গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানুন

গর্ভবতী মায়ের ফল খাবার তালিকা


আপনি যদি গর্ভবতী হতে চান তাহলে প্রথমে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানুন। একজন নারী গর্ভবতী হওয়ার আগে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানুন। আজকের এই পোস্ট থেকে আপনি গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানুন।

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানুন

আপনি গর্ভবতী কিনা সেটা জানতে হলে গর্ভবতী হওয়ার কিছু লক্ষণ সম্পর্কে আপনার জানা প্রয়োজন। যারা গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো জানেন না তারা গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানুন। সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্র: গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানুন

ভূমিকা

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানুন

প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ

গর্ভাবস্থার প্রথম লক্ষণ কতদিন পর দেখা যায়

গর্ভবতী হওয়ার প্রথম মাসের লক্ষণ

শেষ কথা

ভূমিকা

সাধারণত একজন নারী গর্ভবতী কিনা তা প্রথম সপ্তাহে বোঝা সম্ভব নয়। অনেক নারী গর্ভবতী হওয়ার এক মাস পরেও বুঝতে পারেন না যে তিনি গর্ভধারণ করেছেন। যে লক্ষণটি দেখে বোঝা যায় যে একজন নারী গর্ভবতী হয়েছে সেটি হল পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়া। একজন নারীর পিরিয়ড বন্ধ হয়ে গেলে ধারণা করা হয় নারীটি গর্ভবতী হয়েছে। এ সময় কিছু লক্ষণ থাকে যেমন বমি বমি ভাব, মাথা ঘুরানো, শরীর খারাপ করা ইত্যাদি।


একজন নারী গর্ভবতী হয়েছে কিনা তা জানার নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হলো প্রেগনেন্সি টেস্ট। প্রেগনেন্সি টেস্ট করে সহজেই বোঝা যায় একজন নারী গর্ভবতী হয়েছে কিনা। গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রেগনেন্সি টেস্ট করলে সহজেই বোঝা যায়। প্রেগনেন্সি টেস্টিং কিটের মাধ্যমে ঘরে বসেই আপনি পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানুন

সকালবেলা ঘুম থেকে উঠার পর বমি বমি ভাব হলে সেটা গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ হিসেবে ধরেন অনেকে। এ সময় প্রোজেস্টেরন এবং টেস্টোস্টেরন হরমোনের প্রভাবে নারীদের বমি বমি ভাব হয়। পিরিয়ড মিস হয়ে গেলেও গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়। যে সকল নারীরা বিষয়গুলো জানেন না তারা গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানুন। চলুন তাহলে জেনে নেই গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি।

পিরিয়ড মিস হওয়া: পিরিয়ড মিস হওয়াকে অনেক সময় নারীদের গর্ভধারণের লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়। পিরিয়ড মিস হওয়া গর্ভধারণের একমাত্র লক্ষণ নয়। গর্ভধারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হলে প্রেগনেন্সি টেস্ট কিট এর মাধ্যমে বাড়িতে প্রেগনেন্সি টেস্ট করা হয়। অনেক মহিলারা মনে করেন পিরিয়ড মিস হওয়া মানে তিনি কনসিভ করেছেন। এটা মোটেও ঠিক নয়। অনেক সময় হরমোনের কারণে অনেকের দেরিতে পিরিয়ড হয়। তাই সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিত হতে প্রেগনেন্সি টেস্ট করাতে হবে।

বমি বমি ভাব হওয়া: বমি বমি ভাব হওয়া গর্ভধারণের প্রাথমিক লক্ষণ। এস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন হরমোনের কারণে এ সময় নারীদের বমি বমি ভাব হয়। অনেক সময় সকালে নারীরা ঘুম থেকে উঠেই বমি করতে থাকেন। প্রায় ৫০% গর্ভবতী নারীর প্রথম ছয় সপ্তাহের মধ্যে বমি বমি ভাব উপসর্গটি দেখা দেয়।

আরো পড়ুন: গর্ভবতী মায়ের ফল খাবার তালিকা - গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া উচিত

স্তন যুগলের পরিবর্তন: স্তন যুগল ফুলে যাওয়া এবং ব্যথা হওয়া গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ মনে করা হয়। সাধারণত গর্ভধারণের দুই সপ্তাহের মধ্যে নারীদের স্থান যুগলে পরিবর্তন দেখা দেয়। স্তনে চাপ পড়লে ব্যথা অনুভূত হয়। এরকম লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত প্রেগনেন্সি টেস্ট করিয়ে নিবেন।

শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি: শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে গর্ভধারণের লক্ষণ হিসেবে অনেক সময় ধরা হয়। বিভিন্ন ধরনের শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে। জ্বর সর্দি কাশি হলেও মানুষের শরীরে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। গর্ভধারণকালে প্রোজেস্টেরন হরমোনের কারণে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে। আপনার দেহের তাপমাত্রা যদি বিশ দিন এর অধিক সময় ধরে বৃদ্ধি পেতে থাকে তাহলে বুঝতে হবে আপনি কনসিভ করেছেন।

মর্নিং সিকনেস: মর্নিং সিকনেস কে প্রেগনেন্সির অন্যতম লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়। সাধারণত গর্ভধারণের এক মাস পর থেকে নারীদের এরকম সমস্যা দেখা দেয়। সকালে উঠে অনেকের বমি বমি ভাব হয়। অনেকে সকালে উঠেই বমি করে থাকেন। এরকম হওয়ার কারণ হলো শরীরে এস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন হরমোনের বৃদ্ধি। শুধু সকালে বমি হয় না দিনের যেকোনো সময় বমি বমি ভাব হতে পারে। এরকম লক্ষণ দেখা দিলেই বুঝতে হবে আপনি গর্ভধারণ করেছেন।

মাথা ব্যথা ও মাথা ভারী হওয়া: মাথা ব্যথা এবং মাথা ভারী হওয়া গর্ভধারণের আরো একটি লক্ষণ। গর্ভাবস্থায় পিরিয়ড পরবর্তী সাধারণ উপসর্গ হলো মাথা ব্যথা করা। এস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরন হরমোন গুলি রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয়। এর ফলে মস্তিষ্ক গ্লুকোজ কম পরিমাণে পায় এবং মাথা ব্যথা করে। এ সময় মাথা ব্যথার কারণে মাথা ভারী ভারী লাগে।

মনের পরিবর্তন: গর্ভধারণ করলে মনের অনেক ধরনের পরিবর্তন আসে। কখনো মন খারাপ থাকে। কখনো মনে আনন্দ লাগে। কখনো কান্না পায়। মনের এরূপ পরিবর্তন গর্ভধারণ করলে দেখা যায়। তাই মনের এরকম পরিবর্তন আসলে গর্ভধারণের লক্ষণ হিসেবে ধরে নেওয়া হয়।

মাথা ঘোরার সমস্যা: মাথা ঘোরার সমস্যা গর্ভধারণের প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়। অনেক সময় রক্তচাপ হ্রাস পেলে মাথা ঘুরায়। গর্ভধারণের প্রথম তিন মাস ধরে এই লক্ষণগুলো দেখা দিতে পারে। তবে মাথা ঘোরার সাথে যদি পেট ব্যথা এবং যোনি পথ দিয়ে রক্তপাত হয় তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করবেন।

ভ্যাজাইনাল ব্লিডিং: গর্ভধারণের আরেকটি লক্ষণ হল ভ্যাজাইনাল ব্লিডিং। পিরিয়ড সমস্যা ছাড়াও যদি ভ্যাজাইনাল ব্লিডিং দেখতে পান তাহলে অবশ্যই প্রেগন্যান্সি টেস্ট করিয়ে নিন। ভ্যাজাইনাল ব্লিডিং অনেক সময় গর্ভধারণের দিকে ইঙ্গিত দিয়ে থাকে।

ক্লান্তিবোধ ও ঘুম ঘুম ভাব: ক্লান্তি বোধ এবং ঘুম ঘুম ভাব অনেক সময় প্রেগনেন্সির লক্ষণ হয়ে থাকে। গর্ভধারণের প্রাথমিক অবস্থায় পিরিয়ড বন্ধ না হলে যদি ক্লান্তি বোধ এবং ঘুম ঘুম ভাব লাগে তাহলে প্রেগনেন্সি টেস্ট করিয়ে নেবেন। অনেক সময় এগুলো লক্ষণ গর্ভধারণের লক্ষণ হয়ে থাকে। ঘুমানোর প্রবণতা বৃদ্ধির জন্য প্রোজেস্টেরন হরমোন অনেকটা দায়ী।

স্বল্প রক্তপাত ও খিচুনি: স্বল্প রক্তপাত এবং মাসিকের খিচুনি সাধারণত গর্ভাবস্থার প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়। এই রক্তপাত স্বল্প আকারে হতে পারে। এ রক্তপাত অনেক সময় দুই দিনের জন্য স্থায়ী হতে পারে। তবে রক্তপাত যদি বেশি হয় তাহলে পিরিয়ডের রক্তপাত হিসেবে ধরে নেওয়া হয়।

ঘন ঘন প্রসাব হওয়া: গর্ভাবস্থায় একজন নারীর ঘনঘন প্রস্রাব দেখা দিতে পারে। আসলে এটি কোন সমস্যা নয়। গর্ভাবস্থায় এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই লক্ষণটি দেখা দিলেও বুঝতে হবে আপনি গর্ভবতী।

ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ: সাধারণত বিভিন্ন সংক্রমণের কারণে ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে প্রেগনেন্সির কারণে ও ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ দেখা যায়। যেহেতু শরীরে হরমোনের পরিবর্তন হয় সেই কারণে গর্ভাবস্থায় ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ দেখা দিতে পারে। এটিকে গর্ভাবস্থার একটি সাধারণ লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়।

কোষ্ঠকাঠিন্য: গর্ভাবস্থায় গর্ভধারণের পর অনেক নারীদের কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে। হরমোনাল কারণে এ সময় কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে। গর্ভধারণ করার পর নারীদের শরীরে অনেক পরিবর্তন আসে।

জ্বর ও পেট ব্যাথা: জ্বর ও পেট ব্যথা করা গর্ভধারণের লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়। একজন নারী যখন কনসিভ করে তখন তার জ্বর হতে পারে। জ্বরের কারণে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে। অনেক সময় পেট ব্যথা ও করতে পারে। গর্ভধারণের এই সময় হালকা পেট ব্যথা করতে পারে। তবে যদি বেশি পেট ব্যথা করে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন।

খাদ্যাভাসের পরিবর্তন: গর্ভধারণের পর নারীদের খাদ্যাভাসে অনেক পরিবর্তন আসে। আগে যে খাবারটি পছন্দ করত গর্ভধারণের পর হয়তো সে খাবারটি অপছন্দের হয়ে যায়। আবার যে খাবারটি অপছন্দ ছিল সেটি পছন্দের হয়ে যায়। যেকোনো সময় যে কোন খাবার খাওয়ার ইচ্ছা জাগতে পারে। এরকম লক্ষণ দেখা দিলে প্রেগনেন্সি টেস্ট করিয়ে নিবেন।

উপরোক্ত আলোচনা থেকে আপনি জানতে পেরেছেন গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি। আশা করছি গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানুন এই বিষয়টি সম্পর্কে আপনাদের ধারণা পরিষ্কার হয়েছে।

প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ

একজন নারী যখন প্রথমবার গর্ভবতী হন তখন তার আনন্দের সীমা থাকে না। প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার কিছু লক্ষণ রয়েছে। নিচে প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো দেয়া হলো।

পিরিয়ড বা মাসিক মিস হওয়া প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ।

ইমপ্ল্যান্টেশন ব্লিডিং হওয়া প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ।

আরো পড়ুন: সিজারের পর মায়ের যত্ন কিভাবে নিবেন তার ১৫টি করণীয়

সাদা স্রাব নির্গত হওয়া প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ।

গর্ভাবস্থার প্রথম লক্ষণ কত দিন পর দেখা যায়

সাধারণত একজন গর্ভবতী নারীর গর্ভাবস্থার প্রথম লক্ষণ কতদিন পর দেখা যায় সে সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। আজকে আমরা গর্ভাবস্থার প্রথম লক্ষণ কতদিন পর দেখা যায় সে সম্পর্কে আলোচনা করব। অনেক নারীরা গর্ভধারণের এক সপ্তাহের মধ্যে প্রথম লক্ষণ দেখতে পায়। কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রে পিরিয়ড মিস না হওয়া পর্যন্ত কোনো লক্ষণ প্রকাশ পায় না। পিরিয়ড মিস হওয়া কে প্রথম লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। এছাড়াও বমি বমি ভাব, মাথা ঘোরানো, মাথা ব্যথা করা ইত্যাদি সমস্যা গুলো দেখা দিতে পারে। একজন নারী তার গর্ভাবস্থার এক সপ্তাহের মধ্যে বিভিন্ন লক্ষণ দেখতে পায়।

গর্ভবতী হওয়ার প্রথম মাসের লক্ষণ

গর্ভবতী নারী গর্ভবতী হওয়ার প্রথম মাসে কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায়। নিচে গর্ভবতী হওয়ার প্রথম মাসের লক্ষণ গুলো দেওয়া হল।

সকালবেলা এ সময় অনেক নারী অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং বমি বমি ভাব হতে থাকে।

অনেকের ক্ষেত্রে মাসিক বন্ধ হয়ে যায়।

অনেক নারীর স্তন স্পর্শ করলে ব্যথা অনুভব করে। অনেকের স্তনের আকার বড় হতে থাকে।

গর্ভাবস্থায় প্রথম মাসে অনেকের হালকা রক্তপাত হতে পারে। এরকম হওয়ার কারণ হলো হরমোনের পরিবর্তন।

এ সময় অনেক নারীর মেজাজের পরিবর্তন হয়ে থাকে। কারো মেজাজ ভালো থাকে আবার কারো মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়।

গর্ভাবস্থায় এক মাসের মধ্যে অনেক নারী ক্লান্তিবোধ অনুভব করে।

গর্ভধারণের এই সময় অনেক নারীর খাদ্যাভাসে পরিবর্তন আসে। এ সময় নারীদের এক এক সময় এক এক খাবার পছন্দের তালিকায় আসে।

গর্ভধারণের সময় অনেকের বুক এবং গলা জ্বালা পোড়া করতে পারে। এটা হওয়ার মূল কারণ হলো এসিডিটি হওয়া।

এ সময় অনেক নারীর পিঠে যন্ত্রণা করতে থাকে।

অনেক নারীর এই সময় মাথা ঘোরার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।

অনেকেরই সময় সাদা স্রাব যেতে পারে।

অনেক নারীর গর্ভাবস্থার এক মাসে ঘন ঘন প্রস্রাব দেখাতে পারে।

গর্ভাবস্থার প্রথম মাসে উপরোক্ত লক্ষণ গুলো দেখা যায়। এসবের মধ্যে কোন সমস্যা গুরুতর হলে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করবেন।

শেষ কথা: গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানুন

প্রিয় পাঠক আজকের এই অনুচ্ছেদে যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হলো সেটি হল গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানুন। যেসব নারী গর্ভবতী হতে চান তারা অবশ্যই গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানুন। একজন নারী গর্ভবতী হওয়ার আগে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে জানুন।

আরো পড়ুন: জন্ডিস হলে করণীয় কি কি? - জন্ডিস এর লক্ষণ ও প্রতিকার

তাহলে সহজেই আপনি বুঝতে পারবেন গর্ভবতী হলে কি কি লক্ষণ দেখা যায়। আজকের পোস্টটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হন তাহলে অবশ্যই এই পোস্টটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন এবং আপনার মতামত কমেন্ট করে আমাদের জানাবেন। ধন্যবাদ। ২৫৭৯২ 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Rajrafi.com এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url