি , ভিটামিন ই এবং ভিটামিন এ। এছাড়া শিশুর দেহের আয়রনের ঘাটতি পূরণ করতে প্রতিদিনের খাবারে কিছু পরিমাণ কলিজা রাখতে পারেন। কারণ আয়রনের খুব ভালো উৎস হলো কলিজা।

বর্তমান সময়ে দেখা যায় ছোটদের পাশাপাশি বয়স্কদেরও শরীরে আয়রন এর প্রয়োজন। চোখের সমস্যা দূর করতে ত্বক ভালো রাখতে এবং শারীরিক আয়রনের ঘাটতি পূরণ করতে নিয়মিত কলিজা খেতে পারেন।

মুরগির কলিজা খাওয়ার উপকারিতা - গরুর কলিজা খেলে কি ওজন বাড়ে

মুরগি কলিজা খাওয়ার উপকারিতা অনেক মুরগির কলিজাতে বিদ্যমান ভিটামিন আইরন ক্যালসিয়াম এবং ফাইবার শরীরের জন্য অনেক উপকারী। পুষ্টিবিদ দের মতে মুরগির কলিজা খেলে মস্তিষ্কের বিকাশ হয় দৃষ্টিশক্তি ভালো হয় ত্বক ভালো থাকে।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষজ্ঞরা মুরগির কলিজা খাওয়ার পরামর্শ দেন তবে যাদের হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ এবংহৃদরোগ জনিত সমস্যা রয়েছে তাদের মুরগি কলিজা থেকে দূরে থাকাই ভালো। শিশু থেকে শুরু করে ৪০ বছর বয়স পর্যন্ত প্রতিদিনের খাবার তালিকায় কলিজা রাখতে পারেন। কলিজা বাচ্চাদের শরীরের বৃদ্ধি নতুন রক্ত উৎপাদন, শরীরে অ্যান্টিবডি উৎপাদন, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে।

পুষ্টিবিদদের মতে নিয়মিত কলিজা খেলে ক্লোন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটা কমে কারণ কলিজাতে ক্লোন ক্যান্সার প্রতিরোধকারী সেলেনিয়াম প্রচুর পরিমাণে থাকে। নিয়মিত যদি গরু ও ছাগলের কলিজা খাওয়া যায় সে ক্ষেত্রে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা দূর হয় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
  • শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টের ব্যথা
  • শ্বাসকষ্ট
  • কৃমি
  • হাঁপানি
  • রক্তস্বল্পতা
  • শারীরিক এন্টিবডি কম হওয়া ইত্যাদি
খাদ্যের মাধ্যমে শরীরের সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হলে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হলে প্রতিদিনের খাবারে কলিজা রাখা অত্যাবশকীয়। আমরা সকলেই জানি ঔষধ শরীরের জন্য ক্ষতিকর প্রতিটা ঔষধের কিছু না কিছু সাইড ইফেক্ট থাকে। বিশেষজ্ঞরা বলেন ওষুধের পরিবর্তে খাদ্যের মাধ্যমে যদি শরীরে সমস্যা দূর করা যায় তাহলে দীর্ঘদিন বাঁচা সম্ভব।

খাসির কলিজা খাওয়ার উপকারিতা - গরুর কলিজা রান্নার রেসিপি

খাসির কলিজা খাওয়ার উপকারিতা অনেক এতে রয়েছে ভিটামিন ডি ভিটামিন ই এবং ভিটামিন এ। পুষ্টি উপাদানের সোর্স হিসাবে কলিজা অত্যন্ত ভালো একটি উৎস। চোখের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে পাশাপাশি শিশুদের ব্রেন এর ডেভেলপমেন্টের জন্য এটি খুবই উপকারী হিসাবে বিবেচিত। এখন আমরা গরুর কলিজা রান্নার রেসিপি সম্পর্কে জানব। গরুর ফরিদা রান্না করতে হলে বেশ কিছু উপকরণের প্রয়োজন হবে তা নিচে দেওয়া হলঃ
  • এক কেজি গরুর কলিজা
  • সয়াবিন তেল ১৫০ গ্রাম
  • দারচিনি কয়েক টুকরো
  • এলাচ ৪ পিস
  • লবঙ্গ ৫ পিস
  • তিনটি তেজপাত
  • ২ কাপ পেঁয়াজ কুচি
  • কালো এলাচ বড় একটি
  • মেথি আধা চা চামচ
  • আদা বাটা 2 টেবিল চামচ
  • রসুন বাটা 2 টেবিল চামচ
  • হলুদ গুঁড়ো আধা চা চামচ
  • ম্যাগি ম্যাজিক মসলা (এটি অপশনাল চাইলে ব্যবহার করতে পারেন টেস্ট ইনক্রিজ করার জন্য )
  • ধনিয়া গুঁড়ো এক টেবিল চামচ
  • মরিচ গুঁড়ো স্বাদমতো
  • কাঁচা মরিচ তিন থেকে চারটি
  • ভাজা জিরাগুলো এক চা চামচ
  • যাই ফল এবং জয়ত্রী গুঁড়ো একটা চামচের চার ভাগের এক ভাগ ইত্যাদি
কলিজা রান্নার জন্য সর্বপ্রথম বড় বড় করে টুকরো করে নিতে হবে। গরম পানির মধ্যে কলিজা গুলো দিয়ে পাঁচ মিনিট জাল করতে হবে। এরপরে গরম পানি ফেলে দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে এবং উপরের পাতলা আবরণ তুলে ফেলতে হবে। এই অবরোধ যদি উঠিয়ে ফেলা না হয় সেক্ষেত্রে রান্নার পরে কলিজা শক্ত থাকে।
এরপরে ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিতে হবে কলিজা গুলোকে যেন প্রতিটি অংশের মধ্যে মসলা ভালো হবে ঢুকে। একটি কড়াইয়ে গরম করতে হবে তেলকে সেই তেলের মধ্যে জিরা ও গরম মসলা দিতে হবে দুই মিনিট জ্বাল করতে হবে। দুই মিনিট জাল করার পরে পেঁয়াজ কুচি এবং সকল বাটা মশলা দিতে হবে। এরপর ততক্ষণ পর্যন্ত কষাতে হবে যতক্ষণ পর্যন্ত না তেল ছেড়ে দেয় মসলাতে।

এই পর্যায়ে তৈরি করে রাখা কলিজার টুকরোগুলো দিয়ে দিতে হবে। এখন কিছু রসুনের কোয়া লবণ ঝাল ইত্যাদি উপকরণ দিয়ে দিন সাধ মত। মোটামুটি ১০ মিনিটের মত দমে রাখুন এরপরে হালকা উল্টে পাল্টে দিয়ে এক কাপ গরম পানি দিয়ে দিন। ভালোভাবে সিদ্ধ করতে হবে পানি দেওয়ার পরে। সিদ্ধ হয়ে গেলে জিরা গুঁড়ো আধা কাপ পেঁয়াজ আস্ত মরিচ দিয়ে দিতে হবে এরপরে আবার ১০ মিনিট জ্বাল করতে হবে।

এখন প্রস্তুত হয়ে গেল আপনার কলিজা ভুনা এই কলিজা ভুনা খিচুড়ি ভা।।পোলাও যে কোন কিছুর সঙ্গে পরিবেশন করতে পারেন।

গরুর কলিজা খাওয়ার উপকারিতা - গর্ভাবস্থায় গরুর কলিজা খাওয়ার উপকারিতা

গরু বা ছাগলের কলিজা শরীরের জন্য খুবই উপকারী এটি জয়েন্টের ব্যথা শ্বাসকষ্ট ক্রিমি হাঁপানি চোখের জ্যোতি কমা অ্যান্টিবডি কমে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা দূর করে থাকে। বিশেষজ্ঞদের মতে বড় কোন অপারেশনের পরে , গর্ব অবস্থায় , যেকোনো কারণে রক্তক্ষরণের পর বা রক্তদানের পরে , সন্তান জন্মদানের পরে , মাতৃকালীন দুগ্ধ প্রদানের সময় কলিজা খাওয়া জরুরী এটি শরীরের রক্তের ঘাটতি পূরণ করতে বিশেষ কার্যকারী ভূমিকা পালন করে থাকে।

কলিজার বিদ্যমান থাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে জিংক যা মানব দেহের ঠান্ডা জমিতে বিভিন্ন সমস্যা দূর করে যেমন সর্দি জ্বর টনসিল ভাইরাস সহ বিভিন্ন ধরনের জীবাণু। তবে সব কিছু পরিমাণ মতো করা উচিত। অবশ্যই যেন উপকারী তবে অতিরিক্ত কলিজা খেলে ভিটামিন এ অতিরিক্ত প্রবেশ করবে যার ফলে অবস্থায় শিশুর ক্ষতি হতে পারে।

প্রতি সপ্তাহে অন্তত ৫০ থেকে ৭০ গ্রাম কলিজা খাওয়া উচিত একজন গর্ভবতী মায়ের ক্ষেত্রে। একজন গর্ভবতী মা এর ৫০ থেকে ৭০ গ্রাম এর বেশি প্রতি সপ্তাহে কলিজা হওয়া উচিত নয়। কলিজা অবশ্যই ফলিক এসিড ও আয়রনের ভালো উৎস এই জন্য সাপ্তাহিক খাবারের তালিকায় গর্ভবতীদের জন্য ৭০ গ্রাম কলিজা রাখা উচিত।

কলিজা খাওয়ার অপকারিতা - গরুর কলিজার পুষ্টিগুণ

আপনি যদি অল্প ক্যালোরির যে কোন খাদ্য গ্রহণ করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনি মুরগির লিভার বা কলিজা খেতে পারেন। ওজন কমাতে মুরগি করে যা কার্যকরী ভূমিকা রাখছে। তবে অবশ্যই রান্নার উপর কিছুটা ক্যালরির পরিমাণ নির্ভর করে থাকে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে ফ্রায়েড মুরগির কলিজায় ওজন বাড়িয়ে দেয় এইজন্য ওজন কমাতে চাইলে ফ্রায়েড মুরগির কলিজা এড়িয়ে চলুন।
এছাড়া এই কলিজা ছিদ্রসহ শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা বাড়াতে পারে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ক্ষেত্রে ১০০ গ্রাম গুরুর কলিজা খাওয়া উচিত। ১০০ গ্রাম গরুর কলিজায় রয়েছে ভিটামিন বি১ , থায়ামিন ১২% ভিটামিন বি টু , ভিটামিন বি ৩ ভিটামিন বি ফাইভ , ভিটামিন বি ৬ ভিটামিন বি৭ ভিটামিন বি নাইন এবং ভিটামিন বি টুয়েলভ। উল্লেখিত ভিটামিন গুলো আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী হিসাবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

শেষ কথাঃ গরুর কলিজা খাওয়ার উপকারিতা - গর্ভাবস্থায় গরুর কলিজা খাওয়ার উপকারিতা

প্রিয় পাঠক আশা করি গরুর কলিজা খাওয়ার উপকারিতা এবং বাচ্চাদের কলিজা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আপনি যথাযথ ধারণা পেয়েছেন। উপরে লিখিত পোস্টটি করে আপনি উপকৃত হবেন আশা করি।আপনার যদি আমাদের এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি আপনার বন্ধু ও আত্নীয়দের সাথে শেয়ার করুন। এতক্ষণ সময় ধরে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য এবং আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Rajrafi.com এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url