মেয়েদের কোমর ব্যথা হয় কেন - অল্প বয়সে কোমর ব্যথার কারণ

আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে থাকেন তাহলে মেয়েদের কোমর ব্যথা হয় কেন - অল্প বয়সে কোমর ব্যথার কারণ সম্পর্কে জানতে পারবেন। চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে আসি মেয়েদের কোমর ব্যথা হয় কেন - অল্প বয়সে কোমর ব্যথার কারণ সম্পর্কে।

আজ আমরা আলোচনা করব মেয়েদের কোমর ব্যথা কেন হয় এ সম্পর্কে। কিছুদিন ধরে দেখছি কিছু মহিলা কমেন্টের মাধ্যমে জিজ্ঞাসা করছেন মেয়েদের কোমর ব্যথা হয় কেন হয় এ সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে আসি বিস্তারিত মেয়েদের কোমর ব্যথা হয় কেন কিছু তথ্য এ বিষয়ে। কোন ব্যক্তি যদি দীর্ঘ সময় টানা বসে কাজ করে আমাদের মেরুদন্ডের সামনের দিকের মাংসপেশি সংকুচিত এবং পেছনের দিকের মাংসপেশী প্রসারিত হয়ে যায় সে সময় এ কারণে দেহের পেশির ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়। তখন মেরুদন্ডের মাঝে থাকা ডিক্সের উপর অতিরিক্ত চাপ তৈরি হয় এই চার থেকে ধীরে ধীরে ব্যথার সৃষ্টি হয়ে ওঠে।

বিশেষজ্ঞরা বলেন এই বিপদের মাত্রা আরও বেড়ে যায় যখন এ অসুখের কবলে আপনি অল্প বয়সেই পড়ে যান। অল্প বয়সে এর রোগ শরীরে বাসা বাঁধলে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় এছাড়া এটি এমন একটি রোগ যা একবার হলে সম্পূর্ণভাবে ভালো করা সম্ভব হয় না।

কোমর ও পায়ে ব্যথা অতি পরিচিত একটি সমস্যা হলেও ডায়াবেটিস রোগীদের এ সমস্যা কে অবহেলা করা কখনোই উচিত হবে না দীর্ঘদিন ব্যথার ঔষধ খেয়ে ব্যথা কমানো রোগকে আরো জটিল ও জীবন সংহারি করে তুলতে পারে। এ রোগীদের তলপেটে ও পায়ের রক্তনালী সংকোচিত বা ব্লাড ব্লক হয়ে পায়ের আঙ্গুলে পচন সৃষ্টি হতে পারে দাঁড়িয়ে থাকা যারা দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে রান্না করেন বা দোকানে কাজ করেন তাদের অনেকটা সময় দাঁড়িয়ে থাকতে হয়।

দিনের বেশিরভাগ সময় যদি দাঁড়িয়ে কেটে যায় তবে দিনের রাতে পা ব্যথা হওয়ার বেশি স্বাভাবিক বিষয় এর একটি কারণ হতে পারে দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকলে শরীরের নিচের অংশের তরল ও রক্ত জমতে থাকে ফলে শরীরের তরলের ভারসাম্য নষ্ট হয় যার কারনে ব্যথা হয় এ স্বাস্থ্যগত জটিলতা বাদ ডায়াবেটিক্স উচ্চ রক্তচাপ এমন কি হতাশা থেকেও পা ব্যথা হতে পারে।

গবেষকদের তথ্যমতে এই জটিলতাগুলো স্নায়ুতে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে ফলে পায়ের ব্যথা হতে পারে রাতে যদি ব্যথার পরিমাণ বেড়ে থাকে তবে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।।

সাধারণত আঘাত থেকে গাড়ি দুর্ঘটনা বা পড়ে যাওয়া থেকে ব্যথা হতে পারে আহারে যে কোন ধরনের ক্ষতি হলে হাড় ব্যথা করতে পারে। আপনার হার শক্তিশালী করতে বিভিন্ন ধরনের খনিজ ও ভিটামিন বিশেষ করে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি এর প্রয়োজন এছাড়া আমাদের শরীরে অতি প্রয়োজনীয় একটি ভিটামিন হলো খনিজ লবণ যা পুষ্টিকর খাদ্য থেকে পাওয়া যায়।

ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি এর অভাবে সচরাচর আহারের ভঙ্গুর রোগ অস্টিওপোরেসিস হয়ে থাকে অধিকাংশ ব্যথা হয় হাড়ের বাইরের স্নায়ু সংবেদনশীল আবরণ পেরি ও স্টোরিয়াম আক্রমণ হওয়ার কারণে। পর্যাপ্ত স্নায়ু থেকে এ বলে মেরুদন্ডের আহারে সবচেয়ে বেশি ব্যথা হয় কিছু ক্ষেত্রে হাড়ের গঠন দুর্বল থাকে যেমন অস্টিওমালাসিয়াম কখনো হাড় অকেজ হয়ে হাড়ের ভেতরের আবরণ এর  উপর চাপ সৃষ্টি হয়।

হাড়ের ক্যান্সারের সাধারণ উপসর্গগুলির মধ্যে রয়েছে হাড়ের ব্যথা ফুলে যাওয়া এবং লংঘন। বর্তমান সময়ে অধিকাংশ মহিলাদের হাড়ের ব্যথায় ভুগতে দেখা যায় পাহাড়ের ব্যথা থেকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। হাড়ের ব্যথা যদি অতি অল্প বয়সে শুরু হয়ে যায় তাহলে এটি মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে বয়স হলে।

দীর্ঘদিন যাবত হাড়ের ব্যথার জন্য ঔষধ সেবন না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে কিছু নিয়ম তান্ত্রিক খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে এটি যদি ভালো করা সম্ভব হয় তাহলে মেডিসিন না খাওয়াই ভালো কারণ ব্যথার ওষুধ আমাদের শরীরের প্রচুর পরিমাণে ক্ষতি করে। এছাড়া স্বাভাবিকভাবে ঘরোয়া উপায়ে হাড়ের ব্যথা কমানোর জন্য ফুটানো পানির মধ্যে ঠান্ডা যে কোন হালকা পানি মিশিয়ে কুসুম কুসুম গরম পানি শেখ দিতে পারেন।

ঠান্ডা হওয়ার পর কোমরের মেখে ফেললেই ব্যথা দূর হয়ে যাবে এছাড়া ব্যথা কমাতে এটি দুটো কাজ করে প্রথমে জল ফুটিয়ে নিন এবার সেই জলসহযোগ্য অবস্থায় রেখে কিছু তেল মালিশ করতে হবে ব্যথা জায়গাতে এরপরে সেই জলে পানি ভিজিয়ে সেক দিতে পারেন। এছাড়া মধু চিনি চুন একসঙ্গে মিশিয়ে হালকা গরম করে ব্যথা জায়গাতে লাগালে খুব দ্রুত ব্যথা কমে আগের দিনে বৈদ্য দের কাছে ব্যথা কমানোর সবচেয়ে মজবুত হাতিয়ার ছিল এটি।

প্রায় দেড় বছরের বেশি সময় ধরে চলে আসছে ওয়ার্ক ফ্রম হোম ৯ ঘণ্টা শিফট হলেও দিনে প্রায় বেশি সময় কাটাতে হয় ল্যাপটপ নিয়ে এখন এই ল্যাপটপের একমাত্র সঙ্গী অর্থাৎ সারাটা দিন এক ভাবে বসে থাকতে হয়। এভাবে কাজ করতে গিয়ে শরীরের দেখা যাচ্ছে নানা ধরনের রোগ এর মধ্যে একটি হল কোমরের ব্যথা।

কোন কারনে যদি ঘাড়ের পেশীর ওপর বেশি দখল যায় তবে মাথা ব্যথা হতে পারে যেমন বালিশের সমস্যা সঠিকভাবে ঘুমানোর কারণে ঘাড়ের কোন পেশির উপর যদি রাতে লম্বা একটা সময় টান পড়ে থাকে তবে সেটি থেকে ঘাড় আটকে যাওয়া মাথাব্যথা ইত্যাদি দেখা দিতে পারে মস্তিষ্কে টিউমার হলে বা বিভিন্ন ধরনের মানসিক চাপ থেকে মাথা ব্যথা সৃষ্টি হতে পারে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরে।

শেষ কথা,